• Tk 120Tk 150

    জম জম – Zam Zam

    “জম জম” আল তাইবা কোম্পানির ৬ মিলি রোল অন আতরটি অ্যালকোহল মুক্ত শতভাগ হালাল আতর। মূল্যবান প্রাকৃতিক নির্যাস দিয়ে তৈরি জম জমপুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্যই উপযুক্ত। হালকা এবং সতেজ টোন সহ দীর্ঘস্থায়ী মার্জিত সুবাস। এই আতরটি ব্যাবহার করলে আপনার উপস্থিতি আরও সুন্দর এবং প্রানবন্ত হবে।

  • Tk 120Tk 150

    জান্নাতুল ফিরদৌস – Jannatul Firdaus

    “জান্নাতুল ফিরদৌস” আল তাইবা কোম্পানির ৮ মিলি রোল অন আতরটি অ্যালকোহল মুক্ত শতভাগ হালাল আতর। মূল্যবান প্রাকৃতিক নির্যাস দিয়ে তৈরি জান্নাতুল ফিরদৌস পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্যই উপযুক্ত। হালকা এবং সতেজ টোন সহ দীর্ঘস্থায়ী মার্জিত সুবাস। এই আতরটি ব্যাবহার করলে আপনার উপস্থিতি আরও সুন্দর এবং প্রানবন্ত হবে।

  • Tk 120Tk 150

    হায়াতি – Hayati

    “হায়াতি” আল তাইবা কোম্পানির ৮ মিলি রোল অন আতরটি অ্যালকোহল মুক্ত শতভাগ হালাল আতর। মূল্যবান প্রাকৃতিক নির্যাস দিয়ে তৈরি হায়াতি পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্যই উপযুক্ত। হালকা এবং সতেজ টোন সহ দীর্ঘস্থায়ী মার্জিত সুবাস। এই আতরটি ব্যাবহার করলে আপনার উপস্থিতি আরও সুন্দর এবং প্রানবন্ত হবে।

  • Tk 120Tk 150

    হজরে আসওয়াদ – Hajre Aswad

    “হজরে আসওয়াদ” আল তাইবা কোম্পানির ৮ মিলি রোল অন আতরটি অ্যালকোহল মুক্ত শতভাগ হালাল আতর। মূল্যবান প্রাকৃতিক নির্যাস দিয়ে তৈরি হজরে আসওয়াদ পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্যই উপযুক্ত। হালকা এবং সতেজ টোন সহ দীর্ঘস্থায়ী মার্জিত সুবাস। এই আতরটি ব্যাবহার করলে আপনার উপস্থিতি আরও সুন্দর এবং প্রানবন্ত হবে।

  • Tk 697Tk 850

    ছোটদের আদব সিরিজ

    সবাই পৃথিবীর সেরা হতে চায়। তবে সেরা হওয়ার উপায় অনেকেই জানে না। সেরা হওয়ার প্রথম শর্তই হচ্ছে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া। আদব-আখলাক সুন্দর হলে সবাই উপকৃত হয়। ব্যক্তি যেমন শান্তিতে থাকে, তেমনি শান্তিতে থাকে তার পরিবার। আর এর সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়ে পুরো সমাজে।

  • Tk 697Tk 850 18% off

    ছোটদের আখলাক সিরিজ

    সবাই পৃথিবীর সেরা হতে চায়। তবে সেরা হওয়ার উপায় অনেকেই জানে না। সেরা হওয়ার প্রথম শর্তই হচ্ছে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া। আদব-আখলাক সুন্দর হলে সবাই উপকৃত হয়। ব্যক্তি যেমন শান্তিতে থাকে, তেমনি শান্তিতে থাকে তার পরিবার। আর এর সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়ে পুরো সমাজে।

  • Tk 112Tk 150

    সন্তান গড়ার কৌশল

    বাগানে ফুল ফুটুক, পাখি ডাকুক, এটা সকল মালীই চায়। কেন চাইবে না বলুন? বাগান গড়ে তোলার জন্যে কি তাকে কম কষ্ট করতে হয়? বীজ বোনা থেকে নিয়ে পরিচর্যা—কত কত কষ্ট সহ্য করতে হয় একজন মালীকে। তার কষ্ট তখনই সফল হয়, যখন সাধের বাগানখানি ফুলে ফুলে ভরে ওঠে। ঠিক তেমনিভাবে প্রতিটি বাবা-মা’কেও অনেক কষ্ট পোহাতে হয় আদুরে সন্তানের জন্যে। সন্তানকে মানুষ করার জন্যে জন্মের পর থেকেই দিনরাত খাটাখাটনি করতে হয়। মা-বাবার এত এত কষ্ট তখনই আনন্দের অশ্রু হয়ে ঝরে, যখন সন্তান মানুষের মতো মানুষ হয়। আসলে আলোকিত সন্তান সবাই চায়। কিন্তু সন্তানকে আলোকিত করতে হলে কী কী পদক্ষেপ নিতে হবে, সে সম্পর্কে অনেকেই বেখবর। অনেকের ইচ্ছে থাকে সন্তান গড়ার কলাকৌশল জানার। কিন্তু সঠিক নির্দেশনার অভাবে তারাও অনেকসময় ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলেন। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে সন্তানের ওপর। এমন সমস্যায় যেন আর কাউকেই পড়তে না হয়, সে জন্যেই আমাদের এই গাইডলাইন। এই বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা বাবা-মা’কে শিখিয়ে দেবে কীভাবে আলোকিত মানুষ হিসেবে সন্তানকে গড়ে তুলতে হয়।

  • Tk 245Tk 350

    প্রত্যাবর্তন

    মুসলিমের ঘরে জন্ম নিয়েও আমি হয়ে পড়ি একজন নামকাওয়াস্তে, টাইটেলধারী, নাম সর্বস্ব মুসলমান। সেই ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে আমি পথ চলতে থাকি। আমার চারপাশ ঘন কালো অন্ধকারে ঢাকা। তবুও, আমার মনে হয় আমিই ঠিক পথে আছি। বাকিসব ভুল, মিথ্যা… এরকম অন্ধকারের মধ্যে পথ চলতে চলতে একদিন আমার ঘুম ভাঙে। আমি বুঝতে পারি আমি ঠিক পথে নেই। আমার গন্তব্য যেটা হওয়া উচিত ছিলো, আমি সেই পথ থেকে বিচ্যুত।

  • Tk 210Tk 300

    জীবন যেখানে যেমন

    আরিফ আজাদের নতুন বই ‘জীবন যেখানে যেমন’। এবারের বইটি এমন কিছু জীবন ঘনিষ্ঠ গল্প শোনাবে, যা আপনার আমার সবার জীবনের গল্প। কিন্তু অবচেতন মনে সেগুলো আমরা এড়িয়ে চলি। গল্পগুলো আমাদের ভাবাবে। জীবন নিয়ে নতুন করে ভাবতে শেখাবে। উদ্বুদ্ধ করবে জীবন নিয়ে আমাদের স্বপ্নগুলো নতুন করে গড়তে। জাগতিক ব্যস্ততার জাঁতাকলে পিষ্ট হওয়া হৃদয়ে ঘটাবে নতুন জীবনের সঞ্চার। এমন কিছু গল্পও এবার থাকবে, যেগুলো আমরা চাই না কারও জীবনে আসুক। তবে প্রতিটি গল্পই আমাদের বাধ্য করবে থমকে দাঁড়াতে, কতোবার যে চোখযুগল ঝাপসা হয়ে আসবে ইয়াত্তা নেই। জীবন যেখানে যেমন।

  • Tk 36Tk 60

    ইউ মাস্ট ডু বিজনেস

    চমৎকার এই বইটি মুসলিম অন্ট্রাপ্রানার নেটওয়ার্কের সঙ্গে ড. তাওফিক চৌধুরির একটি সাক্ষাৎকারের আলোকে রচিত। ড. তাওফিক চৌধুরি বিশ্ববিখ্যাত মার্সি মিশনের প্রতিষ্ঠাতা-প্রধান। এটি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল মুসলিম সামাজিক উদ্যোগগুলীর মধ্যে অন্যতম। একটি বহুজাতিক আইটি কোম্পানির প্রাক্তন সিইও থেকে বর্তমানে তিনি একাধারে একজন পেশাদার ব্যবসায়ী, প্র্যাকটিসিং মেডিকেল ডাক্তার, কর্পোরেট এবং ব্যাবসায়িক প্রশিক্ষক। ইসলামি আইন-বিধান, ফাইন্যান্স এবং মেডিকেল এথিক্সের ওপর বিশেষ ব্যুৎপত্তি তাকে একজন আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছে।

  • Tk 91Tk 152

    ভ্রূণের আর্তনাদ

    একটি ভ্রূণের হৃদয়-বিদারক অনুভূতি এবং বেঁচে থাকার তীব্র আকুলতা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এ বইটির পাতায় পাতায়। ভ্রূণহত্যার মতো গর্হিত কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখতে এবং সুন্দর একটি সমাজ গড়ে তুলতে এমন বইয়ের জুড়ি মেলা ভার।

  • Tk 174Tk 290

    তিনিই আমার রব

    বইটির রচয়িতা শায়খ আলী জাবের আল ফিফী (হাফিজাহুল্লাহ)। এই বইটি হচ্ছে মহান আল্লাহ সুবাহান ওয়া’ তা’য়ালার দশটি মহান নামের ব্যাখ্যা। আল্লাহ রাব্বুল আলা’মীনের দশটি নামকে জীবনের প্রতিটা দৃষ্টিকোণ, প্রতিটা ক্ষেত্র থেকে ব্যাখ্যা করতে লেখক পাঠকদের নিয়ে প্রবেশ করেছেন ভিন্ন এক জগতে। সেই জগতে কোন দুঃখ নেই, কোন কষ্ট নেই। সেই জগতে নেই কোন হতাশা, না পাওয়ার যাতনা। সেই জগত কেবল রব আর তাঁর বান্দার। সে জগতে রাজা হলেন আরশের অধিপতি, আর দাস তথা প্রজা হলো বান্দারা। সেখানে পৃথিবীর কোন মন্ত্রী নেই, প্রধানমন্ত্রী নেই। নেই কোন সেলেব্রেটি। সবাই সেখানে কেবলই বান্দা। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন তাঁকে তাঁর সুন্দর সুন্দর নামগুলো ধরে ডাকতে। কিন্তু কেনো তিনি এমনটা বলেছেন? কখনও কি চিন্তা করেছি? আল্লাহর নামগুলোর পেছনে কি নিগূঢ় এক রহস্য, কি যে এক মাহাত্ম্য লুকিয়ে আছে, তা কি আমরা জানি? জানিনা। লেখক এই বইটিতে সেই রহস্যের দ্বার উন্মোচনের চেষ্টা করেছেন খুব সুনিপুণভাবে।

  • Tk 112Tk 186

    তিনিই আমার প্রাণের নবি (সা.)

    শাইখ আলী জাবির আল ফাইফী রচিত এই বইয়ের পরতে পরতে পাঠক নবীজিকে নতুন ভাবে চিনবেন। দেখবেন, তিনি এসেছেন মহানুভুবতা, ভালোবাসা আর বিশ্বস্ততার প্রতীক হয়ে। জানবেন, তার শুভামন ঘটেছে মহান রবের পক্ষ থেকে এক আলো-ঝলমলে বার্তা নিয়ে, যে আলোয় ভেসে যায় সমস্ত অনাচার, মুছে যায় সব মিথ্যে উপাস্যের ঠুনকো অস্তিত্ব। তিনি জানেন ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে। তিনি জানেন সকলের মাঝে ভালোবাসার বীজ বুনে দিতে। বইয়ের প্রতিটি পরিচ্ছেদ পড়ার সময় পাঠকমনে একটি কথাই বার বার প্রতিধ্বনিত হবে: তিনিই আমার নবী, তিনিই আমার প্রাণের নবী, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

  • Tk 96Tk 160

    সুখের নাটাই

    সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে মানুষ সুখের সন্ধান করে ফিরছে। নিজেদের জীবনকে সুখের আবরণে আচ্ছাদিত করতে মানুষের আজন্ম অভিপ্রায়। সভ্যতা এগোলো, মানুষ সংঘবদ্ধ হলো, গড়ে উঠলো সমাজ, রাষ্ট্র আর পরিবার। মানুষ থিঁতু হলো একটা জায়গায়। কিন্তু, সুখ সন্ধানে তার যে পৌরাণিক পৌনঃপুনিকতা, তা থেকে সে কি নিবৃত হতে পেরেছে কখনো? আজ আমরা জানি, ব্যক্তিজীবন, সমাজজীবন কিংবা রাষ্ট্রজীবন, সবখানেই মুখ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পরিবার। একটা পরিবার কাঠামোর মধ্যেই নিহিত থাকে আমাদের সমাজজীবন, রাষ্ট্রজীবন আর ব্যক্তিজীবনের সুখের বীজ। আমাদের পরিবার যতোখানি গোছানো হবে, যতোখানি পরিপাটি হবে আমাদের সংসার, আমরা ততোখানিই সুখের কাছাকাছি যেতে পারবো। তবে, এসবকিছুকে ছাপিয়ে, সুখী জীবনের সবচেয়ে বড় এবং সারকথা নিহিত আছে যে বিষয়ে, তা হলো মহান রবের সন্তুষ্টি। আমরা একটা বৃত্তবন্দী জীবন পার করি। আমাদের কেন্দ্রে আল্লাহর সন্তুষ্টি বিধানই প্রধান এবং মুখ্য। ফলে, আমরা যতোখানি কেন্দ্রের কাছাকাছি থাকতে পারবো, কিংবা একীভূত হতে পারবো তার মাঝে, ততোই আমাদের জীবন সুখী হবে। সুখের সুন্দর সৌন্দর্য তখন আমাদের জীবনে প্রস্ফুটিত হবে। বৃত্তবন্দী সেই জীবনের পরত থেকে, সুখের অনুসন্ধানে লেখিকা আফরোজা হাসান রচনা করেছেন ‘সুখের নাটাই’ শিরোনামে একটি অনন্য শৈলীর উপাখ্যান। আমাদের বৃত্তবন্দী জীবনের অলিগলি থেকে, জীবনের পরত থেকে তুলে আনা সুখ সন্ধানের গল্পগুলো লেখিকার কলমে দারুণ শৈল্পীকতার রূপ লাভ করেছে। ‘সুখের নাটাই’-এ ভর করে, আমরাও ডুব দেবো অনন্ত অসীম আকাশে, যেখানে দেখা মিলবে সত্যিকার সুখের ঘুড়ির।

  • Tk 168Tk 280

    সিরাজুম মুনির

    সিরাত পড়তে গিয়ে কিছু কিছু ঘটনা আমরা খুব একটা মনোযোগের সাথে পড়ি না। শুধু চোখ বুলিয়েই চলে যাই। আবার কিছু ঘটনা আছে, যেগুলো খুব একটা জনপ্রিয় না; ধারাবাহিক সিরাতের গ্রন্থগুলোতেও পাওয়া যায় না। এমন ঘটনাগুলোকে ‘সিরাজাম মুনির’ বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণত দেখা যায়, কেউ একটি সিরাতগ্রন্থ পড়েই হাত গুটিয়ে বসে পড়েন। আমাদের বিশ্বাস, ‘সিরাজাম মুনির’ বইটি পাঠকের এই ধারণা ভেঙে দিতে সক্ষম হবে ইনশা আল্লাহ। বইটি পড়ে সিরাত অধ্যয়নের তৃষ্ণা নিবারণ তো হবেই না, উল্টো আরো বেড়ে যাবে এই আমাদের প্রত্যাশা।

  • Tk 106Tk 176

    শিশুর মননে ঈমান

    কোন দিকে অগ্রসর হবে আমাদের আগামী প্রজন্ম? কোন দিকে যাত্রা করবে নতুন দিনের অভিযাত্রীরা? তারা কি ডুবে যাবে কালের আঁধারে? বিলীন হবে অশুদ্ধতার অশুভ গহ্বরে? নাকি, তারা হৃদয়-মাঝারে বয়ে বেড়াবে আলোর ফুলকি? আলোকিত করে যাবে জনপদ থেকে জনপদ? তারা কি রাঙিয়ে তুলবে ভুবন? নতুন করে ছিনিয়ে আনবে হারিয়ে যাওয়া সোনালি প্রভাত? তারা কি বেড়ে উঠবে ফুলের কুঁড়ির মতো? প্রস্ফুটিত হবে দিগন্ত আলো করা শোভা নিয়ে? তারা কি আখিরাতেও আমাদের জন্য আলো হবে? প্রদীপের মতো হবে পথযাত্রী? আগামীর সেই অভিযাত্রীদের মনে দীপ্ত এই বিশ্বাস ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়াসেই রচিত হয়েছে ‘শিশুর মননে ঈমান’।

CATEGORIES