• Tk 558Tk 858

    ফিকহুর রিবা

    বইটিতে যে বিষয়গুলো নিয়ে সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে—

    ▪ কুরআন, হাদিস ও ফিকহুস সালাফের আলোকে রিবার পরিচিতি ও বিশ্লেষণ।

    ▪ প্রচলিত অর্থনীতি ও ইসলামী অর্থনীতির আলোকে সুদের প্রকৃতি ও বিস্তারিত পর্যালোচনা।

    ▪ কুরআন, হাদিস ও আছারের আলোকে সুদের ভয়াবহতা।

    ▪ বিভিন্ন ধর্মে সুদের নিষিদ্ধতার বর্ণনা: প্রামাণিক উপস্থাপন।

    ▪ সুদ-বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্নের দলিলভিত্তিক জবাব।

    ▪ রিবার প্রকারভেদ: পরিচিতি ও বিশ্লেষণ।

    ▪ বাস্তবতার আলোকে প্রতিটি বিষয়ের পর্যাপ্ত উদাহরণ।

    ▪ প্রচলিত বীমা, ব্যাংকিং ও সুদসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ।

    ▪ আধুনিক লেনদেনে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা রিবার প্রচলিত ও প্রায়োগিক রূপগুলোর সাবলীল উপস্থাপন।

    ▪ আধুনিক প্র্যাকটিসের আলোকে সুদ ও হিলা-বাহানার দালিলিক উপস্থাপন।

    ▪ সুদের অর্থনৈতিক নেতিবাচক প্রভাব তুলনামূলক আলোচনা।

    ▪ সমাজে রিবার অশুভ ছায়া।

    ▪ বাস্তবতার নিরিখে রিবাবিহীন সমাজের সম্ভাব্যতা-অসম্ভাব্যতা পর্যালোচনা।

  • Tk 529Tk 715

    আল-কুরআনের শব্দসমূহ

    কুরআন বুঝার জন্য আমরা অনেক কোর্স করি বা অনেক বই পড়ি। কিন্তু দেখা যায়, অনেক সময়ই আমাদের মূল উদ্দেশ্য অর্থাৎ কুরআন পড়ার সময় বুঝতে পারার যোগ্যতা অর্জন হয় না। এর একটি অন্যতম বড় কারণ হলো কুরআনের শব্দার্থ ভালোভাবে মুখস্থ না থাকা। সেক্ষেত্রে সমাধান যে কুরআনের শব্দার্থ মুখস্থ করা তা আর বলার বাকি থাকে না। তবে এখানে কিছু ব্যাপার থাকে; যেমন হাজার হাজার শব্দ মুখস্থ করা যত কঠিন, তার চেয়েও বেশি কঠিন শব্দগুলো মনে রাখা। এই মুখস্থ করা ও মনে রাখা কেন্দ্রিক না সমস্যা ও জটিলতাগুলোর কথা মাথায় রেখেই রচনা করা হয়েছে ‘كَلِمَاتُ القُرآنِ’ বা ‘আল-কুরআনের শব্দসমূহ’ বইটি। এতে কুরআনে ব্যবহৃত শব্দগুলো আয়াতাংশের সাথে উল্লেখ করা হয়েছে আর একই সাথে লিস্ট করা হয়েছে সমার্থক ও বিপরীতার্থক শব্দ। শেষের দিকে কাছাকাছি উচ্চারিত শব্দসমূহ একসাথে দেখানো হয়েছে। আশা করা যায়, ভালো কোনো ব্যাকরণের বই থেকে বাক্যগঠনের নিয়ম শিখে এই বই অধ্যয়ন করলে একজন পাঠক অতি দ্রুত আরবিতে কুরআন বুঝতে পারবেন ইন শা আল্লাহ।

  • Tk 444Tk 600

    আল্লাহর সুন্দর নামসমূহ

    একজন মুমিনের সর্বপ্রথম কাজ হলো, সে তাঁর মহান রবকে চিনবে, রবের পরিচিতি লাভ করবে, রবের কাছে প্রিয় হবে। একজন মুমিনের সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তু হলো, রবের প্রতি ঈমান আনা, রবের সকল বিধিবিধানের প্রতি ঈমান আনা এবং ঈমান মজবুত করা। আর তার রব এ ঈমানকে শক্তিশালী করার কিছু মাধ্যমও নির্ধারণ করে দিয়েছেন। যেসব মাধ্যমে ঈমান শক্তিশালী হয় তার অন্যতম হলো, কুরআন-সুন্নাহয় বর্ণিত আল্লাহর সুন্দর নামসমূহের পরিচয় লাভ করা এবং এসব নামের অর্থ বুঝতে আগ্রহী হওয়া এবং এর মাধ্যমে আল্লাহর ইবাদত করা। কুরআন-সুন্নাহ দ্বারা বুঝা যায় যে ওই নামসমূহ মুখস্থ করবে, নামসমূহের অর্থ ও মর্ম বুঝবে, এসব নাম দিয়ে আল্লাহর প্রসংশা করবে, এগুলোর মাধ্যেমে আল্লাহর কাছে চাইবে এবং এগুলোর ওপর বিশ্বাস স্থাপন করবে-সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আল্লাহর সুন্দর সুন্দর নামসমূহ জানা হলো ঈমানের মূল। কারণ, এসব নাম জানা তিন প্রকারের তাওহিদকে অন্তর্ভুক্ত করে। তাওহিদুর রুবুবিয়্যাহ, তাওহিদুল উলুহিয়্যাহ ও তাওহিদুল আসমা ওয়াস-সিফাত। আর এ প্রকারগুলো হলো, ইমানের রূহ, মূল ও শেষ গন্তব্য। যখনই আল্লাহর নাম ও সিফাত বিষয়ে বান্দার জ্ঞান বাড়বে, তখন তার ইমানও বাড়বে এবং তার বিশ্বাস আরো শক্তিশালী হবে। সুতরাং মুমিনের উচিত সে তার সর্ব শক্তি ব্যয় করবে আল্লাহর নাম, সিফাত ও কর্মসহ তাঁকে চিনার জন্য, জানার জন্য । এবং তার জানার উৎস হবে, কুরআন, সুন্নাহ এবং সাহাবা কিরাম ও সঠিকভাবে সাহাবা কিরামের অনুসারীদের বর্ণনা। এটাই হলো, উপকারী জানা, যার মাধ্যমে মুমিনের ইমান বাড়তে থাকবে, বিশ্বাস শক্তিশালী হবে, সর্বাবস্থায় সে প্রশান্তি পাবে এবং তার রবের ভালোবাসা অর্জন হবে। যে আল্লাহকে তাঁর নাম, সিফাত ও কর্মসহ চিনতে পারবে, তাকে আল্লাহ অবশ্যই ভালোবাসবেন। এ বইটিতে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে আল্লাহর নিরানব্বইটি নাম একত্রিত করা হয়েছে। অতপর নির্ভরযোগ্য উৎসের আলোকে নামগুলোর ব্যাখ্যা ও তাৎপর্য চমৎকারভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। আরো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বইটির বিশাল এক অংশ জুড়ে দেয়া হয়েছে এসব নামের মূলনীতি দিয়ে, যা আমাদের জানা অতি জরুরী। এ ছাড়া আল্লাহর নাম ও সিফাত-বিষয়ক অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু ফাতওয়াও সংযুক্ত করে দেয়া হয়েছে।….

  • Tk 439Tk 586

    দ্বীন – কী, কেন, কীভাবে?

    দ্বীন নিয়ে সাধারণ মানুষেরা, যারা মাদরাসা বা কোনো প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদীন ধরে জ্ঞানলাভের সুযোগ পায়নি, তারা অনেক ক্ষেত্রেই সঠিক চিন্তা ও কর্মপদ্ধতি অবলম্বন করতে পারে না। বিশেষ করে যখন বিভিন্ন বিষয়ে তার সামনে অনেক মত ও পথ এসে হাজির হয়, তখন সে অনেকটা অসহায় বোধ করতে থাকে। যে-সকল বিশ্বাস ও কর্ম দ্বীনের মৌলিক ভিত্তি, যে-সকল চিন্তা ও কর্মের ব্যত্যয় ঘটলে মানুষের ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তি অসম্ভব হয়ে যেতে পারে, সে-সকল বিষয়ে সঠিক জ্ঞান থাকা একজন মুসলিমের জন্য আবশ্যক। দ্বীনের বিভিন্ন মৌলিক বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষ কী করবে, কেন করবে, কীভাবে করবে—এ প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়ার জন্য যে পরিমাণ পড়াশোনা করা উচিৎ, তা কি সকলের পক্ষে করা সম্ভব? সত্যি বলতে সম্ভব নয়। তাহলে, তারা কি একদম না জানা না বোঝাদের মধ্যে শামিল থেকে যাবে? সেটাও কি সমাধান? দ্বীন বইটি মূলত ওইসকল মানুষের জন্য রচিত, যারা অনেক অনেক বই ঘেঁটে অনেক অনেক প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করার সক্ষমতা রাখে না। তাদের জন্য সহজ করে প্রয়োজনীয় জ্ঞানকে একমলাটে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়েছে এখানে—যাতে পড়তে, বুঝতে ও মনে রাখতে সহজ হয়।

  • Tk 296Tk 400

    দুই তিন চার : অভিশাপ নাকি রহমাত?

    ‘একাধিক বিয়ে’ শরীয়াতের বিধান—কথাটি বললেই অনেকে মনে করেন এটাকে ফরজ-ওয়াজিব টাইপের কোনো বিধান বলা হচ্ছে। এটা তাদের বোঝার ভুল। মূলত যে-কোনো বিষয়ে শরীয়াতের সুনির্দিষ্ট মতামতই ‘বিধান’ শব্দের আওতায়। সেটা হতে পারে ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নাহ, মুস্তাহাব, মুস্তাহসান, হালাল, জায়েজ, মুবাহ বা যে-কোনো পর্যায়ের। একাধিক বিয়ের বিধান হলো, এটি ইসলামে বৈধ। আর বৈধ কোনো বিধানের ওপর আমল করা সাধারণভাবে জরুরি নয়, তবে কেউ আমল করলে তাকে ঘৃণা বা অপছন্দ করা মারাত্মক অন্যায়। যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও এটা নিয়ে অহেতুক ফ্যান্টাসিতে ভোগা যেমন অনুচিত, এর থেকে বেশি অনুচিত—বরং বলা ভালো ঈমানের জন্য হুমকিস্বরূপ হলো, একটি হালাল বিধানের প্রতি ঘৃণা বা বিদ্বেষ পোষণ করা। বিভিন্ন সামাজিক বাস্তবতা ও তিক্ত উদাহরণের কারণে আমাদের দেশে একাধিক বিয়ে ট্যাবু ও ঘৃণিত কাজ হিসেবে উপস্থাপিত হলেও, ইসলামে এর বৈধতা প্রশ্নাতীত। এসব সামাজিক বাস্তবতা ও তিক্ত উদাহরণ থাকা সত্ত্বেও ক্ষেত্র-বিশেষে কারও কারও জন্য বা সামগ্রিকভাবে সমাজকল্যাণে এটি হতে পারে প্রয়োজনীয়, উপকারী ও শেষ সমাধান। এ-বিষয়টিকে সামনে রেখেই মিশরীয় স্কলার ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্ট, উস্তাযা ‘রনিয়া হাশিম’ রচনা করেছেন স্বতন্ত্র এ-বইটি।

  • Tk 296Tk 400

    ফিকহু রমাদান

    আমাদের প্রিয় রব্বে কারিম রমাদানে সিয়াম-পালন আমাদের ওপর ফরজ করেছেন এবং তিনিই আমাদের জন্য এর প্রতিদান দেবেন; কিন্তু রমাদানের সিয়াম পালনের পূর্বে আমাদের জন্য জরুরি হলো, সিয়াম-বিষয়ক প্রয়োজনীয় মাসআলা-মাসায়িল ভালোভাবে জানা, বোঝা এবং সে অনুযায়ী আমল করা। এটি সকল মুমিনেরই কর্তব্য। কেননা, বিশুদ্ধ নিয়াত ও পদ্ধতিতে সিয়াম-পালন করলেই কেবল আল্লাহ তাআলার কাছে তা গ্রহণযোগ্য হয়ে থাকে। বক্ষ্যমাণ এ গ্রন্থটিতে শাইখ আহমাদ মূসা জিবরীল হাফিজাহুল্লাহ অনেক সুন্দরভাবে রমাদানের বিভিন্ন মাসআলা আলোচনা করেছেন। তিনি হাম্বলী মাযহাবের কিতাবকে সামনে রেখে আলোচনা করলেও মাসআলাগুলো আলোচনা করার ক্ষেত্রে একটি মাযহাবের ওপর সীমাবদ্ধ থাকেননি; বরং তুলনামূলক ফিকহি মাসআলাগুলোও আলোচনা করেছেন। ইমামদের মতামতগুলো তুলে ধরেছেন। এ ক্ষেত্রে হানাফী, মালিকী, শাফিয়ী ও হাম্বলী মাযহাবের ইমামদের মতামতগুলো বিশেষভাবে তুলে ধরেছেন। এরপর কেন ও কীভাবে এই মতগুলো এলো, কোনটি সঠিক হতে পারে ইত্যাদি দেখিয়েছেন। উসুলুল ফিকহ ও তুলনামূলক ফিকহের আলোকে মাসাআলাগুলো তিনি আলোচনা করেছেন। আর এগুলো আলোচনা করতে গিয়ে কখনো জুমহুর উলামায়ে কিরামের মতামতকে প্রাধান্য দিয়েছেন, কখনো হাম্বলী মাযহাবের মুতামাদ মতকে তার নিজ ইজতিহাদি যোগ্যতার আলোকে ভুল বা দুর্বল বলেছেন, আবার কখনো ইমাম ইবনু তাইমিয়াহ রহিমাহুল্লাহর মতকে দুর্বল বলেছেন, আবার কখনো প্রাধান্য দিয়েছেন। শাইখের এমন বিশ্লেষণধর্মী আলোচনার কারণে, বইটির বিশেষত্ব হলো—এর মাধ্যমে পাঠক এখান থেকে মাসআলা শেখার পাশাপাশি জানতে পারবেন মাসআলাটা কীভাবে এবং কী পদ্ধতিতে এলো। সেই সাথে জানতে পারবেন মুজতাহিদ ইমাম বা উলামায়ের কিরামের ভিন্নমতের দালিলিক ও যৌক্তিক কারণ—যা একজন পাঠককে ভিন্নমতের প্রতি উদার ও সাহনশীল হতে সহায়তা করবে।

  • Tk 244Tk 330

    স্বামী-স্ত্রীর জিজ্ঞাসা

    দাম্পত্যজীবন জান্নাতি সুখ অনুভব করার একটি জীবন। আদম ও হাওয়া আলাইহিমুস সালামের মাধ্যমে জান্নাতে এ-জীবনের সূচনা। তবে দুনিয়াতে এসে এ-জীবনে সুখী হওয়াটা এক বিরাট চ্যালেঞ্জ। ঝিরঝিরে হাওয়া কিংবা ঝড়-ঝাপটা যেমন গাছকে আন্দোলিত করে, তেমনই ছোটো-বড়ো নানান সমস্যা দাম্পত্য জীবনে হানা দেয়। আন্দোলিত করে এ-জীবনকে। কৌশলী না হলে ভেঙে যেতে পারে একটি সুখের সংসার। দাম্পত্যজীবনের বহুমুখী সমস্যা ও চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করে সুখী হওয়ায় পদ্ধতি ও এ-সংক্রান্ত নানান জিজ্ঞাসার জবাব নিয়েই আমাদের এ-আয়োজন—’দাম্পত্যজীবন সংক্রান্ত স্বামী-স্ত্রীর জিজ্ঞাসা’। স্বামী-স্ত্রীর অনেকগুলো প্রশ্নের সমাধান ও পরামর্শমূলক উত্তর দেওয়া হয়েছে এখানে। আমরা আশাবাদী, পাঠকদের দাম্পত্যজীবনকে কলহমুক্ত করে সুখী জীবনযাপনে দারুণভাবে সহায়ক হবে বইটি ইন-শা-আল্লাহ।

  • Tk 244Tk 330

    বিয়ে সংক্রান্ত তরুণ-তরুণীর জিজ্ঞাসা

    দো-জাহানে কল্যাণলাভের একটি উত্তম মাধ্যম হলো বিয়ে। নতুন জীবনে পদার্পণে মনে যেমন আশা সঞ্চারিত হয়, অজানা আশঙ্কাও দানা বাঁধে। তাছাড়া পারিবারিক ও সামাজিক বাধাও কম থাকে না। অনাগত আশঙ্কা ও নানান বাধাকে অতিক্রম করে সুখী জীবন গড়তে প্রয়োজন পূর্ব প্রস্তুতি। প্রস্তুতি গ্রহণের মধ্য দিয়ে দক্ষ নাবিকের মতো ঢেউয়ের মাঝেও দুরু দুরু বুকে, মনে আশা সঞ্চারিত করে তরুণ-তরুণীকে এগিয়ে যেতে হবে গন্তব্যে। থেমে যাবার যে সুযোগ নেই। বিয়ে-সংক্রান্ত বিভিন্ন জিজ্ঞাসা কিংবা বিবাহপূর্ব নানান সমস্যা মোকাবিলায় করণীয় দিকনির্দেশনামূলক বিষয়াদি নিয়েই আমাদের এ-আয়োজন ‘বিয়ে সংক্রান্ত তরুণ-তরুণীর জিজ্ঞাসা’। আমরা আশাবাদী, তরুণ-তরুণীদের অনাগত জীবনের আশঙ্কাকে দূর করে কার্যকরী সিদ্ধান্ত গ্রহণে দারুণভাবে সহায়ক হবে বইটি, ইন-শা-আল্লাহ

  • Tk 240Tk 325

    গুলমোহর

    গুলমোহর-একটি হার্দিক গল্প। মানুষের জীবনের নাটকীয়তা, বাস্তবতা, ঘটনা, দুর্ঘটনা এসবের কোনো সীমা-পরিসীমা নেই । গল্পে অনেকগুলো নাটকীয়তার সমাবেশ ঘটে বলে একে অতিকথন নাটকীয় মনে হয়। কিন্তু আলাদাভাবে এর প্রত্যেকটিই সত্য। তাই উপন্যাসকে কেবল কল্পনা বলে হেলায় উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। গুলমোহর তিন তরুণ তরুণীর গল্প যারা তিন জগতের মানুষ। মানুষের হৃদয়ের মতো রহস্যময়, জটিল, বর্ণিল আর কিছু নেই পৃথিবীতে। সেই রহস্যময়, জটিল ও বর্ণিল জীবনকে শব্দ- বাক্য-পরিচ্ছেদের ছকে ফেলে এক নিদারুণ উপস্থাপনার কারিশমা দেখিয়েছেন লেখিকা এ উপন্যাসে।

  • Tk 240Tk 325

    ইয়াসমীন – Yasmin

    গল্প-উপন্যাস কিংবা যেকোনো ধরনের বই পড়ুয়ারাই এক জীবনে অজস্র বই পড়ে থাকেন। যার সবগুলোর ভেতরের বিষয়বস্তু তো দূরের কথা, অনেক বইয়ের নামটাও হয়তো আমাদের মনে থাকে না। কিন্তু কিছু বই থাকে, যা আমাদের মনে জায়গা করে নেয় পরম আপন কোনো বন্ধুর মতো। সেসব বইয়ের কিছু চরিত্র যেন হয়ে যায় আমাদের সত্তার এক অংশ। শৈশবের অমলিন স্মৃতির মতো। চোখ বন্ধ করলেই যার দৃশ্য ভেসে ওঠে স্মৃতির ফ্রেমে। সাতটি গল্পের সংকলনে ‘ইয়াসমীন’ এমনই একটি বই। যেমনটা আমরা বলেছি, “পড়ে শেষ করার পরও পাঠকের কানে বাজতে থাকবে বিস্তীর্ণ মাঠের শেষপ্রান্তে থাকা পাহাড়ে প্রতিধ্বনিত হয়ে ফিরে আসা শব্দের মতো। শৈশব-কৈশোরের সোনাঝরা দিনগুলির মতো যা স্মৃতির ফ্রেমে থেকে যাবে দিনের পর দিন।” ঠিক এমনই এক অসহ্য সুন্দর অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে যাচ্ছেন পাঠকবৃন্দ।

  • Tk 237Tk 320

    হার্দিক প্রশান্তির খোঁজে

    মানবদেহকে যদি একটি রাজ্যের সাথে তুলনা করা হয়, তবে সেই রাজ্যের রাজধানী হবে ‘হৃদয়’। রাজধানীর মতোই পুরো দেহের ভালো বা খারাপ থাকা অনেকাংশেই নির্ভর করে হৃদয়ের উপর। হৃদয় যদি বিশৃঙ্খল হয়ে পড়ে, তবে মুহূর্তেই অশান্তি ছড়িয়ে পড়ে সারা দেহে। কারণ হৃদয়ের ব্যধিগুলো সংক্রামক। তাই সমগ্র দেহের সুস্থতার জন্য সবার আগে প্রয়োজন হৃদয়ের সুস্থতা ও শুদ্ধতা। প্রয়োজন হার্দিক প্রশান্তি। হার্দিক সুস্থতা, শুদ্ধতা ও প্রশান্তি অর্জনেরই কিছু দিকনির্দেশনা ও উপদেশমালা নিয়ে রচিত হয়েছে এই বইটি—‘হার্দিক প্রশান্তির খোঁজে’

  • Tk 222Tk 300

    IS HE THE MESSENGER?

    একজন অন্ধ ব্যক্তি যেমন দিনের আকাশে জাজ্বক্যমান সূর্যটাও দেখতে পায় না, তেমনই কিছু মানুষের অন্তর্দৃষ্টি এমনই অন্ধ যে—তারা সূর্যের অস্তিত্বের থেকেও সত্য, উজ্বলতার থেকে স্পষ্ট, সর্বশ্রেষ্ঠ নবীর নবুওয়াতের সত্যতা উপলব্ধি করতে পারে না। কেউ-বা নামে মাত্র বিশ্বাস রাখলেও সুদৃঢ় নয় সে-বিশ্বাসে; কিংবা দোদুল্যমান সংশয়ে। সেই সংশয় দূর করে, অন্ধচোখে নবুওয়াতের সত্যতার আলো তুলে ধরতে সত্য-সন্ধানী লেখক মোহাম্মদ তোয়াহা আকবর রচনা করেছিলেন ‘কে উনি’ বইটি। বাংলা ভাষায় বইটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর, ইংরেজি ভাষাভাষী পাঠকদের জন্য নিয়ে এসেছেন বইটির ইংরেজি অনুবাদ ‘Is He The Messenger?’। মূলত ইন্টারন্যাশনাল পাঠকদের জন্য বইটির জন্ম হলেও, বাংলাদেশেও রয়েছে এখন অনেক ইংরেজি-সাহিত্য পড়ুয়া পাঠক। যাদের অনেকে আবার ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার কারণে, তেমন পারদর্শীও নয় বাংলা ভাষায়। এ-সকল পাঠকদের কথা মাথায় রেখেই বইটি প্রকাশ করেছে পেনফিল্ড পাবলিকেশন। এক বাক্যে বইটির আলোচ্য বিষয় তুলে ধরতে, লেখকের ভাষ্যে—‘নবীর উপরে ঈমান আনতে সাহায্য করার জন্যই ‘Is He The Messenger?’ বইটির জন্ম।

  • Tk 180Tk 240

    গল্পের ক্যানভাসে জীবন

    ভীষণ রকম গল্পময় মানুষের জীবন৷ শৈশব, কৈশোর, যৌবন, বার্ধক্য—জীবনের প্রতিটি পরতে পরতে থাকে নানান বলা না-বলা গল্প। জীবন যেহেতু গল্পময়, তাই মানুষকে কাগজে-কালিতে লেখা গল্পগুলো খুব সহজেই প্রভাবিত করতে পারে। কখনো কখনো এই গল্পগুলো হয়ে ওঠে বাস্তবতা থেকে কঠিন, কখনো-বা কল্পনার চেয়েও মধুর! মাঝে মাঝে মনে হয়, আমাদের জীবনটা গল্পের বাঁকে বাঁকে এগিয়ে চলেছে অনন্তকালের পথে। এ-জীবন কেবলই জীবন নয়, এ যেন ‘গল্পের ক্যানভাসে জীবন’ কাল্পনিক হলেও সত্য এমন সব জীবনগল্প নিয়ে সাজানো গল্পগ্রন্থ—‘গল্পের ক্যানভাসে জীবন

  • Tk 178Tk 240

    ট্রান্সজেন্ডার : রংধনু-সন্ত্রাস

    ট্রান্সজেন্ডার—সময়ের আলোচিত এক ইস্যু। কেউ কেউ এটা বিশ্বাসই করতে পারেন না যে, রংধনু সন্ত্রাসের সাথে এর কোনো সম্পর্ক আছে। এটা আসলে কী? এটা কি নিছক কোনো শব্দ বা পরিভাষা? নাকি শব্দের আড়ালে এক ভয়ংকর সন্ত্রাসবাদের উপাখ্যান? যারা কেবল মনে করছেন, ট্রান্সজেন্ডার মানে হলো, স্বাভাবিক লৈঙ্গিক ভিন্নতা কিংবা হাস্যকর কোনো চিত্র। তারা কখনো কল্পনাও করতে পারবেন না, ভিন্ন ব্যানারে মাঠে নামা এই রংধনু সন্ত্রাসের শেকড় কতটা গভীরে! যৌন বিকৃতির এ কালো অধ্যায় কতটা ভয়ানক! বৈশ্বিক পুঁজিবাদী মোড়লরা বিশ্বজুড়ে কী এক মানবসভ্যতা-বিধ্বংসী যুদ্ধের অবতারণা করেছে, আত্মস্বার্থ জিইয়ে রাখতে! কী লাভ লুকিয়ে থাকতে পারে এমন বিকৃতিকে বৈশ্বিক এজেন্ডা হিসেবে নেওয়ার মধ্যে! বিকৃত ও বাস্তবতা বিবর্জিত চর্চাকে গবেষণার নামে, অপবিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের নামে, প্রতিষ্ঠিত করে একদল অভিশপ্ত যে-যুদ্ধের প্রারম্ভিক রসদ জুগিয়ে গেছে—তার আদ্যোপান্ত জানতে পড়তে হবে এই বইটি। কারণ—ঈমানের বিপরীতে কুফরের, আল্লাহর সহজাত সৃষ্টির বিপরীতে শয়তানের বিকৃত উল্লাসের, দ্বীন-ঈমান-মানবসভ্যতা রক্ষার বিপরীতে শয়তানের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার এ-যুদ্ধে, আমাদের প্রথম করণীয় হলো এ-সম্পর্কে জানা এবং অন্যকে জানানো।

  • Tk 148Tk 200

    প্রধান চার ফেরেশতা

    আল্লাহর সৃষ্টি-জগতের মাঝে সম্মানিত এক সৃষ্টি হলো ‘ফেরেশতা’। আমাদের রিযিক, হায়াত-মাউত, কিয়ামাত—এমনকি ওহী আদানপ্রদানের ক্ষেত্রেও আল্লাহ রব্বুল আলামিন তাদেরকে ব্যবহার করেন। ফেরেশতাদের উপর বিশ্বাস রাখা আমাদের ঈমানের অঙ্গ। তবে সাধারণত আমরা তাদের সম্পর্কে খুব কমই জানি। আর বাংলাভাষায় ফেরেশতাদের নিয়ে রচিত তেমন কোনো নির্ভরযোগ্য দলিলসমৃদ্ধ গ্রন্থ বা রিসোর্সও খুবই অপ্রতুল—যার মাধ্যমে ফেরেশতাদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে। এই শূন্যস্থান পূরণের প্রচেষ্টা থেকেই আমাদের এই সংকলন— ‘প্রধান চার ফেরেশতা’। বক্ষ্যমাণ এই গ্রন্থটিতে ফেরেশতাদের সম্পর্কে আমাদের আকিদা, তাদের পরিচয়, কর্মবন্টন, বিখ্যাত ফেরেশতাদের নাম ও পরিচয় ইত্যাদি আলোচনা করা হয়েছে। প্রধান চার ফেরেশতার মধ্যে সবচেয়ে বিস্তৃত আলোচনা হয়েছে জিবরাইল আলাইহিস সালাম সম্পর্কে। কুরআন ও হাদিসের আলোকে তুলে ধরা হয়েছে তার পরিচয়, বিভিন্ন নবীদের সাথে তার সংশ্লিষ্টতার ঘটনাবলি। স্বল্প পরিসরে ফেরেশতাদের সম্পর্কে জানতে বইটি হবে একটি চমৎকার উৎস, ইন-শা-আল্লাহ।

  • Tk 138Tk 186

    নূরের মজলিস

    হৃদয়ের অন্ধত্ব কাটিয়ে প্রবৃত্তির সাথে যুদ্ধ করে টিকে থাকার নানা উপায় ও উপদেশমালা যদি উঠে আসে কারও অল্পকিছু কথায়, তবে নিশ্চয়ই তা হবে আমাদের আত্মার খোরাক। যা আমাদের উদ্বুদ্ধ করবে আল্লাহর স্মরণে। প্রেরণা যোগাবে উগ্রতাকে ছুড়ে ফেলে, দ্বীনের জন্য ত্যাগ স্বীকার করে, ঈমানী আত্মমর্যাবোধ নিয়ে বেঁচে থাকার কিংবা মরেও অমর হওয়ার। নূরের বিচ্ছুরণে মুমিনের হৃদয়কে আলোকিত করতে এমনই কিছু আলোকময় কথামালা উঠে এসেছে এই বইটিতে। বিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত আলিম, দায়ি ও মুজাহিদ শাইখ ড. আবদুল্লাহ আযযাম রচিত বইপত্র এবং বিভিন্ন লেকচার ও দারসের সঙ্কলন থেকে সংকলিত অমূল্য কিছু উপদেশমালার মলাটবদ্ধ রূপ হচ্ছে—‘নূরের মজলিস’।

CATEGORIES