-
Tk 187
Tk 250রাজকুমারী ৪ (দ্য এন্ড অব দ্য ডেভিলস কিংডম)
সপ্তদশ শতকে মুলকে বাংলা, আসাম আর উত্তর-পূর্ব হিন্দুস্তানে মুসলিম সালতানাতের এক অনুদ্ঘাটিত রহস্য উপাখ্যান। বিশ্বাস, ইনসানিয়্যাত, সম্প্রীতি, চক্রান্ত, প্রেম ও যুদ্ধের এক তুলনাহীন কাহিনি। বাংলা ও আসাম সাম্রাজ্যের বুকে ইসলামি হুকুমত প্রতিষ্ঠার বিক্ষুব্ধ লড়াইয়ের বর্ণনা নিয়ে এক টান টান উত্তেজনার ঐতিহাসিক উপন্যাস
-
Tk 187
Tk 250তবুও আমরা মুসলমান
ইতিহাসাশ্রয়ী মুসলিম মানসে তৈরি হওয়া হাজারো কাহিনির ভীড়ে এমন কিছু কাহিনি থাকে যার আবেদন মুসলিমদের কাছে কখনো ফুরিয়ে যায় না। যুগ-যুগান্তর ধরে এসব কাহিনি মুসলিমসমাজে অবিস্মরণীয় হয়ে আছে। মুসলমানের চেতনার বাতিঘরে জ্বালিয়ে রাখছে জ্বলে উঠার মশাল। ‘তবুও আমরা মুসলমান’ সুলেখক তামীম রায়হান-এর এমনই একটি বই, যা মুসলমানদের এক লহমায় তুলে নিয়ে যাবে ইতিহাসের বাহারি গুলিস্তানে।
-
Tk 195
Tk 260ইজ্জুদ্দিন ইবনে আবদুস সালাম
ইজ্জুদ্দিন ইবনে আবদুস সালাম। ছিলেন ইতিহাসের এক অকুতোভয় ফকিহ। তাঁর অতুল্য জ্ঞানসাধনা আর আপোসহীন বিচারিক জীবন ও কর্ম তুলে এনেছেন আলীজাহ মুহাম্মাদ সামানীন। তিনি ইতিহাসের বিক্ষুব্ধ সময়গুলো পার করেছেন। সমরনীতির তখন জয়জয়কার অবস্থা। যুদ্ধের হুংকারে পৃথিবী থরথর করে কেঁপেছে সে সময়ে। মানচিত্রের প্রভাবশালী জমিদার হিসেবে মুসলিমরা তখন সবার লোভাতুর নজরে। একদিকে মঙ্গোল ঝড়, অন্যদিকে খ্রিষ্টানদের সঙ্গে ধর্মযুদ্ধ। পাশাপাশি মুসলিমদের অভ্যন্তরীণ ক্ষমতার লড়াই ছিল চোখে পড়ার মতো। এমন বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে মুসলিম বিশ্বের সার্বিক কল্যাণ মুখ থুবড়ে পড়াটাই স্বাভাবিক। এত ঝড়ঝাপটার মধ্যেও ইসলাম পৃথিবীকে উপহার দিয়েছে জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার পুরোধা ব্যক্তিত্ব। ইতিহাসবিদ, ইসলামি আইনবিশারদ, হাদিসশাস্ত্রের বরেণ্য নক্ষত্র, কোরআনের ব্যাখ্যাকার, ভ‚গোলবিদ, তুলনামূলক ধর্মতত্তে¡ পারদর্শী ব্যক্তিসহ জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে মুসলিমদের বিচরণ ছিল অত্যন্ত প্রভাবশালী। সময়ের এত সব মনীষীর মধ্যে ইমাম ইজ্জুদ্দিন ছিলেন প্রথম সারির জ্ঞানসাধক। ছিলেন একাধিক বিষয়ের শাস্ত্রজ্ঞ ও পণ্ডিত। খ্রিষ্টীয় ত্রয়োদশ শতাব্দীর একজন কিংবদন্তি তিনি। তাঁর জীবনীকারগণ তাঁকে নিয়ে নিরন্তর উচ্ছ্বা প্রকাশ করেছেন। শায়খের ইলমি জীবন এবং রচনাবলির ব্যাপারে যৎসামান্য আলোচনা এসেছে। তাও জীবনঘনিষ্ঠ আলোচনার ফাঁকে। তিনি যেসব শাস্ত্রের শাস্ত্রজ্ঞ ছিলেন এবং যেসব বিষয়ের ওপর তাঁর রচনা বিদ্যমান, তার প্রতিটির ওপর মুসলিম বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে মাস্টার্স এবং পিএইচডি পর্যায়ের গবেষণাপত্র বিদ্যমান রয়েছে।
-
Tk 195
Tk 260হাফেজ ইবনে হাজার আল-আসকালানি (রহ)
হাফেজ ইবনে হাজার আল-আসকালানি রহ. নবম শতাব্দীর ইতিহাস ও হাদিসের অন্যতম বিখ্যাত মুসলিম পণ্ডিত। তিনি হাদিসশাস্ত্রের ইতিহাসে একটি বিশিষ্ট স্থান দখল করেছিলেন। তাঁর রচিত গ্রন্থগুলো তাঁকে জ্ঞান ও সাহিত্যশিল্পের শিখরে পৌঁছে দেয়, যা আজও হাদিস শিক্ষা ও গবেষণার মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। জ্ঞানার্জনে বাল্যকাল থেকেই ইবনে হাজারের ছিল অদম্য আগ্রহ। এর সঙ্গে নবীজির হাদিসের প্রতি তাঁর শৈশবে আলাদা ঝোঁক ছিল। তাই তিনি শিক্ষাজীবনে শুধু মিসরে বসে থাকেননি; উচ্চশিক্ষার লক্ষ্যে তৎকালীন হিজাজের বিভিন্ন অঞ্চলে তিনি ঘুরে বেড়িয়েছেন। বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের সময় বিজ্ঞ ফকিহ ও মুহাদ্দিসদের সংস্পর্শে আসার পর তাঁর জ্ঞানের উন্মেষ ঘটে। যুগশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞ মনীষীদের সাহচর্যে এসে নিরলস সাধনার মাধ্যমে জ্ঞান ও হাদিসশাস্ত্রের উচ্চ শিখরে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি। সমসাময়িক যুগের মনীষীগণ তাঁকে বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন। কেউ তাঁকে ‘দ্বিতীয় বায়হাকি’ আবার কেউ ‘যুগের ইমাম বুখারি’ বলে আখ্যায়িত করেন। দামেস্কের মাদরাসা সালেহিয়ার শায়খ প্রখ্যাত ফকিহ ও বিচারপতি তাঁর সম্পর্কে বলেন, ‘ইবনে হাজার আসকালানি ইমাম বুখারির সমপর্যায়ের না হলেও তাঁর চেয়ে কম নন।’ আলোচ্য গ্রন্থে হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি রহ.-এর জীবনী নিয়ে আলোকপাত করা হয়ে। এর আগে তাঁর যুগে মিসরের রাজনৈতিক ও সামাজিক অবস্থার বিশ্লেষণসহ মামলুক রাজবংশের পরিচয়, উত্থান ও ক্ষমতা গ্রহণের বিবরণ সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে নির্মোহভাবে। পাঠকমাত্রই আন্দোলিত হবেন এই বরেণ্য ব্যক্তিত্বের জীবন ও কর্মের ফিরিস্তি পড়ে।
-
Tk 195
Tk 260উমর ইবনে আবদুল আজিজ
উমর ইবনে আব্দুল আজিজ রহ.। ইতিহাস তাঁকে ‘দ্বিতীয় উমর’ নামে চেনে। ৬৩ হিজরিতে জন্ম নেয়া এই মহান খলীফার খিলাফতকাল প্রথম চার খলীফা থেকে অনেক দূরে হলেও তাঁকে পঞ্চম খলীফা হিসেবেই গণ্য করা হয়। একজন পরিপূর্ণ আদর্শবান ব্যক্তিত্ব বলতে যা বোঝায়, এর সবটুকু ছিল তাঁর মাঝে। জ্ঞানার্জন, তাকওয়া, দুনিয়া বিমুখতা, নেতৃত্ব, দ্বীনের সকল ময়দানে সেই যুগে ছিলেন অদ্বিতীয়। যারাই তাঁকে দেখেছে, তাদের বিস্ময় যেন মনকে কাবু করে ফেলেছে। যুগে যুগে অনেকেই তাঁর ইবাদত, যুহুদ নিয়ে বই রচনা করেছেন। তথাপি তার গোটা জীবনী আমাদের অনেকেরই অজানা। তাই লেখক আব্দুল্লাহ আল মাসূম পুরো বইটি সাজিয়েছেন এই মহান খলিফার জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সকল কাহিনী। তুলে ধরেছেন পরতে পরতে থাকা শিক্ষাগুলো অত্যন্ত নিপুণভাবে।
-
Tk 225
Tk 300হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ
“হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ : শেষ সিপাহির রক্ত” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা: পৃথিবীর ইতিহাসের স্মরণযােগ্য শাসকদের কথা বলতে গেলে অবধারিতভাবে হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ আসসাকাফির নাম অনায়েসে সামনে চলে আসে। একসাথে ভালাে এবং মন্দ-দুই ময়দানেই তার মতাে প্রশ্নসিদ্ধ। ব্যক্তিত্ব দ্বিতীয় কাউকে হয়তাে খুঁজে পাওয়া যাবে না। তিনি ছিলেন উমাইয়া রাজবংশের বিখ্যাত শাসক। শুধু শাসকই নন, বলা যায় অন্যতম রক্ষাকর্তা। তার হাতেই উমাইয়াদের শাসন স্থিতি লাভ করে। হেজাজ ও ইরাকের ‘বিদ্রোহীদের তিনি পরাজিত করেন কঠোরহস্তে। পুরষ্কার হিসেবে খলিফা আব্দুল মালিক ইবনে মারওয়ান তাকে হেজাজ, ইয়েমেন ও ইরাকের গভর্নর নিযুক্ত করেন। উমাইয়াদের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে খুব কঠোর ছিলেন হাজ্জাজ। দীর্ঘ শাসক-জীবনে প্রায় এক লক্ষের বেশি মানুষ তার হাতে নিহত হয়। এদের মধ্যে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লামের প্রিয় সাহাবিদের কয়েকজনও ছিলেন। অতি কঠোরতা ও মহান সাহাবিদের প্রাণ হরণ হাজ্জাজকে কলংকিত করে রেখেছে ইতিহাসে। এতে তার ভালাে কাজগুলাে ঢাকা পড়ে গেছে। কিন্তু তার ফিরিস্তিও অনেক লম্বা। উমাইয়া খেলাফতের সূচনাকালের গল্প বলার পাশাপাশি লেবাননী লেখক জুরজি যায়দান এখানে হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফের চরিত্রের কিছু ঝলক দেখিয়েছেন পাঠককে। হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফকে কেন্দ্র করে এ উপন্যাস নয়। উপন্যাসে পাঠক তার উপস্থিতি টের পাবেন সামান্য মাত্র। কিন্তু পুরাে উপন্যাস নির্মাণ হয়েছে তাকে কেন্দ্র করেই। এ উপন্যাসটি মূলত লেখকের ঐতিহাসিক সিরিজ উপন্যাসগুলাের একটি। উমাইয়া খেলাফতের উত্থান এবং আবদুল্লাহ ইবনে জুবাইরের সাথে উমাইয়াদের লড়াই এই বইয়ের মূল পটভূমি। গল্পের স্বার্থে লেখক আরও কিছু ঐতিহাসিক ও কল্পিত চরিত্রকে এখানে স্থান দিয়েছেন। সেই চরিত্ররাই উপন্যাসের মূল অনুঘটক।
-
Tk 225
Tk 300জীবন ও সংগ্রাম
মুফতী আমিনী রহ.-কে নিয়ে প্রকাশিত একমাত্র পরিপূর্ণ গ্রন্থ। লিখেছেন হজরতের ছেলে, জামাতা, সহ-সংগ্রামী, সহকর্মী, ছাত্র, একান্ত প্রিয়জন, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবীসহ প্রায় পঞ্চাশজন দেশবিখ্যাত ব্যক্তি।
-
Tk 225
Tk 300সিরাতের প্রচলিত ভুল
শুনতে অবাক লাগলেও সত্য, সিরাতের নানা এমন অনেক কাহিনী প্রচলিত আছে আমাদের মধ্যে যেগুলোর ঐতিহাসিক সত্যতা পাওয়া যায় না। ঠিক ১২ই রবিউল আউয়ালেই কি রাসূল সাঃ পৃথিবীতে এসেছিলেন? রাসূলের সাথে বিয়ের সময় খাদিজার বয়স কত ছিল? এক ব্যক্তিকে দেয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে গিয়ে রাসূল কি সত্যিই বসেছিলেন পথের ধারে? রাসূলের জীবনের নানা চমকপ্রদ যেসব ঘটনা আমাদের মজলিশে-মাহফিলে বয়ান করা হয় সেসব কতটুকু নির্ভরযোগ্য? ইতিহাসে প্রথমবারের মত সিরাতের নানা বর্ণনাগুলো ঐতিহাসিকভাবে পর্যালোচনা করেছেন সৌদি আরবের প্রখ্যাত ঐতিহাসিক মুহাম্মদ বিন আব্দুল্লাহ আল আওশান। না, তিনি এই বইয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দেন নি। শুধু ঐতিহাসিক সূত্রগুলো পর্যালোচনা করে দেখিয়েছেন। বিচক্ষণ পাঠক ঠিকই বুঝে নিবেন কোন বর্ণনা শুদ্ধ আর কোনটা প্রশ্নবিদ্ধ।
-
Tk 225
Tk 300নববি চরিত্রের সৌরভ
স্বভাবতই যিনি বিশ্বনবির গৌরবোজ্জ্বল আসনে সমাসীন হবেন, সর্বশেষ নবি হিসেবে অনন্য মর্যাদায় অভিষিক্ত হবেন, তাঁর জীবন, জীবনাদর্শ ও স্বভাবচরিত্র হতে হবে সর্বশ্রেষ্ঠ, সর্বোৎকৃষ্ট ও সর্বাঙ্গসুন্দর। আর বাস্তবে তেমনই অনন্য ও অসাধারণ ছিল প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনচরিত্র এবং গুণ ও বৈশিষ্ট্য। এমন সুন্দর সুনির্মল চরিত্রের একটিমাত্র দৃষ্টান্তও খুঁজে পাওয়া যাবে না মানবতার সমগ্র ইতিহাসে। প্রিয়নবির তুলনারহিত আখলাক-চরিত্র ছিল আল্লাহ তাআলার সম্পূর্ণ ইচ্ছানুবর্তী। এজন্যই তো তাঁর চরিত্রমাধুর্য সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে উম্মুল মুমিনিন আয়িশা রা. বলেছিলেন, তাঁর চরিত্র হলো কুরআন, তথা কুরআনের প্রতিবিম্ব ও প্রতিচ্ছবি, যাতে কুরআনি চরিত্রের সকল শোভা ও সৌন্দর্যের প্রতিফলন ঘটেছে। কখনও মিথ্যা বলতেন না, ধোঁকা দিতেন না, প্রতারণার আশ্রয় নিতেন না এবং অশ্লীল আচরণ ও উচ্চারণের কাছেও ঘেঁষতেন না। মূর্খতা, বিশ্বাসঘাতকতা কিংবা প্রতিশ্রুতির অন্যথা তাঁর স্বভাবে একদম ছিল না। সবসময় তাঁর ঠোঁটে লেগে থাকত জান্নাতি হাসির নুরানি উদ্ভাস, যা পরাজিত শত্রুর মনেও ছড়িয়ে দিত আশার আলো। মানবিক চরিত্রের উৎকর্ষ সাধনে এবং আদর্শ ও চরিত্রবান মানুষ গঠনে অবশ্যই আমাদের রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পদাঙ্ক অনুসরণ করতে হবে এবং তাঁর জীবনচরিতের দীপাধার থেকে আলো গ্রহণ করতে হবে। তাহলেই সম্ভব জীবনের পিচ্ছিল, বন্ধুর ও অন্ধকারাচ্ছন্ন পথ নিরাপদে পাড়ি দেওয়া। এ আলো ছাড়া কোনো ভালোই অর্জিত হতে পারে না কখনও কারও জীবনে। সফল ও আদর্শ মানুষ হতে হলে অবশ্যই গাফলতের এই জোয়াল কাঁধ থেকে নামাতে হবে এবং নবিচরিত্রের আলো নিজ জীবনে ধারণ করতে হবে। বস্তুত, এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই হাদিস, সিরাত, শামায়িল, রিজাল ও তাবাকাত-বিষয়ক প্রাচীন গ্রন্থাবলি থেকে নির্বাচিত কিছু ঘটনা নিয়ে রচিত হয়েছে ‘নববি চরিত্রের সৌরভ’ নামক সংক্ষিপ্ত এ বইটি; যার প্রতিটি পাতায় ফুটন্ত গোলাবের মতোই ফুটে উঠেছে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুপম চরিত্রের নির্মল দীপ্তি ও সৌন্দর্য….
-
Tk 240
Tk 320মৃত্যুঞ্জয়ী
নন্দিত লেখক সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর-এর নতুন বই— উহুদ যুদ্ধের মর্মস্পর্শী গল্পভাষ্য ‘মৃত্যুঞ্জয়ী’ মদিনা থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরের উহুদ প্রান্তরে মুখোমুখি হলো নবীজির (সা.) সাহাবি সেনাদল ও মক্কার মূর্তিপূজারী কুরাইশরা। শুরুতে যুদ্ধটা একপেশে মনে হলো। যুদ্ধ শুরু হওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই ময়দান ছেড়ে পালাতে শুরু করল ভীতু কুরাইশ বাহিনী। জয়ের আনন্দে উচ্ছ্বসিত হতে লাগল মুসলিম সেনানীরা। কিন্তু হঠাৎ মুসলিম তিরন্দাজদের সামান্য ভুল পদক্ষেপ। মুহূর্তে পাল্টে গেল দৃশ্যপট। উহুদ প্রান্তরে শুরু হলো ইতিহাসের এক অসীম লড়াই। রক্তের ফোয়ারায় ভেসে গেল মদিনার পাথুরে জমিন। আর এই রক্তপ্রান্তরে নবীজিকে (সা.) ঘিরে রচিত হলো সাহাবিদের আত্মত্যাগ, সাহসিকতা ও বীরত্বের অমর কিংবদন্তি। উহুদের সেই কিংবদন্তি নিয়ে এই প্রথম বাংলাভাষায় উপন্যাসের রোমাঞ্চ নিয়ে গল্পভাষ্য লিখেছেন সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর। ত্যাগ, বীরত্ব আর প্রেমের এক অনন্ত উপাখ্যান মৃত্যুঞ্জয়ী। চোখের সামনে খুলে দেবে গল্পভাষ্যের এক অভিনব দুয়ার। আপনাকে স্বাগতম!