-
Tk 558
Tk 858ফিকহুর রিবা
বইটিতে যে বিষয়গুলো নিয়ে সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে—
▪ কুরআন, হাদিস ও ফিকহুস সালাফের আলোকে রিবার পরিচিতি ও বিশ্লেষণ।
▪ প্রচলিত অর্থনীতি ও ইসলামী অর্থনীতির আলোকে সুদের প্রকৃতি ও বিস্তারিত পর্যালোচনা।
▪ কুরআন, হাদিস ও আছারের আলোকে সুদের ভয়াবহতা।
▪ বিভিন্ন ধর্মে সুদের নিষিদ্ধতার বর্ণনা: প্রামাণিক উপস্থাপন।
▪ সুদ-বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্নের দলিলভিত্তিক জবাব।
▪ রিবার প্রকারভেদ: পরিচিতি ও বিশ্লেষণ।
▪ বাস্তবতার আলোকে প্রতিটি বিষয়ের পর্যাপ্ত উদাহরণ।
▪ প্রচলিত বীমা, ব্যাংকিং ও সুদসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ।
▪ আধুনিক লেনদেনে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা রিবার প্রচলিত ও প্রায়োগিক রূপগুলোর সাবলীল উপস্থাপন।
▪ আধুনিক প্র্যাকটিসের আলোকে সুদ ও হিলা-বাহানার দালিলিক উপস্থাপন।
▪ সুদের অর্থনৈতিক নেতিবাচক প্রভাব তুলনামূলক আলোচনা।
▪ সমাজে রিবার অশুভ ছায়া।
▪ বাস্তবতার নিরিখে রিবাবিহীন সমাজের সম্ভাব্যতা-অসম্ভাব্যতা পর্যালোচনা।
-
Tk 439
Tk 586দ্বীন – কী, কেন, কীভাবে?
দ্বীন নিয়ে সাধারণ মানুষেরা, যারা মাদরাসা বা কোনো প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদীন ধরে জ্ঞানলাভের সুযোগ পায়নি, তারা অনেক ক্ষেত্রেই সঠিক চিন্তা ও কর্মপদ্ধতি অবলম্বন করতে পারে না। বিশেষ করে যখন বিভিন্ন বিষয়ে তার সামনে অনেক মত ও পথ এসে হাজির হয়, তখন সে অনেকটা অসহায় বোধ করতে থাকে। যে-সকল বিশ্বাস ও কর্ম দ্বীনের মৌলিক ভিত্তি, যে-সকল চিন্তা ও কর্মের ব্যত্যয় ঘটলে মানুষের ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তি অসম্ভব হয়ে যেতে পারে, সে-সকল বিষয়ে সঠিক জ্ঞান থাকা একজন মুসলিমের জন্য আবশ্যক। দ্বীনের বিভিন্ন মৌলিক বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষ কী করবে, কেন করবে, কীভাবে করবে—এ প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়ার জন্য যে পরিমাণ পড়াশোনা করা উচিৎ, তা কি সকলের পক্ষে করা সম্ভব? সত্যি বলতে সম্ভব নয়। তাহলে, তারা কি একদম না জানা না বোঝাদের মধ্যে শামিল থেকে যাবে? সেটাও কি সমাধান? দ্বীন বইটি মূলত ওইসকল মানুষের জন্য রচিত, যারা অনেক অনেক বই ঘেঁটে অনেক অনেক প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করার সক্ষমতা রাখে না। তাদের জন্য সহজ করে প্রয়োজনীয় জ্ঞানকে একমলাটে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়েছে এখানে—যাতে পড়তে, বুঝতে ও মনে রাখতে সহজ হয়।
-
Tk 84
Tk 114বেসিক প্যারেন্টিং
নিকট অতীতে ‘প্যারেন্টিং’ বিষয়ক অনেক বই প্রকাশিত হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এ-বিষয়ে অনুপ্রেরণামূলক থেকে তাত্ত্বিক,নানা ধরনের বই হয়তো পাঠকদের অনেকেরই সংগ্রহে আছে। নিঃসন্দেহে সেসব বই থেকে পাঠকরা উপকৃত হয়েছেন। কিন্তু অনেক সময় হয়তো কঠিন-জটিল-তাত্ত্বিক আলোচনার ভিড়ে প্যারেন্টিংয়ের মৌলিক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে অল্পই। একটি মানবশিশু যে ফিতরাতের ওপর জন্মগ্রহণ করে,তা যত বেশি অক্ষুণ্ণ থাকবে,তাকে আল্লাহর অনুগত আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা তত বেশি সহজ হবে। পরম যত্ম ও পরিচর্যায় শৈশবেই যদি তার নিষ্কলুষ হৃদয়ে সঠিক আদর্শ ও চূড়ান্ত সফলতার বীজ বুনে দেওয়া না যায়,তবে প্যারেন্টিংয়ের এত এত জ্ঞান সবই পর্যবসিত হবে ব্যর্থতায়। তা হলে,বাবা-মা হিসেবে আমরা কীভাবে রক্ষা পাব ব্যর্থতার হাত থেকে? কীভাবে রক্ষা পাব শেষ-বিচারের দিন আল্লাহর নিকট আমানাতের খিয়ানাতকারী হওয়া থেকে? কীভাবে সন্তানকে গড়ে তুলব আল্লাহর পছন্দসই পন্থায়? কোন সে মৌলিক দিক,যার পরিচর্যা নিশ্চিত করবে আমাদের সন্তানদের দুনিয়া ও আখিরাতের চূড়ান্ত সফলতা? দীর্ঘ তাত্ত্বিক আলোচনার বদলে ‘প্যারেন্টিং’ বিষয়ক এ-মৌলিক আলোচনাগুলোই তুলে ধরা হয়েছে এ-বইটিতে।
-
Tk 222
Tk 300IS HE THE MESSENGER?
একজন অন্ধ ব্যক্তি যেমন দিনের আকাশে জাজ্বক্যমান সূর্যটাও দেখতে পায় না, তেমনই কিছু মানুষের অন্তর্দৃষ্টি এমনই অন্ধ যে—তারা সূর্যের অস্তিত্বের থেকেও সত্য, উজ্বলতার থেকে স্পষ্ট, সর্বশ্রেষ্ঠ নবীর নবুওয়াতের সত্যতা উপলব্ধি করতে পারে না। কেউ-বা নামে মাত্র বিশ্বাস রাখলেও সুদৃঢ় নয় সে-বিশ্বাসে; কিংবা দোদুল্যমান সংশয়ে। সেই সংশয় দূর করে, অন্ধচোখে নবুওয়াতের সত্যতার আলো তুলে ধরতে সত্য-সন্ধানী লেখক মোহাম্মদ তোয়াহা আকবর রচনা করেছিলেন ‘কে উনি’ বইটি। বাংলা ভাষায় বইটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর, ইংরেজি ভাষাভাষী পাঠকদের জন্য নিয়ে এসেছেন বইটির ইংরেজি অনুবাদ ‘Is He The Messenger?’। মূলত ইন্টারন্যাশনাল পাঠকদের জন্য বইটির জন্ম হলেও, বাংলাদেশেও রয়েছে এখন অনেক ইংরেজি-সাহিত্য পড়ুয়া পাঠক। যাদের অনেকে আবার ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার কারণে, তেমন পারদর্শীও নয় বাংলা ভাষায়। এ-সকল পাঠকদের কথা মাথায় রেখেই বইটি প্রকাশ করেছে পেনফিল্ড পাবলিকেশন। এক বাক্যে বইটির আলোচ্য বিষয় তুলে ধরতে, লেখকের ভাষ্যে—‘নবীর উপরে ঈমান আনতে সাহায্য করার জন্যই ‘Is He The Messenger?’ বইটির জন্ম।
-
Tk 296
Tk 400দুই তিন চার : অভিশাপ নাকি রহমাত?
‘একাধিক বিয়ে’ শরীয়াতের বিধান—কথাটি বললেই অনেকে মনে করেন এটাকে ফরজ-ওয়াজিব টাইপের কোনো বিধান বলা হচ্ছে। এটা তাদের বোঝার ভুল। মূলত যে-কোনো বিষয়ে শরীয়াতের সুনির্দিষ্ট মতামতই ‘বিধান’ শব্দের আওতায়। সেটা হতে পারে ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নাহ, মুস্তাহাব, মুস্তাহসান, হালাল, জায়েজ, মুবাহ বা যে-কোনো পর্যায়ের। একাধিক বিয়ের বিধান হলো, এটি ইসলামে বৈধ। আর বৈধ কোনো বিধানের ওপর আমল করা সাধারণভাবে জরুরি নয়, তবে কেউ আমল করলে তাকে ঘৃণা বা অপছন্দ করা মারাত্মক অন্যায়। যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও এটা নিয়ে অহেতুক ফ্যান্টাসিতে ভোগা যেমন অনুচিত, এর থেকে বেশি অনুচিত—বরং বলা ভালো ঈমানের জন্য হুমকিস্বরূপ হলো, একটি হালাল বিধানের প্রতি ঘৃণা বা বিদ্বেষ পোষণ করা। বিভিন্ন সামাজিক বাস্তবতা ও তিক্ত উদাহরণের কারণে আমাদের দেশে একাধিক বিয়ে ট্যাবু ও ঘৃণিত কাজ হিসেবে উপস্থাপিত হলেও, ইসলামে এর বৈধতা প্রশ্নাতীত। এসব সামাজিক বাস্তবতা ও তিক্ত উদাহরণ থাকা সত্ত্বেও ক্ষেত্র-বিশেষে কারও কারও জন্য বা সামগ্রিকভাবে সমাজকল্যাণে এটি হতে পারে প্রয়োজনীয়, উপকারী ও শেষ সমাধান। এ-বিষয়টিকে সামনে রেখেই মিশরীয় স্কলার ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্ট, উস্তাযা ‘রনিয়া হাশিম’ রচনা করেছেন স্বতন্ত্র এ-বইটি।
-
Tk 178
Tk 240ট্রান্সজেন্ডার : রংধনু-সন্ত্রাস
ট্রান্সজেন্ডার—সময়ের আলোচিত এক ইস্যু। কেউ কেউ এটা বিশ্বাসই করতে পারেন না যে, রংধনু সন্ত্রাসের সাথে এর কোনো সম্পর্ক আছে। এটা আসলে কী? এটা কি নিছক কোনো শব্দ বা পরিভাষা? নাকি শব্দের আড়ালে এক ভয়ংকর সন্ত্রাসবাদের উপাখ্যান? যারা কেবল মনে করছেন, ট্রান্সজেন্ডার মানে হলো, স্বাভাবিক লৈঙ্গিক ভিন্নতা কিংবা হাস্যকর কোনো চিত্র। তারা কখনো কল্পনাও করতে পারবেন না, ভিন্ন ব্যানারে মাঠে নামা এই রংধনু সন্ত্রাসের শেকড় কতটা গভীরে! যৌন বিকৃতির এ কালো অধ্যায় কতটা ভয়ানক! বৈশ্বিক পুঁজিবাদী মোড়লরা বিশ্বজুড়ে কী এক মানবসভ্যতা-বিধ্বংসী যুদ্ধের অবতারণা করেছে, আত্মস্বার্থ জিইয়ে রাখতে! কী লাভ লুকিয়ে থাকতে পারে এমন বিকৃতিকে বৈশ্বিক এজেন্ডা হিসেবে নেওয়ার মধ্যে! বিকৃত ও বাস্তবতা বিবর্জিত চর্চাকে গবেষণার নামে, অপবিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের নামে, প্রতিষ্ঠিত করে একদল অভিশপ্ত যে-যুদ্ধের প্রারম্ভিক রসদ জুগিয়ে গেছে—তার আদ্যোপান্ত জানতে পড়তে হবে এই বইটি। কারণ—ঈমানের বিপরীতে কুফরের, আল্লাহর সহজাত সৃষ্টির বিপরীতে শয়তানের বিকৃত উল্লাসের, দ্বীন-ঈমান-মানবসভ্যতা রক্ষার বিপরীতে শয়তানের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার এ-যুদ্ধে, আমাদের প্রথম করণীয় হলো এ-সম্পর্কে জানা এবং অন্যকে জানানো।
-
Tk 244
Tk 330স্বামী-স্ত্রীর জিজ্ঞাসা
দাম্পত্যজীবন জান্নাতি সুখ অনুভব করার একটি জীবন। আদম ও হাওয়া আলাইহিমুস সালামের মাধ্যমে জান্নাতে এ-জীবনের সূচনা। তবে দুনিয়াতে এসে এ-জীবনে সুখী হওয়াটা এক বিরাট চ্যালেঞ্জ। ঝিরঝিরে হাওয়া কিংবা ঝড়-ঝাপটা যেমন গাছকে আন্দোলিত করে, তেমনই ছোটো-বড়ো নানান সমস্যা দাম্পত্য জীবনে হানা দেয়। আন্দোলিত করে এ-জীবনকে। কৌশলী না হলে ভেঙে যেতে পারে একটি সুখের সংসার। দাম্পত্যজীবনের বহুমুখী সমস্যা ও চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করে সুখী হওয়ায় পদ্ধতি ও এ-সংক্রান্ত নানান জিজ্ঞাসার জবাব নিয়েই আমাদের এ-আয়োজন—’দাম্পত্যজীবন সংক্রান্ত স্বামী-স্ত্রীর জিজ্ঞাসা’। স্বামী-স্ত্রীর অনেকগুলো প্রশ্নের সমাধান ও পরামর্শমূলক উত্তর দেওয়া হয়েছে এখানে। আমরা আশাবাদী, পাঠকদের দাম্পত্যজীবনকে কলহমুক্ত করে সুখী জীবনযাপনে দারুণভাবে সহায়ক হবে বইটি ইন-শা-আল্লাহ।
-
Tk 244
Tk 330বিয়ে সংক্রান্ত তরুণ-তরুণীর জিজ্ঞাসা
দো-জাহানে কল্যাণলাভের একটি উত্তম মাধ্যম হলো বিয়ে। নতুন জীবনে পদার্পণে মনে যেমন আশা সঞ্চারিত হয়, অজানা আশঙ্কাও দানা বাঁধে। তাছাড়া পারিবারিক ও সামাজিক বাধাও কম থাকে না। অনাগত আশঙ্কা ও নানান বাধাকে অতিক্রম করে সুখী জীবন গড়তে প্রয়োজন পূর্ব প্রস্তুতি। প্রস্তুতি গ্রহণের মধ্য দিয়ে দক্ষ নাবিকের মতো ঢেউয়ের মাঝেও দুরু দুরু বুকে, মনে আশা সঞ্চারিত করে তরুণ-তরুণীকে এগিয়ে যেতে হবে গন্তব্যে। থেমে যাবার যে সুযোগ নেই। বিয়ে-সংক্রান্ত বিভিন্ন জিজ্ঞাসা কিংবা বিবাহপূর্ব নানান সমস্যা মোকাবিলায় করণীয় দিকনির্দেশনামূলক বিষয়াদি নিয়েই আমাদের এ-আয়োজন ‘বিয়ে সংক্রান্ত তরুণ-তরুণীর জিজ্ঞাসা’। আমরা আশাবাদী, তরুণ-তরুণীদের অনাগত জীবনের আশঙ্কাকে দূর করে কার্যকরী সিদ্ধান্ত গ্রহণে দারুণভাবে সহায়ক হবে বইটি, ইন-শা-আল্লাহ
-
Tk 138
Tk 186নূরের মজলিস
হৃদয়ের অন্ধত্ব কাটিয়ে প্রবৃত্তির সাথে যুদ্ধ করে টিকে থাকার নানা উপায় ও উপদেশমালা যদি উঠে আসে কারও অল্পকিছু কথায়, তবে নিশ্চয়ই তা হবে আমাদের আত্মার খোরাক। যা আমাদের উদ্বুদ্ধ করবে আল্লাহর স্মরণে। প্রেরণা যোগাবে উগ্রতাকে ছুড়ে ফেলে, দ্বীনের জন্য ত্যাগ স্বীকার করে, ঈমানী আত্মমর্যাবোধ নিয়ে বেঁচে থাকার কিংবা মরেও অমর হওয়ার। নূরের বিচ্ছুরণে মুমিনের হৃদয়কে আলোকিত করতে এমনই কিছু আলোকময় কথামালা উঠে এসেছে এই বইটিতে। বিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত আলিম, দায়ি ও মুজাহিদ শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম রচিত বইপত্র এবং বিভিন্ন লেকচার ও দারসের সঙ্কলন থেকে সংকলিত অমূল্য কিছু উপদেশমালার মলাটবদ্ধ রূপ হচ্ছে—‘নূরের মজলিস’।
-
Tk 237
Tk 320হার্দিক প্রশান্তির খোঁজে
মানবদেহকে যদি একটি রাজ্যের সাথে তুলনা করা হয়, তবে সেই রাজ্যের রাজধানী হবে ‘হৃদয়’। রাজধানীর মতোই পুরো দেহের ভালো বা খারাপ থাকা অনেকাংশেই নির্ভর করে হৃদয়ের উপর। হৃদয় যদি বিশৃঙ্খল হয়ে পড়ে, তবে মুহূর্তেই অশান্তি ছড়িয়ে পড়ে সারা দেহে। কারণ হৃদয়ের ব্যধিগুলো সংক্রামক। তাই সমগ্র দেহের সুস্থতার জন্য সবার আগে প্রয়োজন হৃদয়ের সুস্থতা ও শুদ্ধতা। প্রয়োজন হার্দিক প্রশান্তি। হার্দিক সুস্থতা, শুদ্ধতা ও প্রশান্তি অর্জনেরই কিছু দিকনির্দেশনা ও উপদেশমালা নিয়ে রচিত হয়েছে এই বইটি—‘হার্দিক প্রশান্তির খোঁজে’