Best Seller Items
-
Tk 690
Tk 780Ibadat Paradise Attar – Arabian & Perfume Fragrance
আপনাদের জন্য ইবাদাত ব্রান্ড নিয়ে এসেছে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির এরাবিয়ান ফ্রেগরেন্স এবং পারফিউম ফ্রেগরেন্সের পাঁচটি করে মোট দশটি আতরের একটি প্যাকেজ। বেস্ট কোয়ালিটির বাজেট ফ্রেন্ডলি ১০ টি ফ্লেভার দিয়ে আমাদের প্যাকেজটি সাজানো হয়েছে। প্রতিটি ফ্লেভার সকলেরই পছন্দ হওয়ার মত।আতরগুলো ব্যাবহার করলে আপনার মন-মানসিকতা থাকবে প্রফুল্ল এবং সতেজ। প্রিয়জনকে উপহার দেয়ার জন্য খুবই সমউপযোগী একটি পণ্য।
-
Tk 310
Tk 42026% offIbadat Waterproof Pocket Jaynamaz
ভ্রমণের জন্য খুবই আদর্শ একটি পকেট জায়নামাজ। এটি পাতলা এবং হালকা হওয়ায় সহজে বহন করা যায়। খুবই উন্নতমানের অক্সফোর্ড ফেব্রিক্সে তৈরি। এটি শতভাগ পানিরোধী। আলহামদুল্লিল্লাহ।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর চকলেট – Ibadat Attar Chocolate
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর। দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর ডি-লাভ – Ibadat Attar D’Love
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী।সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 95
Tk 12021% offইবাদাত আতর নাজনীন – Ibadat Attar Nazneen
অ্যালকোহলমুক্ত শতভাগ হালাল আতর।দীর্ঘস্থায়ী সুঘ্রাণ এবং সকল বয়সের মানুষের ব্যাবহারের উপযোগী। সৌদিআরব, ফ্রান্স, এবং দুবাই থেকে আমদানিকৃত আসল আতর।
-
Tk 990
Tk 1,20018% offBaba Gift Package
মা-বাবা আমাদের জন্য আল্লাহ-তায়ালার একটি বড় নেয়ামত। মা-বাবা ছাড়া আমরা পৃথিবীর আলো দেখতে পারতামনা। তাদের ভালোবাসার মাঝে কোনো চাওয়া-পাওয়া থাকেনা। তারা সারাজীবন নিঃস্বার্থভাবে আমাদের মঙ্গল কামনা করেন এবং তাদের সর্বস্ব দিয়ে আমাদের মানুষের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেন। মা-বাবা যেভাবে নিজেদের শতভাগ উজার করে আমাদের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করেন, তেমনি সন্তান হিসাবেও মা-বাবার যত্ন নেয়া, তাদের খুশি করা আমাদের দায়িত্ব। আপনার মা-বাবাকে খুশি করার জন্য আপনাকে সহযোগিতা করার একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস হিসাবে আমরা নিয়ে এসেছি ‘মা প্যাকেজ’। এতে আপনি পাচ্ছেন ১টি উন্নতমানের প্রিমিয়াম তুর্কি জায়নামাজ। সাথে পাচ্ছেন ইবাদাত ব্র্যান্ডের একটি প্রিমিয়াম বগিস টুপি। ভারি সুগন্ধির ২ টি ইবাদাত ব্র্যান্ডের আতর, যা পরিবারের সবাই ব্যাবহার করতে পারবে। আরও পাচ্ছেন ইবাদাত পাবলিকেশনের ‘মানযিল ও দুরুদ’, ‘পাঞ্জে সূরা’ নামের ২ টি সূরা এবং দোয়ার বই। সাথে পাচ্ছেন একটি আকর্ষণীয় তাসবিহ ও ১টি মিসওয়াক। পৃথিবীর সকল মা-বাবার সুস্থতা কামনা করছি। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা-বাবা।
-
Tk 133
Tk 180হুদাইবিয়ার সন্ধি
ঐতিহাসিক ‘হুদাইবিয়ার সন্ধি’—কুরআনুল কারিমে যাকে আখ্যা দেওয়া হয়েছে ‘সুস্পষ্ট বিজয়’ নামে। একটি প্রতিষ্ঠিত জোট, সমাজ, রাষ্ট্র ও জীবনব্যবস্থার মোকাবিলায় সত্যের ঝান্ডা নিয়ে মদিনায় জন্ম নেওয়া ছোট্ট ও নবীন ইসলামী রাষ্ট্রের আত্মপরিচয়ের ঐতিহাসিক দলিল। সত্যই সুস্পষ্ট বিজয়। মিথ্যার সাথে সত্যের দ্বন্দ্ব। মিথ্যার সামনে সত্যানুসারীদের সিনা টান করে দাঁড়ানোর অনুপ্রেরণা। তবে এর সাময়িক শান্তিচুক্তির ধারা যুগ যুগ ধরে নিজেদের পরাজিত ও আপসকামী মানসিকতার দলিল হিসেবে ব্যবহার করে আসছে বাতিলের সাথে আপসকামীরা। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে দ্বীনের খণ্ডিত বয়ান নিয়ে হাজির হওয়া, দ্বীনকে কাটছাঁট করে উপস্থাপন, বাতিলের পছন্দসই পন্থায় ইসলামকে চিত্রায়ণ—আজকাল এমন নানা উপায়ে পরাজিত মানসিকতা ও আপসকামিতার মানহাজকে বৈধপ্রমাণে করা হচ্ছে বিভিন্ন কসরত। তাই এ ঐতিহাসিক সন্ধির হাকিকত নিয়ে ব্যাখ্যামূলক স্বতন্ত্র রচনার যেন একান্তই প্রয়োজন ছিল। আর এ বইটি সেই প্রয়োজন পূরণেরই একটি ছোট্ট প্রয়াস। বইটি মূলত শাইখ আহমাদ মূসা জিবরীলের লেকচার সিরিজ ‘The Treaty of Hudaybiyyah : Falsehood vs Facts’-এর গ্রন্থিত রূপ।
-
Tk 296
Tk 400ফিকহু রমাদান
আমাদের প্রিয় রব্বে কারিম রমাদানে সিয়াম-পালন আমাদের ওপর ফরজ করেছেন এবং তিনিই আমাদের জন্য এর প্রতিদান দেবেন; কিন্তু রমাদানের সিয়াম পালনের পূর্বে আমাদের জন্য জরুরি হলো, সিয়াম-বিষয়ক প্রয়োজনীয় মাসআলা-মাসায়িল ভালোভাবে জানা, বোঝা এবং সে অনুযায়ী আমল করা। এটি সকল মুমিনেরই কর্তব্য। কেননা, বিশুদ্ধ নিয়াত ও পদ্ধতিতে সিয়াম-পালন করলেই কেবল আল্লাহ তাআলার কাছে তা গ্রহণযোগ্য হয়ে থাকে। বক্ষ্যমাণ এ গ্রন্থটিতে শাইখ আহমাদ মূসা জিবরীল হাফিজাহুল্লাহ অনেক সুন্দরভাবে রমাদানের বিভিন্ন মাসআলা আলোচনা করেছেন। তিনি হাম্বলী মাযহাবের কিতাবকে সামনে রেখে আলোচনা করলেও মাসআলাগুলো আলোচনা করার ক্ষেত্রে একটি মাযহাবের ওপর সীমাবদ্ধ থাকেননি; বরং তুলনামূলক ফিকহি মাসআলাগুলোও আলোচনা করেছেন। ইমামদের মতামতগুলো তুলে ধরেছেন। এ ক্ষেত্রে হানাফী, মালিকী, শাফিয়ী ও হাম্বলী মাযহাবের ইমামদের মতামতগুলো বিশেষভাবে তুলে ধরেছেন। এরপর কেন ও কীভাবে এই মতগুলো এলো, কোনটি সঠিক হতে পারে ইত্যাদি দেখিয়েছেন। উসুলুল ফিকহ ও তুলনামূলক ফিকহের আলোকে মাসাআলাগুলো তিনি আলোচনা করেছেন। আর এগুলো আলোচনা করতে গিয়ে কখনো জুমহুর উলামায়ে কিরামের মতামতকে প্রাধান্য দিয়েছেন, কখনো হাম্বলী মাযহাবের মুতামাদ মতকে তার নিজ ইজতিহাদি যোগ্যতার আলোকে ভুল বা দুর্বল বলেছেন, আবার কখনো ইমাম ইবনু তাইমিয়াহ রহিমাহুল্লাহর মতকে দুর্বল বলেছেন, আবার কখনো প্রাধান্য দিয়েছেন। শাইখের এমন বিশ্লেষণধর্মী আলোচনার কারণে, বইটির বিশেষত্ব হলো—এর মাধ্যমে পাঠক এখান থেকে মাসআলা শেখার পাশাপাশি জানতে পারবেন মাসআলাটা কীভাবে এবং কী পদ্ধতিতে এলো। সেই সাথে জানতে পারবেন মুজতাহিদ ইমাম বা উলামায়ের কিরামের ভিন্নমতের দালিলিক ও যৌক্তিক কারণ—যা একজন পাঠককে ভিন্নমতের প্রতি উদার ও সাহনশীল হতে সহায়তা করবে।
-
Tk 148
Tk 200প্রধান চার ফেরেশতা
আল্লাহর সৃষ্টি-জগতের মাঝে সম্মানিত এক সৃষ্টি হলো ‘ফেরেশতা’। আমাদের রিযিক, হায়াত-মাউত, কিয়ামাত—এমনকি ওহী আদানপ্রদানের ক্ষেত্রেও আল্লাহ রব্বুল আলামিন তাদেরকে ব্যবহার করেন। ফেরেশতাদের উপর বিশ্বাস রাখা আমাদের ঈমানের অঙ্গ। তবে সাধারণত আমরা তাদের সম্পর্কে খুব কমই জানি। আর বাংলাভাষায় ফেরেশতাদের নিয়ে রচিত তেমন কোনো নির্ভরযোগ্য দলিলসমৃদ্ধ গ্রন্থ বা রিসোর্সও খুবই অপ্রতুল—যার মাধ্যমে ফেরেশতাদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে। এই শূন্যস্থান পূরণের প্রচেষ্টা থেকেই আমাদের এই সংকলন— ‘প্রধান চার ফেরেশতা’। বক্ষ্যমাণ এই গ্রন্থটিতে ফেরেশতাদের সম্পর্কে আমাদের আকিদা, তাদের পরিচয়, কর্মবন্টন, বিখ্যাত ফেরেশতাদের নাম ও পরিচয় ইত্যাদি আলোচনা করা হয়েছে। প্রধান চার ফেরেশতার মধ্যে সবচেয়ে বিস্তৃত আলোচনা হয়েছে জিবরাইল আলাইহিস সালাম সম্পর্কে। কুরআন ও হাদিসের আলোকে তুলে ধরা হয়েছে তার পরিচয়, বিভিন্ন নবীদের সাথে তার সংশ্লিষ্টতার ঘটনাবলি। স্বল্প পরিসরে ফেরেশতাদের সম্পর্কে জানতে বইটি হবে একটি চমৎকার উৎস, ইন-শা-আল্লাহ।
-
Tk 117
Tk 158নূরে দো-জাহান – Nure Do-Jahan
সীরাতচর্চা একজন মুমিনের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করতে, প্রিয় নবীজির ﷺ প্রতি সবচেয়ে বেশি ভালোবাসা লালন করার উদ্দেশ্যে সীরাতপাঠের কোনো বিকল্প নেই। এই মহৎ উদ্দেশ্যে স্বর্ণযুগ থেকে আজ পর্যন্ত রচনা করা মোটা মোটা ভলিউম সমৃদ্ধ হাজার হাজার পৃষ্ঠার সীরাতগ্রন্থগুলো, সীরাত-গবেষক ও বিশ্লেষকদের জন্য যথেষ্ট হলেও, সাধারণ পাঠকদের জন্য সেসব বড়ো বড়ো গ্রন্থ থেকে সীরাতের মূল তথ্যগুলো জানা কিছুটা কষ্টসাধ্যই বটে। তাদের জন্য প্রয়োজন এমন সংক্ষিপ্ত কোনো গ্রন্থ—যার মধ্যে সীরাতের মূল তথ্য, বার্তা ও শিক্ষাগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে হলেও সুবিন্যস্ত থাকবে সহজ ভাষায়। সাধারণ পাঠকদের এ প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখেই গুনী আলেমে দ্বীন ‘উস্তায মুহাম্মাদ ইরফান জিয়া’ সাহেব, হিজরী সপ্তম শতাব্দীর বিখ্যাত আলেম ‘ইবনু সাইয়িদিন নাস’ রহিমাহুল্লাহ লিখিত দু’টি সমৃদ্ধ সীরাতগ্রন্থকে সামনে রেখে সংকলন করেছেন এই সংক্ষিপ্ত গ্রন্থটি। আকারে ছোটো হলেও তথ্য-উপাত্তের দিক থেকে একাধিক সমৃদ্ধ সীরাতগ্রন্থের নির্যাস ও সারবস্তু পাঠকরা পাবেন আমাদের ‘নূরে দো-জাহান’ থেকে। সেই সাথে এমন কিছু অনন্য তথ্যও এতে পাওয়া যাবে-যা সাধারণত সংক্ষিপ্ত সীরাত-গ্রন্থগুলোতে পাওয়া যায় না। নবীপ্রেম ও সীরাতচর্চার মহতী উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এই সীরাতগ্রন্থটির মুদ্রিত মূল্য বাজার-দর থেকে যথাসম্ভব কম ধরা হয়েছে। সীরাতের আলোয় উদ্ভাসিত হোক আমাদের সবার জীবন।
-
Tk 444
Tk 600আল্লাহর সুন্দর নামসমূহ
একজন মুমিনের সর্বপ্রথম কাজ হলো, সে তাঁর মহান রবকে চিনবে, রবের পরিচিতি লাভ করবে, রবের কাছে প্রিয় হবে। একজন মুমিনের সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তু হলো, রবের প্রতি ঈমান আনা, রবের সকল বিধিবিধানের প্রতি ঈমান আনা এবং ঈমান মজবুত করা। আর তার রব এ ঈমানকে শক্তিশালী করার কিছু মাধ্যমও নির্ধারণ করে দিয়েছেন। যেসব মাধ্যমে ঈমান শক্তিশালী হয় তার অন্যতম হলো, কুরআন-সুন্নাহয় বর্ণিত আল্লাহর সুন্দর নামসমূহের পরিচয় লাভ করা এবং এসব নামের অর্থ বুঝতে আগ্রহী হওয়া এবং এর মাধ্যমে আল্লাহর ইবাদত করা। কুরআন-সুন্নাহ দ্বারা বুঝা যায় যে ওই নামসমূহ মুখস্থ করবে, নামসমূহের অর্থ ও মর্ম বুঝবে, এসব নাম দিয়ে আল্লাহর প্রসংশা করবে, এগুলোর মাধ্যেমে আল্লাহর কাছে চাইবে এবং এগুলোর ওপর বিশ্বাস স্থাপন করবে-সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আল্লাহর সুন্দর সুন্দর নামসমূহ জানা হলো ঈমানের মূল। কারণ, এসব নাম জানা তিন প্রকারের তাওহিদকে অন্তর্ভুক্ত করে। তাওহিদুর রুবুবিয়্যাহ, তাওহিদুল উলুহিয়্যাহ ও তাওহিদুল আসমা ওয়াস-সিফাত। আর এ প্রকারগুলো হলো, ইমানের রূহ, মূল ও শেষ গন্তব্য। যখনই আল্লাহর নাম ও সিফাত বিষয়ে বান্দার জ্ঞান বাড়বে, তখন তার ইমানও বাড়বে এবং তার বিশ্বাস আরো শক্তিশালী হবে। সুতরাং মুমিনের উচিত সে তার সর্ব শক্তি ব্যয় করবে আল্লাহর নাম, সিফাত ও কর্মসহ তাঁকে চিনার জন্য, জানার জন্য । এবং তার জানার উৎস হবে, কুরআন, সুন্নাহ এবং সাহাবা কিরাম ও সঠিকভাবে সাহাবা কিরামের অনুসারীদের বর্ণনা। এটাই হলো, উপকারী জানা, যার মাধ্যমে মুমিনের ইমান বাড়তে থাকবে, বিশ্বাস শক্তিশালী হবে, সর্বাবস্থায় সে প্রশান্তি পাবে এবং তার রবের ভালোবাসা অর্জন হবে। যে আল্লাহকে তাঁর নাম, সিফাত ও কর্মসহ চিনতে পারবে, তাকে আল্লাহ অবশ্যই ভালোবাসবেন। এ বইটিতে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে আল্লাহর নিরানব্বইটি নাম একত্রিত করা হয়েছে। অতপর নির্ভরযোগ্য উৎসের আলোকে নামগুলোর ব্যাখ্যা ও তাৎপর্য চমৎকারভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। আরো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বইটির বিশাল এক অংশ জুড়ে দেয়া হয়েছে এসব নামের মূলনীতি দিয়ে, যা আমাদের জানা অতি জরুরী। এ ছাড়া আল্লাহর নাম ও সিফাত-বিষয়ক অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু ফাতওয়াও সংযুক্ত করে দেয়া হয়েছে।….
-
Tk 180
Tk 240গল্পের ক্যানভাসে জীবন
ভীষণ রকম গল্পময় মানুষের জীবন৷ শৈশব, কৈশোর, যৌবন, বার্ধক্য—জীবনের প্রতিটি পরতে পরতে থাকে নানান বলা না-বলা গল্প। জীবন যেহেতু গল্পময়, তাই মানুষকে কাগজে-কালিতে লেখা গল্পগুলো খুব সহজেই প্রভাবিত করতে পারে। কখনো কখনো এই গল্পগুলো হয়ে ওঠে বাস্তবতা থেকে কঠিন, কখনো-বা কল্পনার চেয়েও মধুর! মাঝে মাঝে মনে হয়, আমাদের জীবনটা গল্পের বাঁকে বাঁকে এগিয়ে চলেছে অনন্তকালের পথে। এ-জীবন কেবলই জীবন নয়, এ যেন ‘গল্পের ক্যানভাসে জীবন’ কাল্পনিক হলেও সত্য এমন সব জীবনগল্প নিয়ে সাজানো গল্পগ্রন্থ—‘গল্পের ক্যানভাসে জীবন
-
Tk 600
Tk 800ইসলামি জীবনব্যবস্থা
ইসলামি জীবনব্যবস্থা স্বয়ংসম্পূর্ণ, পূর্ণাঙ্গ ও কল্যাণময় জীবনব্যবস্থা। অনৈসলামি জীবনব্যবস্থা ঠিক তার বিপরীত। ইসলাম ছাড়া যত জীবনব্যবস্থা আছে, সবই অনৈসলামি জীবনব্যবস্থা। ইসলামই একমাত্র জীবনব্যবস্থা, যা শান্তি ও নিরাপত্তা, ইনসাফ ও আদল প্রতিষ্ঠা করে। আর মানবরচিত যত পথ-মত ও মতবাদ আছে, সবই মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করে। মনুষ্যত্বকে পিষে ফেলে। মানবরচিত জীবনব্যবস্থার অসারতা, ইসলামি জীবনব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা জানার জন্য ও উপলব্ধি করার জন্য এই কিতাবটি অনেক সহায়ক হবে। ইনশাআল্লাহ। প্রথম অধ্যায়ে লেখক ইসলামি আকাইদ নিয়ে সুদীর্ঘ আলোচনা করেন। এখানে তিনি এমন সব আলোচনাকে বিশেষ অগ্রাধিকার দিয়েছেন, যা বর্তমানে সময়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন: আহলুস সুন্নাহর সংক্ষিপ্ত আকিহাদ, তাওহীদের সংজ্ঞা, প্রকারভেদ, নাওয়াকিযুদ তাওহীদ, আলওয়ালা ওয়াল বারাআ ইত্যাদি। ভালো লাগার বিষয় হলো, প্রতিটি বিষয়ে মোটামুটি বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা মনোযোগ দিয়ে পড়লে একজন পাঠক খুব সহজেই পুরো বিষয়ের একটা সুন্দর কাইফিয়ত ধারণ করতে পারবে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে ইসলামি শরিয়াব্যবস্থা নিয়ে আলোকপাত করেন। কিছু অজ্ঞ বা ভ্রান্ত লোকেরা বলে বা ধারণা করে যে, ইসলামে ইবাদত-বন্দেগি ব্যতীত সামগ্রিক জীবনে চলার মত তেমন কোন বিধিবিধান নেই। তাদের এই ভ্রান্তির জবাব রয়েছে এই অধ্যায়ের আলোচনায়, তাছাড়া শরীয়াব্যবস্থার একটা রূপরেখা পাঠকের জানা হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। তৃতীয় অধ্যায়ে ইসলামি শাসনব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন। এই অংশটি বইয়ের বিশেষ সৌন্দর্য। হক কথাগুলোর সুস্পষ্ট উচ্চারণ ও জ্ঞানপাপীদের সৃষ্ট ভ্রান্তিগুলোর সমাধান পেয়ে যাবেন আলোচনার মাঝে। চতুর্থ অধ্যায়ে ইসলামি সমাজব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ইসলাম একটি আদর্শ সমাজের জন্য কী রূপরেখা নির্ধারণ করে দিয়েছে, এই সম্পর্কে জানা যাবে উক্ত অধ্যায়ে। তাছাড়া কিছু ফিকহী আলোচনাও স্থান পেয়েছে এই অধ্যায়ে। পঞ্চম অধ্যায়ে আলোচনা হয়েছে অর্থায়ন ব্যবস্থা নিয়ে। জীবনব্যবস্থার একটা ইম্পরট্যান্ট দিক হলো, অর্থব্যবস্থা। ইসলামি অর্থব্যবস্থা ও অনৈসলামি অর্থব্যবস্থা কী! কেন! ইত্যাদি বিষয়ে জানা যাবে এই অধ্যায়ে। এই অধ্যায়ে বিশেষভাবে আলোচিত হয়েছে– একজন মুসলিম কীভাবে, কোন পদ্ধতির অনুসরণ করে সফলতা ও সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে! ইসলামের অর্থায়ন ব্যবস্থার সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে এই অধ্যায়ে। ষষ্ঠ অধ্যায়ে বিভিন্ন মতবাদ ও তার আগ্রাসন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ইসলামের সাথে কুফফার গোষ্ঠীর বিশ্বাসগত, বিধানগত, নীতিগত দিক থেকে লড়াই সবসময় চলবে। ইসলামের বিধিবিধান মানবতার কল্যাণের জন্য। কিন্তু ইসলামের সাথে বিদ্বেষ সবসময় এই সংঘাতকে চাঙ্গা রাখছে। এটি এমন এক লড়াই, যা কখনো থেকে যাবার নয়!
-
Tk 345
Tk 460অন্তরের আমল (২য় খণ্ড)
❝অন্তরের আমল দ্বীনের মৌলভিত্তি। অন্তরের আমলের উদাহরণ হলো, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে ভালোবাসা, আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করা, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইখলাস অবলম্বন করা, তাঁর শোকর আদায় করা, তাঁর হুকুমের ওপর সবর করা, তাঁকে ভয় করা, তাঁর রহমতের আশা করা ইত্যাদি। এ সকল আমল সকল সৃষ্টির ওপর সকল আইম্মায়ে দ্বীনের ঐকমত্যে ফরজ।❞ ❝অন্তরে বিদ্যমান ইমান ও ইখলাসের ওপরই নির্ভর করে আমলের শ্রেষ্ঠত্ব। তাই দুজন ব্যক্তি নামাজের একই কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করলেও তাদের নামাজে আকাশ-পাতাল ব্যবধান হয়ে থাকে।❞
– শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.
শাইখ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ হাফিজাহুল্লাহ-এর অমূল্য গ্রন্থ ‘আ’মালুল কুলুব’ সিরিজটির সরল বাংলা অনুবাদ ‘অন্তরের আমলট।’
দ্বিতীয় খণ্ডে থাকছে :
১. সন্তুষ্টি
২. শোকর
৩. সবর
৪. ধার্মিকতা
৫. চিন্তা-ভাবনা
৬. আত্মসমালোচনা-সম্পর্কিত আলোচনা
উল্লেখিত প্রতিটি বিষয়ের অধীনে রয়েছে যথার্থ বর্ণনা। রয়েছে অন্তরের এই আমলসমূহের প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা ও অর্জনের উপায় বর্ণনা। রয়েছে এ সকল আমল না করার করুণ পরিণতির কথা।
-
Tk 405
Tk 540অন্তরের আমল (১ম খণ্ড)
❝অন্তরের আমল দ্বীনের মৌলভিত্তি। অন্তরের আমলের উদাহরণ হলো, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে ভালোবাসা, আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করা, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইখলাস অবলম্বন করা, তাঁর শোকর আদায় করা, তাঁর হুকুমের ওপর সবর করা, তাঁকে ভয় করা, তাঁর রহমতের আশা করা ইত্যাদি। এ সকল আমল সকল সৃষ্টির ওপর সকল আইম্মায়ে দ্বীনের ঐকমত্যে ফরজ।❞ ❝অন্তরে বিদ্যমান ইমান ও ইখলাসের ওপরই নির্ভর করে আমলের শ্রেষ্ঠত্ব। তাই দুজন ব্যক্তি নামাজের একই কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করলেও তাদের নামাজে আকাশ-পাতাল ব্যবধান হয়ে থাকে।❞
– শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.
শাইখ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ হাফিজাহুল্লাহ-এর অমূল্য গ্রন্থ ‘আ’মালুল কুলুব’ সিরিজটির সরল বাংলা অনুবাদ ‘অন্তরের আমলট।’
প্রথম খণ্ডে থাকছেঃ
১. ইখলাস
২. তাওয়াক্কুল
৩. ভালোবাসা
৪. ভয়
৫. আশা
৬. তাকওয়া
উল্লেখিত প্রতিটি বিষয়ের অধীনে রয়েছে যথার্থ বর্ণনা। রয়েছে অন্তরের এই আমলসমূহের প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা ও অর্জনের উপায় বর্ণনা। রয়েছে এ সকল আমল না করার করুণ পরিণতির কথা।
-
Tk 273
Tk 364অন্তরের রোগ (২য় খণ্ড)
অন্তরকে অসুস্থ-রোগাক্রান্ত করে তোলে এমনই কিছু কঠিন রোগের আলোচনা নিয়ে অসংখ্য প্রবন্ধ লিখেছেন শায়খ সালিহ আল মুনাজ্জিদ। সেসকল প্রবন্ধেরর সংকলন নিয়ে ‘অন্তরের রোগ’ নামে প্রকাশীত হয়েছে।
দ্বিতীয় খণ্ডে থাকছেঃ
০১. প্রেমাসক্তি,
০২. গাফিলতি,
০৩. ঝগড়া-বিবাদ,
০৪. অহংকার,
০৫. নেতৃত্বের লোভ
প্রতিটি রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ, এর ক্ষতি-অপকারিতা এবং রোগ থেকে বাঁচার চিকিৎসা ও উপায় সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে এই সিরিজে।
-
Tk 240
Tk 320অন্তরের রোগ (১ম খণ্ড)
অন্তরকে অসুস্থ-রোগাক্রান্ত করে তোলে এমনই কিছু কঠিন রোগের আলোচনা নিয়ে অসংখ্য প্রবন্ধ লিখেছেন শায়খ সালিহ আল মুনাজ্জিদ। সেসকল প্রবন্ধেরর সংকলন নিয়ে ‘অন্তরের রোগ’ নামে প্রকাশীত হয়েছে।।
এর প্রথম খণ্ডে থাকছে—
০১. আসক্তি
০২. প্রবৃত্তির অনুসরণ
০৩. দুনিয়ার মহব্বত
০৪. নিফাক
প্রতিটি রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ, এর ক্ষতি-অপকারিতা এবং রোগ থেকে বাঁচার চিকিৎসা ও উপায় সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে এই সিরিজে।
-
Tk 198
Tk 267সিরাত কাননের মুঠো মুঠো সৌরভ
বইটি রচনা করেছেন প্রখ্যাত ঐতিহাসিক, সমরবিদ ও সিরাত-বিশারদ শাইখ মাহমুদ শীত খাত্তাব রাহিমাহুল্লাহ। বইটির বিন্যাস প্রচলিত সিরাতগ্রন্থ থেকে একেবারেই আলাদা। শাইখ এখানে সিরাতশাস্ত্রের অনেকগুলো শাখার সারনির্যাস নিয়ে এসেছেন। তাই সিরাত পাঠের ভূমিকা হিসেবে বইটি বেশ উপযোগী মনে হয়। যারা দীর্ঘ পরিসরের সিরাত পড়ার পূর্বে গোটা সিরাতকে একনজরে দেখে নিতে চান, আমরা বলব, তাদের জন্য বইটি চমৎকার এক উপহার।
-
Tk 158
Tk 214ফুটন্ত ফুলের আসর
বিশুদ্ধ হাদিসভাণ্ডার থেকে চয়িত দিকনির্দেশনামূলক একগুচ্ছ উপদেশ, রাসুলুল্লাহ সিরাহ থেকে সংগৃহীত কয়েক পশলা আলো, সাহাবাদের জীবন-কানন থেকে আহরিত কতিপয় অনুপ্রেরণা, সোনালি যুগের ঝলমলে কিছু দৃশ্য, সালাফের অভিজ্ঞতা সিঞ্চিত কয়েক ফালি নাসিহা এবং ইসলামের বিস্তৃত ইতিহাস থেকে চাঞ্চল্যকর কিছু সত্য ঘটনা দিয়েই নির্মিত হয়েছে ‘ফুটন্ত ফুলের আসর’ নামের এই বইটি।
-
Tk 237
Tk 320প্রতিযোগিতা হোক জান্নাতের পথে
বর্তমানের কোন মানুষটি প্রতিযোগিতায় লিপ্ত নয়! সবার মাঝে চলছে প্রতিযোগিতা! কারও মাঝে প্রতিযোগিতা চলছে প্রকাশ্যে ঘটা করে। যেমন : ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, গান প্রতিযোগিতা, নাচ প্রতিযোগিতা, এমনকি সুন্দরী প্রতিযোগিতার নামে নারীদেহকে নগ্ন করে উপস্থাপনের প্রতিযোগিতা! আর কেউ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত মঞ্চের বাইরে—যেখানে অবশ্য প্রতিযোগীদের মাঝে আনুষ্ঠানিক কোনো আয়োজন হয় না; বরং এ প্রতিযোগিতা চলে নীরবে—অন্যকে দেখে দেখে। এ প্রতিযোগিতা দুনিয়া উপার্জনের প্রতিযোগিতা : কীভাবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করা যায়! বড় কোনো পদ-পদবি পাওয়া যায়! কীভাবে লাখপতি-কোটিপতি হওয়া যায়—গাড়ি-বাড়ির মালিক বনা যায়! হ্যাঁ, এমন অনেক অসুস্থ প্রতিযোগিতাই জেঁকে বসেছে আজকের অধিকাংশ মানুষের মন-মগজে। আমাদের মহান সালাফগণও প্রতিযোগিতা করতেন। কিন্তু কী ছিল তাঁদের প্রতিযোগিতা? কোন লক্ষ্যপানে তাঁরা ছুটে চলতেন? জানতে চাও? তাহলে তোমার দৃষ্টিকে নিবদ্ধ করো এ বইটির পাতায় পাতায়।
-
Tk 203
Tk 274জাহান্নাম অসীম আজাবের হাতছানি
অনেক সময় আগুন স্পর্শে স্মরণীয় প্রভাব বিদ্যমান থাকে। উমর বিন খাত্তাব রা.-এর সামনে আগুন জ্বালানো হলে তিনি নিজের হাত তার কাছাকাছি করে বললেন, ‘হে খাত্তাবের বেটা, তুমি কি এই আগুনে ধৈর্যধারণ করতে পারবে?’ এ রকম আরেক সাহাবির নাম হলো, আহনাফ বিন কাইস; যিনি খুব হিসাব-নিকাশ করে চলাফেরা করতেন। তিনি রাতের বেলা বাতির কাছে এসে নিজের আঙুল তাতে ধরে বলতেন, ‘ধ্বংস! ধ্বংস!’ তারপর বলতেন, ‘তুমি কেন অমুক দিন এই কাজটি করলে? তুমি অমুক দিন কেন এই কাজটি করলে?’ এভাবে বইয়ের পরতে পরতে মিলবে জাহান্নাম নিয়ে সতর্কবাণী এবং এ থেকে পরিত্রাণ পাবার উপায়।
-
Tk 281
Tk 380জান্নাত চির সুখের ঠিকানা
আপনারা কি এমন কোনো মুসাফিরকে দেখেছেন, যিনি আগামীকাল বা পরের দিন নিজ দেশে ফিরবেন, অথচ তিনি নিজের সফরের বাসস্থান বা সেই (অস্থায়ী অবস্থানের) জায়গাটিকে খুব কারুকার্যের মাধ্যমে সজ্জিত করছেন? মানুষ কি বলবে না, তার মাথায় সমস্যা আছে। তাকে কি লোকে নির্বোধ আখ্যা দেবে না? এটি কি সর্বোত্তম নয় যে, সে নিজের সমুদয় সম্পদ জমা করে রাখবে এবং নিজ দেশে গিয়ে তা উপভোগ করবে? সুতরাং যে এ কথা উপলব্ধি করতে পেরেছে যে, সে জান্নাতের পথের মুসাফির এবং দুনিয়াতে তার অবস্থান ক্ষণস্থায়ী, তার সামনে জান্নাতলাভের সাধনার বিকল্প কোনো পথ নেই। সে তার দৃষ্টি আসল বাড়ির দিকেই নিবদ্ধ রাখবে। সে অচিরেই সে গৃহের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করবে এবং ভিনদেশকে বিদায় জানাবে। সে যথাসম্ভব দুনিয়া থেকে নফল ইবাদত ও আনুগত্যের পুঁজি সঞ্চয় করবে; যেন প্রতিদান দিবসে জান্নাতে প্রশান্তি লাভ করতে পারে।