Best Seller Items
-
Tk 227
Tk 307আশার ফোয়ারা
পবিত্র কুরআনে কারিমের বহু আয়াতে, রাসুল সা.-এর অসংখ্য হাদিসে মুমিন বান্দাদের প্রতি আল্লাহ তাআলার অনেক ওয়াদা ও সুসংবাদের কথা বর্ণিত রয়েছে। ঘোষিত হয়েছে মুমিনদেরকে আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহায্য ও বিজয় দানের কথা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ আমরা আল্লাহর এসব ওয়াদা ও সুসংবাদের কথা ভুলে গিয়ে হতাশার অতল সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছি!! দুর্বলতা ও হীনম্মন্যতা আজ আমাদের এতটাই গ্রাস করেছে যে, আমরা নিজেদের সোনালি অতীতের কথাও ভুলে বসেছি!! পাপাচার-অনাচারে ছেয়ে যাওয়া এই পৃথিবীটা যে আমাদের হাত ধরেই পুনরায় ইনসাফে ভরে যেতে পারে, সেই আশাটুকু আজ আমাদের হৃদয়ে জাগে না!! কেন? আমাদের কী হলো? আল্লাহর ওপর ভরসা, তাঁর কাছেই সাহায্য ও কল্যাণের আশা করা…এই উত্তম গুণগুলো আমাদের থেকে কোথায় হারিয়ে গেল! হ্যাঁ, হতাশা আর হীনম্মন্যতার জঞ্জালকে ছুড়ে ফেলে আমাদের আবার ঘুরে দাঁড়াতে হবে। নিরাশার উপত্যকা থেকে নিজেদের বের করে আনতে হবে। আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তাঁর কাছেই উত্তম আশা রেখে সামনে কদম বাড়াতে হবে। আমরা যদি রব্বুল আলামিনের সাথে আমাদের কৃত প্রতিশ্রুতিগুলো যথাযথভাবে পূর্ণ করি, তবেই তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতিগুলো পূর্ণ করবেন! আমাদেরকে পরাজয়ের গ্লানি থেকে মুক্তি দেবেন—বিজয়ের সুমিষ্ট স্বাদ আস্বাদন করাবেন। প্রিয় পাঠক, হতাশা ও ব্যর্থতার গ্লানি থেকে মুক্ত হয়ে আমরা যেন আল্লাহর ওয়াদা ও সুসংবাদের প্রতি বিশ্বাস পোষণ করতে পারি, আল্লাহর বিধানমতে জীবনযাপন করে দুনিয়া ও আখিরাতের সাফল্য লাভে ধন্য হতে পারি, এই উত্তম শিক্ষাই পাব আল্লাহর পক্ষ থেকে ৩০টি সুসংবাদ বাংলা অনুবাদ ‘আশার ফোয়ারা’ বইটিত।
-
Tk 99
Tk 134কখনো ফুরোবে না এই ভালোবাসা
অপরের প্রতি ভালোবাসার কারণ কী হওয়া উচিত, কীসের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা উচিত পারস্পরিক বন্ধুত্ব ও হৃদ্যতার বন্ধন—এ সম্পর্কে জানা নেই বর্তমানের অনেকেরই! তাই তো দেখা যায় সমাজজুড়ে আজ মিছে ও নোংরা ভালোবাসার ছড়াছড়ি! কেউ কাউকে ভালোবাসে স্রেফ নিজের কামনাবাসনা চরিতার্থ করার আশায়; কেউ অপরকে ভালোবাসে তার ধন-সম্পদ ও প্রভাব-প্রতিপত্তি দেখে, তার থেকে কিছু পাবার লোভে; কারও মাঝে ভালোবাসা গড়ে ওঠে নিছক গল্প-আড্ডা আর খেলাধুলায় একসাথে সময় কাটানোর উদ্দেশ্যে! এসব ভালোবাসা বা সম্পর্কের কি কোনো মূল্য আছে?! নাহ! বরং এসব ভালোবাসা পরকালে ব্যক্তির জন্য পরিতাপের কারণ হবে। তারা সেদিন আফসোস করবে, ‘হায়, কেন যে অমুককে ভালোবেসে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছিলাম! হায়, আমি যদি অমুকের সাথে না চলতাম! হায়, আমি যদি কোনো পুণ্যবান মুমিনকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করতাম! বস্তুত, যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য, যে ভালোবাসা হয়ে থাকে দ্বীনের স্বার্থে—তা-ই কিয়ামতের সেই ভয়ংকর দিবসে আল্লাহর (আরশের) ছায়ায় স্থান-লাভের কারণ হবে। এই ভালোবাসাই চির অটুট থাকবে। হ্যাঁ, কখনো ফুরোবে না এই ভালোবাসা।
-
Tk 109
Tk 147মুহাজির
আল্লাহর বান্দা, আল্লাহকে লজ্জা করো। তিনি তোমার প্রতি রহম করুন। তুমি তাঁকে ভুলে গেছ, কিন্তু তিনি তোমাকে ভুলে যাননি। যে কারণে তুমি তোমার রবকে লজ্জা করবে, সে কারণটি হচ্ছে, তিনি তোমাকে ভুলে যান না; যদিও তুমি অনেক বেশি ভুলে আছ তাঁকে। কখন তাঁকে ভুলে গেলে? প্রতিটি দিন। যখনই তোমার স্মরণ করার সময় ছিল, তুমি ভুলে গেলে। যখনই তুমি ওয়াদা করলে, সে ওয়াদা ভঙ্গ করলে। যখন তোমার অবিচল থাকার কথা ছিল, তুমি বক্র পথে চলে গেলে। হ্যাঁ…তুমি তাঁকে ভুলে গিয়ে তোমার কামনাবাসনাকে প্রাধান্য দিয়েছ।…তুমি নিয়ম করে গাফিলতি করো আর তাঁকে ভুলে যাও। একাকী থাকো যখন, তখন তাঁকে ভুলে যাও। যখন তুমি গাফিলদের সঙ্গে থাকো, তখন তাঁকে ভুলে থাকো।… আর আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যদি এক মুহূর্তের জন্যও তোমাকে ভুলে যান, তবে তুমি ধ্বংস হয়ে যেতে, ধ্বংস হয়ে যেত তোমার চারপাশের সবাই। আসমান বিদীর্ণ হয়ে জমিনকে ধ্বংস করে দিত। তোমার হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যেত। প্রতিটি সক্ষমতা অক্ষমতায় পর্যবসিত হতো। তোমার অন্তর চিন্তা ও উদ্বিগ্নতায় ভরে যেত। এমনকি তুমি মৃত্যু কামনা করেও মরতে পারতে না। তাই, আল্লাহর বান্দা, আল্লাহকে লজ্জা করো। তিনি তোমার প্রতি রহম করুন।
-
Tk 173
Tk 234আমার সালাত ছুটে গেল!
একটা সময় ছিল, আমি নিয়মিত মুসল্লি হওয়ার তামান্না করতাম। আমি বুঝতে পারতাম, আমি যদি সালাতে নিয়মিত হতে পারি তবে আমার জীবন সৌভাগ্য ও প্রশান্তিতে ভরে উঠবে। সালাতে নিয়মিত হতে পারেনি এমন অনেকেই আমাকে জানিয়েছে, তারাও অন্তরে এমন তামান্না লালন করেন। কিন্তু কীভাবে আমি নিয়মিত মুসল্লি হবো? সালাতের ব্যাপারে যত চিন্তা, সংশয় ও সমস্যা আপনাকে ঘিরে আছে, সবগুলো নিয়ে চমৎকার আলোচনা হয়েছে এই বইতে। বইটি পড়ার সময় মনে হবে, আরে! এটি তো বিশেষভাবে আমার জন্য লেখা হয়েছে। যেন লেখক আপনাকে অনেক দিন থেকে চেনেন। বইটির পাতা উল্টাতে উল্টাতে আপনার মনে হবে লেখক আপনাকে ধীরে ধীরে নিয়ে যাচ্ছেন সালাতের সুখময় ভুবনে। বইটি শেষ হতে না হতেই সালাতের প্রতি অনুরাগ ও ভালোবাসায় ভরে উঠবে আপনার হৃদয়।
-
Tk 281
Tk 380এখনো কি ফিরে আসার সময় হয়নি
তোমাদের বলছি, যারা সারাক্ষণ টিভির সামনে, বিভিন্ন চ্যানেলে, ইন্টারনেটে সময় অতিবাহিত করছ, ডুবে আছ পাপের সাগরে, পরকালে কী হবে তোমাদের? একটি পাপের লেজ ধরে আরেকটি পাপের দিকে পা বাড়াচ্ছ, নামাজের প্রতি অবহেলা করছ? এখনো কি সময় হয়নি তোমাদের তাওবা করার? পাপগুলো মুছে ফেলার? পাপের সাগর থেকে উত্তোলন হবার? এখনো কি সময় হয়নি নিজের সাথে হিসাব করার? এখনো কি সময় হয়নি নিজেকে এ কথা বলার? হে নফস, যেদিন তাওবার সুযোগ থাকবে না, সেদিন আসার আগেই আল্লাহর কাছে তাওবা করো, ক্ষমা প্রার্থনা করো তোমার পাপের জন্য ক্ষমাশীল দয়াময় রবের দরবারে। কারণ, মৃত্যু তোমার দিকে বাতাসের গতিতে ধেয়ে আসছে। তাওবা না করলে আল্লাহর আজাব থেকে কোনোভাবেই রক্ষা পাওয়ার সুযোগ নেই। সুতরাং অবাধ্যতা করে তাঁর সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করো না।
-
Tk 321
Tk 434নবীজির সাথে
নবীজির সাথে গ্রন্থটি আরব-বিশ্বের আলোড়ন সৃষ্টিকারী সাহিত্যিক ড. আদহাম শারকাবির গ্রন্থের সরল বঙ্গানুবাদ। লেখক বিশুদ্ধ হাদিসের বিশাল গল্পভান্ডার থেকে একত্রিশটি অসাধারণ গল্প বাছাই করে এটি সংকলন করেছেন। প্রতিটি গল্পের পর তিনি আয়োজন করেছেন এক অনন্য সাধারণ দরসের। গল্পের ভাঁজে ভাঁজে ছড়িয়ে থাকা পাঠ ও শিক্ষাগুলোকে থরে থরে সাজিয়ে তিনি যেন গড়ে তুলেছেন দরসে হাদিসের একেকটি মনোমুগ্ধকর বাগান। গল্পগুলোর আলোকে তিনি আলোচনা করেছেন জীবন ও জগতের গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয় নিয়ে । ইমান, আকিদা, তাকওয়া, তাওবা, তাওয়াক্কুল, সালাত, সাদাকাহ, কুরবানি, জিহাদ ইত্যাদির মতো দ্বীনি বিষয়ে যেমন কথা বলেছেন, তেমনই কথা বলেছেন মানুষের মনোজগৎ, স্বভাবপ্রকৃতি, প্রেম-প্রীতি, স্নেহ-ভালোবাসা, উত্তম চরিত্র, আত্মমর্যাদাবোধ, আত্মসংশোধন ইত্যাদির মতো জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়েও। বিয়ে-শাদি, দাম্পত্য জীবন, সামাজিক আচার-আচরণ, অর্থনীতি ও লেনদেন নিয়েও আলোচনা করেছেন জীবন-অভিজ্ঞতায় পোড় খাওয়া জ্ঞানবৃদ্ধের মতো। এককথায় শারকাবির জাদুকলম কুরআন-হাদিসের ঘটনাগুলোর ব্যাপারে আপনার পুরো দৃষ্টিভঙ্গিই পাল্টে দেবে। আপনার মনে হবে, এ তো নিছক গল্প নয়, ইলম ও হিকমতের মহাসমুদ্র, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার দিগন্ত-বিস্তৃত আমাজন। সাধারণ এই গল্পগুলোর মাঝে জীবনের এমন অমূল্য পাঠ, এত অসাধারণ নির্দেশনা লুকিয়ে ছিল ভাবতেই আপনি অবাক হবেন।
-
Tk 414
Tk 560মহাপ্রলয় থেকে অনন্তজীবন
সময়ের পথপরিক্রমায় একদিন বেজে উঠবে মহাপ্রলয়ের শিঙ্গাধ্বনি। থেমে যাবে জীবনের এই অবিশ্রান্ত কোলাহল। চোখের পলকেই লণ্ডভণ্ড হয়ে যাবে মায়াভরা এই জগৎ। কবর ফেটে মানুষগুলো সব জীবন্ত বেরিয়ে আসবে। সবাই আশ্চর্য হয়ে বলবে: আরে! আমাদেরকে শয্যা থেকে কে উঠিয়েছে? দয়াময় আল্লাহ তো আমাদের এই দিনের কথাই বলেছিলেন! আর রাসুলগণও তাহলে সত্য বলেছিলেন! তারপর? তারপর ফেরেশতাদের আহ্বানে সবাই সমবেত হবে হাশরের ময়দানে। পায়ে পায়ে এগিয়ে আসবে জীবনপরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণার সেই লোমহর্ষক মুহূর্ত! এক দুঃসহ উৎকণ্ঠায় মানুষের মুখে কেবল শোনা যাবে: ইয়া নাফসি! ইয়া নাফসি!… প্রিয় পাঠক! এভাবে কিয়ামত থেকে শুরু করে হাশর, মিজান হয়ে পুলসিরাতের ওপর দিয়ে একেবারে জান্নাত বা জাহান্নামে প্রবেশ পর্যন্ত আখিরাতের দৃশ্যগুলো কুরআন-হাদিসের বিশুদ্ধ দলিলের আলোকে নিপুণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই গ্রন্থে।
-
Tk 318
Tk 430মৃত্যু থেকে মহাপ্রলয়
আজকের অধিকাংশ মানুষই নিজেদের দুনিয়ার অবস্থানকে কীভাবে আরও আকর্ষণীয় করা যায়—সে প্রচেষ্টায় বিভোর। ইহজীবনের মোহ-মায়ায় তারা ভুলে যায় পরম সত্য মৃত্যুর কথা। মৃত্যুর পরে যে কত কঠিন কঠিন ধাপ পাড়ি দিতে হবে, সে ব্যাপারে তারা বরাবরই গাফিল থাকে। তাই তো পরকালের পাথেয় সংগ্রহে নেই তাদের সবিশেষ আগ্রহ-উদ্যম।সব সময় একটাই ফিকিরে মগ্ন তারা, দুনিয়া চাই দুনিয়া। বস্তুত, মৃত্যু ও তার পরবর্তী জীবনকে ভুলে থেকে অন্তরে দুনিয়াপ্রীতিকে স্থান দেওয়ার কারণেই মানুষ নানান অন্যায় ও পাপাচারে ডুবে থাকে। তো কী করছি? আর কী করা উচিত?—মানুষের গাফিল হৃদয়ে এ অনুভূতি জাগাতে পারে মৃত্যুর স্মরণ ও মৃত্যুপরবর্তী জীবনের আলোচনা। আশা করি মৃত্যু, কবর, কিয়ামতের আলামত নিয়ে লিখিত ‘মৃত্যু থেকে মহাপ্রলয়’ বইটি পাঠককে তার আখের সম্পর্কে ভাবিয়ে তুলবে।
-
Tk 74
Tk 100সময়ের সঠিক ব্যবহার কীভাবে করবেন?
আপনার অবসর সময় একটি অশোধিত হিরার টুকরার মত। চাইলে তা দ্বারা অত্যন্ত মূল্যবান কিছু তৈরি করতে পারেন। আবার চাইলে তাকে পদদলিত করে নষ্টও করে ফেলতে পারেন। এতে আপনাকে স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। তবে অবসর সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে পারাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। বইটিতে খুব সুন্দর ভাবে এই বিষয়টি বর্ণনা করা আছে।
-
Tk 390
Tk 527আলো হাতে আঁধার পথে
আমরা সবাই মুসাফির। জীবনের স্বল্পদৈর্ঘ্য সাঁকো বেয়ে নিজেদের অজান্তেই আমরা হেঁটে যাচ্ছি অন্ধকার কবরের দিকে। কবর আখিরাতের প্রথম মনজিল। আর মৃত্যু কবরের প্রবেশদ্বার। প্রতি মুহূর্তেই আমরা পা পা করে এগিয়ে চলছি এই রহস্যময় ফটকের দিকে। কেউ জানে না কার জীবন-সাকোঁ কতটুকু দীর্ঘ। বড় অদ্ভুত এই জীবন! বড় নিষ্ঠুর মায়াভরা এই জগৎ! কখন কার ডাক এসে যায় কে জানে? কিন্তু মৃত্যুর ফটক পেরিয়ে গেলেই তো আঁধার… সে এক অনিঃশেষ আঁধার। এরপর পথ তো আরও দীর্ঘ, আরও কঠিন আরও দুর্গম। সেই কবরের সুওয়াল-জওয়াব, ভয়ানক আজাব, হাশরের বিভীষিকা, পুলসিরাতের ভয়াল সেতু…! ভাই আমার! এই আঁধার পথের আলো আছে তো আপনার হাতে? এই দীর্ঘ দুর্গম পথের পাথেয় সংগ্রহ করা হচ্ছে তো? দুনিয়ার ধোঁকায় পড়ে অন্তহীন এই আঁধার, নিঃসীম এই বিভীষিকার কথা ভুলে যাননি তো? জীবনের এই পরম সাফল্য ও ব্যর্থতার হিসেব আপনার এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে না তো? আপনাকে এই প্রশ্নগুলো বারবার স্মরণ করিয়ে দিতে, অনাগত জীবনের আঁধারে আপনার হাতে আলো তুলে দিতে, আখিরাতের সফরের পাথেয় যোগাতে আমরা আপনার জন্য নিয়ে এসেছি অসাধারণ একটি রিমাইন্ডার, আমাদের সবার প্রিয় শাইখ খালিদ আর রাশিদের হৃদয়নিঃসৃত বক্তৃতামালার একটি অনুপম সংকলন ‘আলো হাতে আঁধার পথে’। লক্ষ লক্ষ আরব-যুবকের হৃদয়ে ঝড়-তোলা এই অনবদ্য আহ্বান আশা করি আপনার মনেও দোলা দিয়ে যাবে।
-
Tk 218
Tk 294ইমানদীপ্ত আহবান
শাইখ খালিদ আর রাশিদ বিগত কয়েক দশকের দাওয়াহর ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম। তাঁর দরদভরা আওয়াজ, আবেগাপ্লুত অভিব্যক্তি আর ইমানদীপ্ত আহ্বান নতুন উপলব্ধির ঝড় তুলত তরুণদের হৃদয়ে। দ্বীনের পথে প্রত্যাবর্তনের এক তীব্র আহ্বান ধ্বনিত হতো তাদের অনুভবে। তাঁর ইমান জাগানিয়া ভাষণ কত আরব যুবককে আলোকিত জীবনের সন্ধান দিয়েছে, কত বিভ্রান্ত পথহারাকে আলোর দিশা দিয়েছে তার কোনো লেখাজোখা নেই। তাঁর আবেগকম্পিত কণ্ঠস্বর শ্রোতাদের মুহূর্তেই নিয়ে যেত উপলব্ধি দুনিয়ায় নাড়া দিত হৃদয়ের মর্মমূল ধরে। শাইখের কালজয়ী বক্তৃতামালার অনবদ্য সংকলন, ‘রাওয়াইউশ শাইখ খালিদ আর রাশিদ। এরই বাংলা সংস্করণ ‘ইমানদীপ্ত আহ্বান’।এতে শাইখের নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ ২৭ টি ভাষণ মলাটবদ্ধ হয়েছে। বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এই ভাষণগুলোতে সব শ্রেণির মুসলমানদের জন্য রয়েছে আত্মার খোরাক।
-
Tk 129
Tk 174আমার প্রথম সালাত আমার প্রথম ভালোবাসা
প্রিয় পাঠক, আপনাদের প্রতি আমার প্রত্যাশা, এই কিতাব অধ্যয়ন করার পর আল্লাহ তাআলা আপনাদের অবস্থার পরিবর্তন করবেন। ইনশাআল্লাহ এই কিতাবের শেষ পৃষ্ঠা পড়া পর্যন্ত আল্লাহ তাআলা আপনাদের খুশুর মতো নিয়ামত দান করবেন এবং আপনাদের মাঝে নববি চিন্তা ও অনুভূতি জাগ্রত হবে। যেমনটি রাসুল সা. অনুভব করেছিলেন। তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘সালাতের মধ্যে আমার চোখের শীতলতা নিহিত রয়েছে।’ খুশু হলো সর্বোপরি দৃঢ়তার চাবিকাঠি এবং শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের হিদায়াতের দরজা। অর্থাৎ দৃঢ়তা ও হিদায়াত তালাশের পূর্বে প্রয়োজন বিনয় ও একনিষ্ঠতার। এমনটিই বলেছেন ইমাম জুনাইদ রহ.। তিনি বলেন, খুশু মনকে আল্লাহ তাআলার জন্য নরম করে দেয়। আর মন হলো পুরো দেহের নিয়ন্ত্রক। সুতরাং অন্তর আল্লাহর জন্য বিনয়ী হয়ে গেলে কান, চোখ, চেহারা এবং শরীরের প্রতিটি অঙ্গ আল্লাহর তাআলার জন্য বিনয়ী হতে বাধ্য।
-
Tk 395
Tk 534জীবনের ওপারে
জীবনের স্রোতে ভাসতে ভাসতে আমরা ভুলে যাই মরণের কথা । কবর পথের যাত্রী হয়েও আমাদের যাবতীয় চিন্তা ও কর্ম আবর্তিত হয় এই তুচ্ছ দুনিয়াকে ঘিরে । সর্বাঙ্গে গাফিলতির চাদর জড়িয়ে আমরা জীবনের প্রকৃত বাস্তবতার ব্যাপারে কেমন যেন নির্বিকার হয়ে থাকি । আল্লাহ না করুন, এই অপ্রস্তুত অবস্থায়ই যদি চলে আসে মৃত্যুর ডাক, কী করুণ পরিণতিই না হবে আমাদের ! প্রখ্যাত ফকিহ ও মুহাদ্দিস ইমাম ইশবিলি রহ. রচিত বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য এক অমূল্য উপহার । শাইখ এখানে পরম মমতায় পাঠককে মৃত্যু ও মৃত্যুপরবর্তী জীবনের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন । তাঁর অনুপম ভাষাভঙ্গী ও সাবলিল উপস্থাপনা যে কারও হৃদয় ছুঁয়ে যাবে । বইটি পড়তে পড়তে মনের অজান্তেই পাঠকের হৃদয়ে জেগে উঠবে মৃত্যুর হিমশীতল অন্ধকারের কথা, কবরের অসীম নির্জনতার কথা, কিয়ামত ও হাশরের ভয়াবহ দৃশ্যগুলোর কথা, মিজান ও পুলসিরাতের অকল্পনীয় আশঙ্কার কথা, যা তাকে আখিরাতের প্রতি মনোযোগী করে তুলবে আর মৃত্যুর প্রতি তার গতানুগতিক বিশ্বাসকে করে তুলবে সত্যিকারের কর্মোদ্দীপক উপলব্ধি।
-
Tk 494
Tk 668উচ্চ মনোবল পৌঁছে দেয় সাফল্যের শিখরে
উচ্চ মনোবল কাজের সূচনা। মহৎকর্মের প্রবেশিকা। শুরু থেকে যার মনোবল উচ্চ থাকে, তার সফর হয় সহজ-অনায়াসে। বস্তুত, উচ্চ মনোবলের অধিকারী জীবন চলার পথে আপতিত সকল দুঃখকষ্টকে সয়ে যায় হাসিমুখে, সব ধরনের বাধা-বিপত্তিকে উপেক্ষা করে সে সামনে এগিয়ে চলে; ফলে তার পথচলা হয়ে ওঠে আনন্দময়। অধ্যবসায় ও অব্যাহত প্রচেষ্টার ফলে একসময় সে পেীঁছে যায় সাফল্যের শিখরে ৫টি অধ্যায়ে বিন্যস্ত এই বইটিতে উচ্চ মনোবল পরিচিতি, এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা, কুরআন ও সুন্নাহতে উচ্চ মনোবলের প্রতি উৎসাহ, উচ্চ মনোবলের ক্ষেত্রসমূহ বিশেষ করে- ইলম অর্জন ও এর প্রচার-প্রসারে সালাফের আগ্রহ, ইলমের পথে তাঁদের নানান কষ্টক্লেশ সহ্য করা; ইবাদত ও অবিচলতায় সালাফের উচ্চ মনোবল, সত্যের সন্ধানে উচ্চ মনোবলের পরিচয়, আল্লাহর পথে দাওয়াত ও দ্বীনের ঝান্ডাকে সমুন্নত রাখতে উচ্চ মনোবলের দৃষ্টান্ত; মনোবলশূন্য উম্মাহর অবস্থা, মনোবল বাড়ানোর পথ ও পদ্ধতি, উম্মাহ ও ব্যক্তি সংশোধনে উচ্চ মনোবলের প্রভাব ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
-
Tk 65
Tk 88পুণ্যবান বন্ধু জীবনসফরে উত্তম সহযাত্রী
হাদিস শরিফে উত্তম বন্ধু ও খারাপ বন্ধুর খুব সুন্দর উপমা বিবৃত হয়েছে। রাসুল বলেন : ‘উত্তম বন্ধু ও মন্দ বন্ধুর উদাহরণ হলো, সুগন্ধি বিক্রেতা ও হাপরে ফুঁকদানকারী। সুগন্ধিওয়ালা হয়তো তোমাকে উপহারস্বরূপ সুগন্ধি দেবে অথবা তার কাছ থেকে তুমি কিনে নেবে। তাও না হলেও তার কাছ থেকে অন্তত সুগন্ধি পাবে। আর হাপরে ফুঁকদানকারী হয়তো তোমার কাপড় পুড়ে ফেলবে অথবা দুর্গন্ধ পাবে।’ ইসলামে বন্ধুত্বের গুরুত্ব, বন্ধুত্বের প্রভাব, প্রকৃত বন্ধু চেনার উপায়, বন্ধুত্বের সম্পর্ক অটুট রাখার কৌশল, এ ব্যাপারে সালাফদের দিকনির্দেশনা, ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এই বইতে।
-
Tk 50
Tk 67জান্নাতের চাবি
রবি বিন খুসাইম রহ. তার জীবনে এক অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। যখন তার এক পার্শ্ব অবশ হয়ে পড়েছিল, তখনও তিনি দুজন ব্যক্তির কাঁধে ভর করে মসজিদে গমন করতেন। তার শিষ্যরা বলত, ‘হে আবু জাইদ, আল্লাহর পক্ষ থেকে আপনার জন্য সুযোগ রয়েছে। আপনি চাইলে বাড়িতেই নামাজ পড়তে পারেন।’ জবাবে তিনি বলতেন, ‘সুযোগ আছে বটে, কিন্তু আমি যখন মুয়াজ্জিনের কণ্ঠে শুনতে পাই “হাইয়া আলাল ফালাহ—এসো সফলতার দিকে।” তখন নিজেকে ধরে রাখতে পারি না। সুতরাং তোমাদের কেউ যদি সফলতার প্রতি এই আহ্বান শুনতে পায়, সে যেন বুকে ভর দিয়ে কিংবা হামাগুড়ি দিয়ে হলেও সেই ডাকে সাড়া দেয়।’কেমন ছিল পূর্ববর্তী নেককারদের সালাত? কীভাবে তারা সালাতের মাধ্যমে আমাদেরকে এগিয়ে গেলেন? সালাতের তাৎপর্য, খুশু খুযু অর্জনের উপায়, সালাত পরিত্যাগকারীর বিধান, ইত্যাদি আলোচনায় ভরপুর বক্ষ্যমাণ বইটি।