• কমলিওয়ালার দেশে - Komliyoular Deshe dini.com.bd
    Tk 120

    কমলিওয়ালার দেশে

    ফাহমিদ-উর-রহমানের হজ কাহিনি একটি ছবির অ্যালবামের মতো। এটা একই সাথে তার রুহানি ও তামুদ্দুনিক জার্নি। বিচিত্র সব মানুষ, দৃশ্য ও রুহানি ড্রামার এক বিশাল ক্যালাইডোসকোপ। লেখক হজের অলৌকিক রূপ-রস-বর্ণ-গন্ধ ও দৃশ্যকে অক্ষরের শৃঙ্খলে আটকানোর চেষ্টা করেছেন। যারা হজে গেছেন কিংবা যাননি, উভয়েই হতে পারেন লেখকের এই যাত্রার সঙ্গী। এভাবে লেখকের অভিজ্ঞতা হয়ে উঠতে পারে অনেকের অভিজ্ঞতা।

  • ইহাদের ভিড়ে - Ihader Vire dini.com.bd
    Tk 200

    ইহাদের ভিড়ে

    জহির শূন্যদৃষ্টিতে সোমার দিকে তাকিয়ে আছে। নীল শাড়ি পরিহিত মায়াবী তরুণী সোমা তার হাত ধরে বসে আছে। জহিরের মনে হলোÑতার শরীরে যদি শক্তি থাকত,তাহলে সে চিৎকার করে সোমাকে বলতÑতার একটি সুন্দর ছেলে হবে। যে ছেলে দুনিয়ার সেরা মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার একজন বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করবে। পদার্থবিদ্যায় সে নোবেল প্রাইজ পাবে। তার চাইতেও বড়ো কথাÑদুনিয়ায় সে-ই প্রথম টাইম ট্রাভেলের সূত্র আবিষ্কার করতে সক্ষম হবে। কিন্তু জহিরের গলায় একফোঁটা শক্তি নেই। সে কিছুই বলতে পারল না। শূন্য চোখে কেবল চেয়ে থাকল।

  • ছোটোদের আদব শেখার ১০০ হাদিস - Chotoder Adob Shekher 100 Hadis dini.com.bd
    Tk 250

    ছোটোদের আদব শেখার ১০০ হাদিস

    দুটি কথা নবিজি শিশুদের বিশেষভাবে ভালোবাসতেন। তিনি তাদের সঙ্গে সময় কাটাতেন, তাদের শেখাতেন, বাতলে দিতেন সঠিক পথের দিশা। একটি শিশু ছোটোবেলা থেকেই কীভাবে উত্তম চরিত্র লালন করতে পারে, তা হাতেকলমে দেখিয়ে দিতেন তিনি। উমর ইবনে আবু সালামা (রা.) বর্ণনা করেন—‘ছোটোবেলায় আমি আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর তত্ত্বাবধানে থাকতাম। খাওয়ার সময় আমার হাত খাবারের পাত্রের বিভিন্ন জায়গায় হাতড়ে ফিরত। নবিজি আমাকে বললেন, “হে বালক! আল্লাহর নামে খাও, ডান হাত দিয়ে খাও এবং পাত্রে তোমার সামনে যা আছে, তা থেকে খাবার গ্রহণ করো।” তখন থেকে খেতে বসলেই আমি নবিজির এই নির্দেশনাসমূহ মেনে চলি।’ সহিহ বুখারি ৫৭৩৬ ছোটোদের প্রতি নবিজির এসব সুন্দর সুন্দর শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে আমরা এই বইটিতে তাঁর ১০০টি শিশুতোষ হাদিস তুলে ধরেছি।

  • পরকাল ও ভাগ্য কী - Porakal o Vaggo Ki dini.com.bd
    Tk 125

    পরকাল ও ভাগ্য কী

    মৃত্যু ও ভাগ্য- জীবনের চরম দুই সত্য। কিন্তু যখনই আমরা এই বিষয় দুটো নিয়ে চিন্তা করি, কোনো কূল খুঁজে পাই না। কপালে ভাঁজ পড়ে যায়। মনে ভিড় করে কতশত প্রশ্ন- মৃত্যুর পর আমাদের কী হবে? হাশরের দিন কেমন? আমরা কীভাবে আবার জীবন লাভ করব? আমাদের ভাগ্য কি আগেই লিখিত? সবই যদি ভাগ্যের লিখন হয়, তাহলে দুনিয়াতে আমরা কেন এসেছি? কেনই -বা কাজ করি তাহলে? ফলাফল তো আগে থেকেই নির্ধারিত! আল্লাহ কেন কাউকে গরিব, কাউকে ধনী বানিয়েছেন? আলহামদুলিল্লাহ! মানুষের সমস্ত প্রশ্নেরই যথাযথ উত্তর আল্লাহ তায়ালা দিয়ে রেখেছেন। আমাদের কর্তব্য হলো- সেই উত্তরগুলোকে খুঁজে বের করা। যদি সত্যিই জানতে চাও এসব প্রশ্নের উত্তর, তবে চলো ঢুঁ মেরে আসি বইয়ের পাতায়!

  • কুরআন কী বলে - Quran Ki Bole dini.com.bd
    Tk 110

    কুরআন কী বলে

    আসো, তোমাকে একটি মজার গল্প শোনাই। আমার কুরআন শেখার গল্প। আলিফ, বা, তা, সা…এই ছিল কুরআন শেখায় আমার প্রথম পাঠ। শীত-গ্রীষ্মের রঙিন ছুটিতে ভোরবেলায় একটা কায়দা বা আমপারা বুকে জড়িয়ে ঘুমে ঢুলুঢুলু চোখে মক্তবের পথ ধরতাম। শিশির ভেজা পথ ধরে হেঁটে চলতাম মনের ভেতর একরাশ বিরক্তি নিয়ে। পাড়ার শিশু-কিশোররা দলবেঁধে একত্রিত হতাম মক্তবের বারান্দায়। ওস্তাদের অনুকরণে সুর করে উচ্চৈঃস্বরে চলত আমাদের আরবি পাঠ। এভাবে প্রতিদিন সকালে একঝাঁক শিশুর কলকাকলিতে মুখরিত হয়ে উঠত মক্তবের আঙিনা

  • প্রিয়নবির পরিচয় এবং ফেরেশতা কারা - Priyo Nobir Porichoy Abong Feresta Kara dini.com.bd
    Tk 130

    প্রিয়নবির পরিচয় এবং ফেরেশতা কারা

    ফেরেশতাদের নাম শুনছ নিশ্চয়? জিবরাইল আলাইহিস সালাম আমাদের প্রিয় নবিজির কাছে ওহি নিয়ে আসতেন। মৃত্যুর ফেরেশতা আমাদের জান কবজ করেন, এসব তো জানোই তাই না? কিন্তু কখনো কি ভেবেছ, ফেরেশতা আসলে কারা? কী তাঁদের কাজ? কোথায় থাকেন তাঁরা? আমরা তাঁদের দেখতে পাই না কেন? তাঁরা কি খাওয়া- দাওয়া করে? এসবই জানব এই বইয়ে। এই বইয়ে আরও জানব- আমাদের প্রিয়নবি মুহাম্মাদ ( সা.) কেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ! কোন গুণাবলির কারণে পৃথিবীর শত কোটি মানুষ আজও নবিজিকে ভালোবাসে নিজের জীবনের থেকেও বেশি? কেন তাঁর জন্য মানুষ প্রাণ বিলিয়ে দেয় হাসিমুখে! চলো তাহলে, জেনে নেওয়া যাক অবাক করা সেই সব তথ্য!

  • এসো আল্লাহকে জানি - Esho Allahoke Jani dini.com.bd
    Tk 125

    এসো আল্লাহকে জানি

    পৃথিবীতে কত লক্ষ কোটি বই লিখিত হয়েছে, তার কোন হিসাব নেই। এসবের কতশত যে সময়ের স্রোতে হারিয়ে গেছে, মুছে গেছে শেষ চিহৃও তার কোনো ইয়ত্তা নেই। এত সব বইয়ের মাঝে কিছু বই দুনিয়ায় এসেছে সাত আসমানের ওপর থেকে । এর মধ্যে সর্বশেষ এবং চূড়ান্ত গ্রন্থ হলো আল কুরআন। এই মহাগ্রন্থ রচনা করেছেন এই বিশ্বজগতের স্রষ্টা, অকল্পনীয় জ্ঞান ও প্রজ্ঞার অধিকারী আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। কিন্তু কী আছে এই গ্রন্থে? কীভাবে এলো এই গ্রন্থ? কার কাছে এলো ? এই গ্রান্থের ভাষা আরবি কেন? অন্য ভাষায় হলে কী হতো? স্রষ্টা এই গ্রন্থ সেই ১৫০০ বছর আগে পাঠিয়েছেন, কিন্তু কীভাবে প্রমাণ হলো যে এটি স্রষ্টাই পাঠিয়েছেন? এই গ্রন্থ পড়লে কী হয়? জানতে ইচ্ছে করে কি তোমরা? চলো তাহলে, যাত্রা শুরু করি জ্ঞানের রাজ্যে…

  • ছোটোদের ৩০ হাদিস - Chotoder 30 Hadis dini.com.bd
    Tk 135

    ছোটোদের ৩০ হাদিস

    পৃথিবীর সবচেয়ে সেরা মানুষ কে, বলতে পারো? আচ্ছা আমি বলে দিই। পৃথিবীর সবচেয়ে সেরা মানুষ হলেন আমাদের প্রিয়নবি মুহাম্মাদ (সা.)। তাঁর প্রত্যেকটি কথা যেন রূপকথার সেই পরশপাথর। যার ছোঁয়ায় সোনার মতো হয় মানুষের জীবন। প্রিয় নবিজির প্রত্যেকটি উপদেশ দুনিয়ায় ও আখিরাতে সফল হওয়ার মন্ত্র। অর্থাৎ, তাঁর কথা মেনে চললে আমরা দুনিয়া ও আখিরাতে সফল মানুষ হতে পারব। চলো তাহলে জেনে নিই প্রিয়নবি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চমৎকার কিছু কথা ও উপদেশ!

  • মা’আল্লাহ - Ma'Allah dini.com.bd
    Tk 350

    মা’আল্লাহ

    আল্লাহ শব্দের সাথে আমরা সকলেই পরিচিতি; কিন্তু আল্লাহর সত্তার সাথে কতটুকু পরিচিত? তাঁর শক্তি, ক্ষমতা, মহত্ত্ব, বড়োত্ব ইত্যিাদি বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে কতটুকু জানি আমরা? সত্যি বলতে বান্দা হিসেবে আল্লাহর মহত্ত্ব ও গুনাবলি সম্পর্কে যেভাবে জানা দরকার, তার কিছুই জানি না আমরা। ফলে আল্লাহর সাথে হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমরা নিতান্তই পিছিয়ে। মা‘ আল্লাহ গ্রন্থটি আল্লাহর সাথে আমাদের এই পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কাজটিই করবে। এ বইটির মাধ্যমে পাঠক যাযথভাবে জানতে পারবেন আল্লাহর পরিচয়, গুনাবলি ও ইসমে আজম সম্পর্কে। সর্বোপরি আল্লাহর প্রত্যেকটি গুণবাচক নামের পেছনে কী হিকমত লুকিয়ে রয়েছে, তা হৃদয়াঙ্গম করে আল্লাহর সাথে ভালোবাসার বন্ধন গড়ে তুলতে সক্ষম হবেন, ইনশাআল্লাহ! শুরু হোক আল্লাহকে জানার যাত্রা…

  • দারিদ্র্য বিমোচনে ইসলাম - Daridro Bimochone Islam dini.com.bd
    Tk 240

    দারিদ্র্য বিমোচনে ইসলাম

    ইসলাম কি দারিদ্র্যকে উৎসাহ দেয়? কিংবা দারিদ্র্যই কি ইসলামের মূল স্পিরিট? সত্যিকারার্থে ইসলাম চায় মানবসভ্যতা থেকে দারিদ্র্যকে দূরীভূত করে একটি সুখী-সমৃদ্ধ সমাজ গঠন করতে। কোনো ব্যক্তি দৈনন্দিন মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে ব্যর্থ হলে সে পেটের তাগিদে সহজেই অন্যের ফাঁদে পড়ে যেতে পারে। এহেন অবস্থায় তাকে ইসলামের শান্তির বাণী শুনিয়েও তেমন ফায়দা হয় না। সুতরাং দরিদ্রতা কোনোভাবেই ইসলামের সহায়ক নয়; বরং ইসলাম প্রসারের ক্ষেত্রে একটি বড়ো প্রতিবন্ধক। বিপরীতে ‘দারিদ্র্য’ বিমোচনের উদ্দেশ্যে আধুনিক যুগে নিয়তই চলছে নানান কর্মসূচি ও পদক্ষেপ; কিন্তু দরিদ্রতা আরও ছড়িয়ে পড়ছে দ্বিগুণ হারে। পশ্চিমা সভ্যতার অর্থনৈতিক তত্ত্ব অনুযায়ী সম্পদ নির্দিষ্ট কিছু পক্ষের হাতে কুক্ষিগত হচ্ছে; বিপরীতে নিঃস্ব হচ্ছে বৃহত্তর একটি মানবগোষ্ঠী। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিসমৃদ্ধ বর্তমান সভ্যতা যেখানে দারিদ্র্য দূরীকরণে ব্যর্থ, সেখানে চৌদ্দশত বছর আগেই ইসলাম সফল হয়েছিল দারিদ্র্যকে সীমানা ছাড়া করতে। জাকাত নেওয়ার জন্য লোক খুঁজে পাওয়া যায়নি ইসলামি খিলাফতে! কিন্তু কীভাবে সম্ভব হয়েছিল তা? আসলে দারিদ্র্যমুক্ত সমাজ গঠনে ইসলামের রয়েছে নিজস্ব কিছু পরিকল্পনা ও কর্মসূচি। দারিদ্র্য বিমোচনে ইসলাম গ্রন্থে আমরা এসব পরিকল্পনা ও কর্মসূচির বিস্তর আলোচনা দেখতে পাব।

  • ইসলামি চেতনা - Islami Chetona dini.com.bd
    Tk 500

    ইসলামি চেতনা

    চেতনা একজন মানুষকে আপন কক্ষপথে অবিচল ও সুদৃঢ় রাখে। এজন্য একজন সফল ও সার্থক মুসলিম হতে হলে ইসলামি চেতনাকে হৃদয়ে লালন করা অত্যন্ত জরুরি। বয়ঃসন্ধি থেকে প্রৌঢ়ত্ব; জীবনের প্রতিটি স্তরেই এই চেতনার উজ্জীবন ঘটাতে পারলেই কাক্সিক্ষত ব্যক্তিত্ব গঠনের পাশাপাশি প্রত্যাশিত সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনও সম্ভবপর হবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, ইসলামি চেতনা বলতে কী বোঝায়? আমরা জানি, ইসলামের নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আর এই বৈশিষ্ট্যের মূলকথা হলো সহজাত ও সহমর্মিতা। তাইতো ইসলামের সর্বাঙ্গে মিশে আছে দয়া, করুণা ও সহমর্মিতার ছাপ। বলা হয়ে থাকে, ইসলাম সহজতা ও উদারতার ধর্ম। এখানে নেই কোনো কৃত্রিমতা, বাড়াবাড়ি ও কঠোরতার স্থান। তাওহিদ, রিসালাত ও আখিরাতের সাথে এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলোই ইসলামি চেতনার সারকথা। আর এগুলোই পরিপূর্ণ ইসলামি ব্যক্তিত্ব গড়ার পাশাপাশি সমৃদ্ধ সমাজ গঠনের মূল উপকরণ। ইসলামের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য ও অবয়ব কেমন এবং কীভাবে তা ব্যক্তি ও সমাজের ওপর প্রভাব বিস্তার করে, তা যদি ইসলামের মুখেই শুনতে চান, তবে ইসলামি চেতনা বইটি হতে পারে আপনার জন্য উত্তম পাথেয়।

  • মাকাসিদুশ শরিয়াহ - Makasidush Sariyah dini.com.bd
    Tk 265

    মাকাসিদুশ শরিয়াহ

    পৃথিবীর প্রতিটি উদ্যোগ ও কর্মের পেছনেই কোনো না কোনো উদ্দেশ্য থাকে। আরবিতে একে বলে মাকাসিদ। এই মাকাসিদ বা উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই সংশ্লিষ্ট উদ্যোগটির যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। একইভাবে মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জীবন পরিচালনার জন্য যে বিধিবিধান দিয়েছেন, তার পেছনেও রয়েছে সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য ও হিকমত। সালাত-সাওম-হজ-জাকাত-পর্দা কোনোটিই নিছক কোনো রীতির নাম নয়। এর প্রতিটির পেছনেই রয়েছে মানবজাতির কল্যাণ ও হিকমত। মানবজাতির কল্যাণের নিমিত্তে মহান সৃষ্টিকর্তার এই সকল উদ্দেশ্য ও হিকমতের নামই মাকাসিদুশ শরিয়াহ। অর্থাৎ মাকাসিদুশ শরিয়াহ বলতে বুঝি—কুরআন-সুন্নাহর ভাষ্যের মর্মার্থ, রহস্য ও হিকমত অনুসন্ধানে এর গভীরে প্রবেশ করা। আর আমরা যখনই মর্মার্থের গভীরে প্রবেশ করতে সক্ষম হব, তখনই আমাদের জীবনের সাথে শরিয়ার মেলবন্ধন ঘটবে যথার্থরূপে। জীবন হবে শরিয়ার রঙে রঙিন। তাই মাকাসিদুশ শরিয়াহ পাঠ মুমিনজীবনের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মাকাসিদুশ শরিয়াহ জানার এই যাত্রা আপনাকে এক নতুন বোধের জগতে পৌঁছে দেবে, ইনশাআল্লাহ!

  • ইসলাম ও রাজনীতি - Islam O Rajnity dini.com.bd
    Tk 330

    ইসলাম ও রাজনীতি

    কুরআন ও সুলতান পরস্পর সহযোগী দুটি শক্তি। একটি অপরটির প্রয়োগকে সার্থক ও শক্তিশালী করে। রাষ্ট্র ইসলামি দাওয়াহর জুতসই ক্ষেত্র তৈরি এবং ইলাহি আইন প্রয়োগের মাধ্যমে কুরআনকে জীবন্ত করে তোলে। অপরদিকে কুরআন রাষ্ট্রে সুবিচার-অধিকার-শান্তি-সম্প্রীতি সুনিশ্চিত করে। এভাবেই একটি রাষ্ট্র হয়ে ওঠে দ্বীন ও দুনিয়ার অপূর্ব মোহনা। ইসলামি জীবনব্যবস্থার প্রকৃত ফল পেতে রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্র্য। ইসলামি আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে দাওয়াহ যেখানে নিষ্ফল, রাষ্ট্র সেখানে কার্যকর উপাদান। তাই ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে সক্রিয় রাজনীতির বিকল্প নেই; যদিও প্রতিষ্ঠিত ও বিরুদ্ধবাদী শক্তি এর প্রবল বিরোধিতা করে। আর তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য হলো, বিভ্রান্তি সৃষ্টির মাধ্যমে মুসলিম যুবসমাজকে রাজনীতিবিমুখ করে পৃথিবীর নেতৃত্ব থেকে মুসলমানদের সরিয়ে রাখা। উসতাজ কারজাভি (রহ.) জীবনভর মুসলিম উম্মাহর পুনর্জাগরণে কাজ করেছেন। সেক্যুলার ও ইসলামবিরোধী শক্তির বিপরীতে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পারস্পরিক মতভেদ ভুলে। ইসলাম ও রাজনীতি গ্রন্থটি মূলত সে প্রচেষ্টারই বহিঃপ্রকাশ। বর্তমান সন্দিহান মুসলিম যুবসমাজের জন্য এ গ্রন্থটি হতে পারে সুদৃঢ় পথনির্দেশিকা। পাশাপাশি সেক্যুলারদের সাথে চলমান বুদ্ধিবৃত্তিক যুদ্ধে ইসলামপন্থিদের চিন্তা গঠনে হতে পারে এক বলিষ্ঠ দলিল।

  • মুসলিম দেশে অমুসলিম অধিকার - Muslim Deshe Omuslim Odhikar dini.com.bd
    Tk 120

    মুসলিম দেশে অমুসলিম অধিকার

    ইসলামোফোবিয়ায় আক্রান্ত গোষ্ঠী প্রচার করে ইসলাম এক ভয়ংকর ধর্ম! যেখানে অমুসলিমদের ন্যূনতম অধিকারটুকুও নেই। তাদের জীবন ও সম্পদের মূল্য ইসলামি সমাজে একেবারেই ঠুনকো। অথচ ইসলাম অমুসলিম নাগরিকদের যে অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে, তা অন্য যেকোনো সমাজে বিরল। আধুনিক জাতিভিত্তিক রাষ্ট্রসমূহের শান্তি ও সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতে মুসলিমদের সাথে অমুসলিমদের সামাজিক সম্পর্ক, তাদের অধিকার, রাষ্ট্র ও প্রশাসনে তাদের অংশগ্রহণ ইত্যাদি বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে। জনমানসে প্রশ্ন জাগছেÑ মুসলিম সমাজে অমুসলিমদের অধিকারসমূহ কেমন ও কী কী? এই সকল অধিকারের বিনিময়ে অমুসলিমদের দায়দায়িত্ব ও কর্তব্যই-বা কী? অমুসলিমরা ইসলামের প্রাথমিক যুগ তথা নববি ও সাহাবিদের শাসনামলে কীভাবে অধিকার ভোগ করত? গত দেড় হাজার বছরের ইতিহাসে মুসলিম মিল্লাতের তত্ত্বাবধান ও নিরাপত্তায় তারা কীভাবে জীবনযাপন করেছিল? এই সমস্ত প্রশ্নেরই যথার্থ উত্তর খুঁজে পাব মুসলিম দেশে অমুসলিম অধিকার বইটিতে।

  • শরিয়ার দৃষ্টিতে রাষ্ট্র - Shoriyar Dristite Rashto dini.com.bd
    Tk 360

    শরিয়ার দৃষ্টিতে রাষ্ট্র

    ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্রÑএকটি অপরটির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ব্যক্তি ছাড়া যেমন সমাজ হয় না, তেমনই সমাজ ছাড়া রাষ্ট্র কল্পনা করা যায় না। আবার একজন ব্যক্তি সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো প্রাণী নয়। বরং একজন দায়িত্ববান ব্যক্তি নিজেকে নিয়ে যেভাবে ভাবেন, তেমনই ভাবেন সমাজ ও রাষ্ট্র নিয়েও। ইসলাম পূর্ণাঙ্গ ও সামগ্রিক জীবনব্যবস্থা হিসেবে মানবজীবনের প্রতিটি পর্যায় নিয়ে বাস্তবসম্মত দিকনির্দেশনা দিয়েছে। এক্ষেত্রে বাদ পড়েনি রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় জীবনও। একটি রাষ্ট্রের নীতি কী হওয়া উচিত? রাষ্ট্রপ্রধান কেমন হওয়া উচিত? রাষ্ট্রপ্রধান কী কী সিদ্ধান্ত নিতে পারেন? কীভাবে নিতে পারেন? কোন কোন ক্ষেত্রে তা কার্যকর হবে? শুরার ব্যাপারে রাষ্ট্রপ্রধানের অবস্থান কেমন হওয়া উচিত? রাষ্ট্রের প্রতি জনগণের আচরণ কেমন হওয়া উচিত? রাষ্ট্রপ্রধানের কোন কোন কার্যাবলি শরিয়ার সাথে সাংঘর্ষিক কিংবা বিরোধমুক্ত? এসব নানা বিষয়ে ইসলামের পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা রয়েছে, যা আমরা শরিয়ার দৃষ্টিতে রাষ্ট্র গ্রন্থখানি অধ্যয়নের মাধ্যমে জানতে পারব, ইনশাআল্লাহ।

  • ইসলামের চোখে নারী - Islamer Chokhe Nari dini.com.bd
    Tk 275

    ইসলামের চোখে নারী

    নারীকে ঘিরে ইসলামের যাবতীয় অধিকার কি শুধু ঘরকেন্দ্রিক? চার দেওয়ালের মধ্যেই কি সীমাবদ্ধ নারীর যাবতীয় অধিকার? ঘর-সংসারের বাইরে কি তাদের অবদান রাখার কোনো সুযোগ নেই? ব্যাবসা-বাণিজ্য-চাকরিসহ সমাজ ও রাষ্ট্রে তারা কি একেবারেই কর্তব্যহীন? অধিকার ও দায়হীন নারীর এমনই একটি চিত্র অঙ্কন করে ইসলামের ওপর অপবাদ চাপাতে ব্যস্ত পুঁজিবাদী সমাজ। মুসলিমরাও যেন সেই অপবাদ স্বীকার করেছে অনুগতচিত্তে। অথচ প্রকৃত অবস্থা এর থেকে ঢের দূরে। ইসলাম নারীকে মূল্যায়ন করেছে সবচেয়ে বেশি। মানুষ হিসেবে তাকে দিয়েছে যথোপযুক্ত মর্যাদা। একজন কন্যা ও মা হিসেবে তার প্রতিরক্ষার সব ব্যবস্থা নিশ্চিত করেছে। স্ত্রী হিসেবে দিয়েছে অর্থনৈতিক নিরাপত্তা এবং সম্মানজনক অধিকার। সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সুনিশ্চিত করেছে তার সামাজিক মর্যাদাও। অথচ এই বিষয়গুলো অনেকেরই অজানা। তাই বৃহত্তর সমাজে মুসলিম নারীরা আজ হীনম্মন্যতায় নিমজ্জিত। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে ইসলামে নারীর সার্বিক অবস্থান সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখা প্রত্যেক সচেতন মানুষের কর্তব্য। ইসলামের চোখে নারী গ্রন্থটি আপনার এই যাত্রায় সহায়ক হবে এবং এই বিষয়ে ক্রিস্টাল-ক্লিয়ার ধারণা দেবে, ইনশাআল্লাহ।

CATEGORIES