-
Tk 270
ফিলিস্তিনের বুকে ইজরাইল
ভূমধ্যসাগরের পূর্বে ১০৪২৯ বর্গমাইলের দেশ ফিলিস্তিন। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে সেখানে। হত্যা, খুন, গুম সেখানকার নিত্যদিনের ঘটনা। দখলদার ইজরাইলি পাপিষ্ঠরা ফিলিস্তিনিদের স্বীয় মাতৃভূমি থেকে বিতাড়িত করার বীভৎস খেলায় মেতে উঠেছে। অথচ গল্পটা ছিল ভিন্ন! সারা পৃথিবীতে প্রত্যাখ্যাত ইহুদিরা উদার ফিলিস্তিনিদের সরলতার সুযোগে পবিত্র ভূমিতে গেঁড়ে বসে। কৌশলে দখল করতে থাকে ফিলিস্তিনিদের ভূমি। আরবদের অভ্যন্তরীণ দলাদলি আর আমির-ওমরাদের ঔদাসীন্য ইজরাইল নামক অবৈধ রাষ্ট্রের ভিত মজবুত করে দেয়। নিজভূমে পরবাসী হয়ে ওঠার বেদনার উপাখ্যান তৈরি হয়। সেই উপাখ্যান প্রতিবিম্বিত হয়েছে ‘ফিলিস্তিনের বুকে ইজরাইল’ গ্রন্থে।
-
Tk 481
Tk 650হাজার গানে হৃদয়ের স্বরলিপি
সংগীত মানেই প্রাণের কথামালা। ইসলামি সংগীত মানেই বিশ্বাসী প্রাণের অনুরণন। ইসলামের মৌলিক ধর্মীয় বিশ্বাসকে উপজীব্য করে সুরের পরশ দিয়ে রচিত হয় এক একটি গান। লাখো হৃদয়ে তা এক অন্যরকম ব্যাঞ্জনা তৈরী করে। ইতোমধ্যে বাংলা ভাষায় অসংখ্য ইসলামি গান তৈরী হয়েছে। নতুন নতুন গান প্রতিদিন তৈরী হচ্ছে। এসব গান বাংলাদেশের কোটি মানুষের বিশ্বাস ও বোধের প্রতিনিধিত্ব করে। এখন ইসলামি গানের প্রচলিত ধারণা বদলে যাচ্ছে। ইসলামের বুনিয়াদি চেতনা ও বিশ্বাসের পাশাপাশি সত্য, সুন্দর, নীতি-নৈতিকতা এবং মাটি ও মানুষেল পরিশীলিত কথামালা এখন ইসলামি সংগীত হিসেবে পরিচিতি পেতে শুরু করেছে। অনেক প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ এখন ইসলামি সংগীত নিয়ে কাজ করছে। আমরা ১০০০ সংগীতের এই সংকলণে প্রবীণদের সাথে তরুণদের যোগসূত্র এঁকেছি। অনেক জনপ্রিয় গান ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। সেগুলোকে সংগীতপ্রেমীদের হৃদয়ে আরও একবার গেঁধে দেওয়ার প্রচেষ্টা এখানে দেখতে পাবেন।
-
Tk 260
মুসলিম চরিত্র
‘মুসলিম চরিত্র’ প্রখ্যাত স্কলার মুহাম্মাদ আল-গাজালির বিখ্যাত বই ‘খুলকুল মুসলিম’ গ্রন্থের অনুবাদ। তরুণ অনুবাদক আলী আহমাদ মাবরুরের এটি দ্বিতীয় অনুবাদ গ্রন্থ। গ্রন্থটি ইসলামি নৈতিকতার সেই ব্যাপকতর দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেছে; যা ব্যক্তিগত, ধর্মীয়, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সকল দিককে আচ্ছাদিত করে। ইসলামি নৈতিকতা শুধুমাত্র মুসলিম সমাজের জন্য সীমাবদ্ধ নয; বরং এটি মানব সমাজে ব্যাপকভাবে বিস্তৃত। ইসলাম সকল মানুষের উৎপত্তিকে একক পিতার (আদম আঃ) সাথে যুক্ত করে এবং সমতা, ন্যায়বিচার এবং ন্যায়নিষ্ঠার নীতিগুলি সমর্থন করে। ইসলাম সব ধরনের জীবনকে সম্মান করে এবং সমবেদনা ও দয়ার সাথে আচরণ করে; তা মানুষ বা প্রাণী যে-ই হোক না কেন। মধ্যমপন্থার দ্বীন হিসাবে ইসলাম চরমপন্থাকে প্রত্যাখ্যান করে এবং সহনশীলতা, ক্ষমা ও সংযমে জোর দেয়। সমাজ সংস্কার প্রক্রিয়া ব্যক্তিগত পর্যায় থেকেই শুরু হয়। মুসলিম চরিত্রের অপরিহার্য গুণাবলী হচ্ছে তাওহিদের চেতনা, সত্যতা, বিশ্বাস, আন্তরিকতা, সহনশীলতা, ক্ষমা, ধৈর্য, আচরণে নিরপেক্ষতা, ভ্রাতৃত্ব, প্রেম, রহমত ও উদারতা। এসব গুণাবলী অবশ্যই অর্জনযোগ্য এবং আল্লাহ্র রসূল দ্বারা প্রদর্শিত ও প্রমাণিত। প্রত্যেক মানুষের কাছে আল্লাহ্র রাসূল (সা.) উসওয়াতুন হাসানাহ। এই গ্রন্থ থেকে আমরা মুসলিম চরিত্রের নৈতিক দিকগুলোর উত্তম জ্ঞাণ আরোহণ করব, ইনশাআল্লাহ্।
-
Tk 300
সমকালীন চ্যালেঞ্জ নেতা ও নেতৃত্ব
নেতৃত্ব একটি শিল্প। এই শিল্পে দক্ষ কুশলীর প্রচণ্ড অভাব। নেতৃত্বের সংকটে একটি জাতি ধ্বংসের মুখোমুখি হয়। তাই জাতি আজ চাতক পাখির ন্যায় বলিষ্ঠ নেতৃত্বের আবির্ভাবের অপেক্ষায় প্রহর গুনছে। কিন্তু প্রকৃত নেতৃত্ব তখনই গড়ে উঠে, যখন কতগুলো নির্দিষ্ট বিষয় একযোগে কাজ করে এবং তাতে সফলতা অর্জিত হয়। অপরদিকে নেতা ভুল করে বসলে সবই পণ্ড হয়। ‘সমকালীন চ্যালেঞ্জ : নেতা ও নেতৃত্ব’ গ্রন্থে লেখক নেতৃত্ববিষয়ক একটি পূর্ণাঙ্গ স্কেচ এঁকেছেন। আমরা আশাবাদী, এই স্কেচ আগামী দিনের নেতৃত্বের জন্য একটা পথরেখা নির্দেশ করবে; যে পথরেখা ধরে সফলতা ছুঁয়ে দেওয়া সম্ভব। চলুন, জীবনঘনিষ্ঠ ইস্যু নেতৃত্ব নিয়ে কিছু বোঝাপড়া করি।
-
Tk 170
অন্তর্জালের নাগরিক (৬৪টি কবিতা)
এইচ আল বান্না, গল্প বলেন চলচ্চিত্রে। সেই গল্প বাঙময় হয়ে কত-শত অনুভূতির নুড়ি পাথর ছড়িয়ে যায় দর্শকের বুকের ভেতর! কেউ কেউ তা হয়তো কুড়িয়ে নিয়ে জমিয়ে রাখেন। তারপর মন খারাপের কোনো এক নিঃসঙ্গ সন্ধ্যায় সেই অনুভবগুলো স্মৃতির আল্পনা এঁকে যায় গহিনে কোথাও। গল্প বলার এই তেষ্টা, মানুষকে ছুঁয়ে দেওয়ার এই ইচ্ছেগুলোই হঠাৎ ডানা মেলল কবিতার আকাশে। কবিতাও তো গল্পই বলে। মন ও মানুষের গল্প। এইচ আল বান্নার কবিতা, অনুভূতির সুতীব্র স্পর্শ হয়ে ছুয়ে যাক বুকের ভেতর।
-
Tk 100
সবুজ চাঁদে নীল জোছনা
আব্দুল্লাহ মাহমুদ নজীব। তরুণ প্রজন্মের বিশ্বাসী কবি, গল্পকার। কলম চালিয়ে যান ক্লান্তিহীন। সত্যের চাষাবাদ করেন কাগজ জমিনে। ইতোমধ্যই বাংলাভাষী হাজারো পাঠকের কাছে নিজের প্রতিভা উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন স্বভাব যোগ্যতায়। ফররুখ, আল মাহমুদ পরবর্তী বিশ্বাসী সাহিত্যিক মশাল বয়ে নেওয়ার একজন যোগ্য সিপাহসালার আব্দুল্লাহ মাহমুদ নজীব। এবারের বইমেলায় এই মেধাবী কবি আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি নতুন কাব্যগ্রন্থ ‘সবুজ চাঁদে নীল জোছনা’। গার্ডিয়ান পাবলিকেশন কবিতা নিয়ে এই প্রথম গ্রন্থ প্রকাশ। কেন আমরা এই কাব্যগ্রন্থ পাঠক সমীপে তুলে দিলাম? আব্দুল্লাহ মাহমুদ নজীব এই কাব্যগ্রন্থেরই একটি কবিতায় বলছেন- ‘সমুদ্রের তৃষ্ণা পেয়েছে, তাকে জলপান করানোর জন্য একজন কবি ছাড়া কেউ নেই এখানে।’
-
Tk 195
রিভাইভ ইয়োর হার্ট
আধুনিক যুগের বিশ্বাসী মানুষরা কীভাবে আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিনের সাথে হৃদয়ের কথা উপস্থাপন করে? কীভাবে আমরা একটা সৌহাদ্যপূর্ণ, পারস্পরিক সহযোগিতা মনোভাবাপন্ন সমাজ গড়ে তুলতে পারি? আজকের দিনে উম্মাহ যেসব বড়ো বড়ো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে, সেগুলোকে কীভাবে আমরা সামলিয়ে নিতে পারি? এসব প্রশ্ন এবং তার উত্তর খুঁজে পাব- উস্তাদ নুমান আলী খানের এই সংকলিত গ্রন্থে ইনশাআল্লাহ্। ঝঞ্জা-বিক্ষুব্ধ এই সময়ে আমাদের করনীয় খুঁজে ফিরব এখানে।
-
Tk 350
আমার দেখা তুরস্ক
বাংলাদেশী এক তরুণ হাফিজুর রহমান তুরস্কে পিএইচডি করেছেন। খুব কাছে থেকে দেখছেন তুর্কি জাতির ভেতর-বাহির। একটু ভিন্ন ধাঁচে লিখেছেন বর্তমান বিশ্বের উদীয়মান শক্তি তুরস্কের ইতিহাস, জীবনচরিত।
-
Tk 250
SCIENCE OF DA’WAH
The present book, Science of Da’wah (علم الدعوة), is a new dimension of thought process which has not been mentioned in the Islamic literature. However, the most high Allah Rabbul ‘Alamin has introduced the matter of Da’wah (Invitation) in a scientific way in the verse 125 of Nahal. In this verse, the philosophical terms Wisdom (Hikmah – حكمة), Sermonizing (المواعظ) and Argument (جادل) are connected in a logical fashion. Therefore, in the present book the wisdom tringle, wisdom process tringle, Da’wah methodology, structure of a Da’wah organization, decision making process of a Da’wah organization, perspectives of sermon, sermonizing technique, science of argument, appearance and approach of arguer (Daa’ee), and few selected topics of argument that are usually a Daa’ee faces during Islamic Da’wah works are explained.
-
Tk 190
গুড প্যারেন্টিং (সন্তান প্রতিপালনে সফল হওয়ার উপায়)
সন্তান হিসেবে আমাকে নিয়ে মা-বাবার পেরেশানী উপলব্ধি করতে পারি মধ্যবয়সে এসে। মা-বাবার বুকের ভেতরটা পড়তে পারি আমার কলিজার টুকরো মেয়েদের দিকে তাকালেই। আমরা একটা নৈতিক জীবনবোধের মধ্য দিয়ে বেড়ে ওঠার সুযোগ পেয়েছি। সময় বদলেছে।এখন টের পাই, সন্তান লালন পালন কতোটা চ্যালেন্জিং বিষয়। একজন পেশাদার ব্যাংকার হিসেবে আমার জগতটা হিসাব ও কারবার নিয়ে। সেই অভ্যাসেই কিনা, আমি প্রতিনিয়ত আমার সন্তানদের নিয়ে হিসাব করি, ভাবনার রাজ্যে হারিয়ে যাই। সেই ভাবনাগুলোই কলমের ছোঁয়াতে কাগজে সংরক্ষণ করেছিলাম। একজন বাংলাদেশী মুসলিম পিতার প্যারেন্টিং ভাবনা। আনন্দিত, এই ভাবনাগুলো ছাপার অক্ষরে হাজারো পিতামাতার কাছে পৌঁছবে ইনশাআল্লাহ্। আসন্ন বইমেলায় আমার বই গুড ‘প্যারেন্টিং: সন্তান প্রতিপালনে সফল হওয়ার উপায়’ বই আলোর মুখ দেখছে।
-
Tk 260
দুআ বিশ্বাসীদের হাতিয়ার
দুআ কি কোনো জাদুমন্ত্র? সব দুআই কি কবুল হয়? কী করলে দুআ কবুলের সম্ভাবনা বাড়ে? কী করলে দুআ বিফল হয়? দুআর মাধ্যমে কি তাকদির বদলানো যায়? তা হলে আগে থেকে সব লিখে রাখার মানে কী? দুআ করতেও কি কিছু আদবকেতা মানা লাগে? হামেশাই এই প্রশ্নগুলো আপনাকে পেয়ে বসে, তাই না? দুআ নিয়ে আমাদের মনে যত প্রশ্ন আছে, সন্দেহ আছে, তার বেশিরভাগেরই জবাব মিলবে এ বইতে ইনশাআল্লাহ্। বাড়বে দুআ কবুল হওয়ার আত্মবিশ্বাস। দূর হবে দুআ নিয়ে প্রচলিত কিছু ভ্রান্তিবিলাস। দুআ শুধু বিড়বিড় করে পড়ে যাওয়া কিছু অবোধ্য শব্দকণা নয়। দুআ মানে সুমহান আল্লাহর সঙ্গে নিবিড় কথপোকথন। বিশ্বাসীদের অব্যর্থ হাতিয়ার।
-
Tk 210
ইসলাম সভ্যতার শেষ ঠিকানা
সভ্যতার মূল উপজীব্যই হলো মানুষ। এই মানুষ যখন সুনির্দিষ্ট কতক মৌলিক বৈশিষ্ট্য ধারণ করে, তখন সভ্যতা দাঁড়িয়ে যায় শক্ত ভিত্তির পাটাতনে। নিশান উড়াতে থাকে বিশ্বব্যাপী। আর মানুষ যখন সেই মৌলিক ভিত্তি হারিয়ে ফেলে, তখন সভ্যতা প্রস্তুত হতে থাকে অন্য কোনো উন্নত সভ্যতার বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ার। গ্রিক, রোমান ও পারস্যের মতো প্রতাপশালী সভ্যতা এই দুটো নিয়ম মেনেই উত্থান-পতনের মুখোমুখি হয়েছিল। গ্রিক সভ্যতা আত্মসমর্পণ করেছিল রোমান সভ্যতার কাছে, আর রোমান ও পারস্য সভ্যতা ইসলামের কোলো। ধীরে ধীরে ইসলামি সভ্যতার ধারক-বাহকদের বিচ্যুতি ঘটে। গ্রিক ও রোমান সভ্যতার ঔরস থেকে জন্ম নেওয়া ও বৈজ্ঞানিক উৎকর্ষতায় পুরো বিশ্বকে ভেড়াতে থাকে নিজের প্রভাব-বলয়ে। কিন্তু আজকের পশ্চিমা সভ্যতার যেসব আচরণ ও বৈশিষ্ট্য দৃশ্যমান, সেসব কারণেই পতন ঘটেছিল তার জন্মদাতার; এটাই যে চিরায়িত নিয়ম। তাহলে কি অনিবার্য পরিণতি হিসেবেই এই সভ্যতার পতন অত্যাসন্ন? তখন কোথায় গিয়ে সভ্যতা আশ্রয় নেবে? আমরা দাবি করছি, সভ্যতা তার দীর্ঘ সফর শেষে ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে আজ ইসলামের উদার বুকে ফিরে আসার দ্বারপ্রান্তে। ইসলাম : সভ্যতার শেষ ঠিকানা।
-
Tk 218
Tk 335অ্যা লেটার টু অ্যাথিইস্ট
সমাজ বিজ্ঞানের মোড়কে ‘বস্তুবাদ’ গিলতে গিলতে, জীব বিজ্ঞানের মোড়কে ‘বিবর্তনবাদ’ লজেন্স চুষতে চুষতে হতাশার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে ভাবতে থাকি ‘মার্ক্সবাদ’ কিংবা ‘লেলিনবাদ’-ই তাহলে একমাত্র আশা। এই সুযোগে ডেভিড হিউম এসে কানে কানে বলে যায়, ‘আরে ধুর! স্রষ্টা কী, আর ধর্মই বা কী? বাদ দাও তো বাপু! এসবের ভিত্তি আছে নাকি? এসো তোমাকে সত্যের পথ দেখাচ্ছি।’ ব্যাস, আমরাও চোখ বন্ধ করে আরাদ্ধ পথ হাতড়ে বেড়াই। এই হলো জাহেলিয়াতের রূপ। রূপ দেখলেও তার স্বরুপ দেখেছেন কখনও? সময় করে একটু ঘুরে আসুন মুহাম্মাদ আসাদের ‘ইসলাম এ্যাট দ্যা ক্রস রোডস’, স্যামুয়েল পি হান্টিংটনের ‘দ্যা ক্লাশ অব সিভিলাইজেশন’ কিংবা প্যাট্রিক গ্লাইনের ‘গড় দ্য এভিডিয়েন্স’-এ। আপনি এসবে দেখবেন ঈশ্বরের নামে বানানো মানুষের তৈরি মূর্তি আর ধর্মগ্রন্থের নামে বানানো মানুষের নানান মিথলোজির সাথে বিজ্ঞানের তুমুল ঝগড়াতে নাস্তিক্যবাদের জন্ম হয়েছে। সে ঝগড়ায় ইসলাম ছিল অনুপস্থিত। কিন্তু হাল জামানার নাস্তিকতা মানেই ইসলাম বিরোধীতা। কারন, নাস্তিক্যবাদের মূলে কুঠারাঘাত করেছে আল ইসলাম। তারা আপনাকে জোর করে বুঝাতে চায়, মানুষের বানানো মূর্তির মতো আল্লাহ্ তায়ালাও একজন ভিত্তিহীন কল্পিত স্রষ্টা, মিথ-পুরাণের মতো কুরআনও মানুষের লিখা মিথ; যেখানে অনেক ভুল। সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগে মুহাম্মাদ নামের এক আরবের মনগড়া মতবাদ ইসলাম আজকের দুনিয়ায় বড্ড সেকেলে, অচল জীবন দর্শন। সত্যই কি তাই? না, কক্ষনো না। চলুন একবার ঘুরে আসি স্রষ্টা, কুরআন, ইসলাম আর নাস্তিক্যবাদের সংঘাত জগতে।
-
Tk 190
বাতিঘর
জীবনের একটি বড় প্রকল্পের নাম পরিবার; যার অন্যতম প্রধান চরিত্র নারী। পরিবারের সামগ্রিক শান্তি, শৃঙ্খলা ও সৌহার্দ্যরে অনেকাংশই নারী সদস্যদের ভূমিকার উপর নির্ভরশীল। নারী কাঁধে চাপানো থাকে সবার মন যোগানোর দায়িত্বটাও। তাই নারীকে হতে হয় বিচক্ষণ ও নেতৃত্বের গুনাবলি সম্পন্ন। অপরিহার্য হয়ে পড়ে পরিবারের অভ্যন্তরীণ সম্পর্কোন্নয়নের; আপন সঙ্গী, শশুর, শাশুরি, ননদের সাথে বোঝাপড়ার, পরস্পরের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ও খুঁটিনাটি বিষয়ে সমঝোতার। কিন্তু কীভাবে? সমাধান খোঁজা হয়েছে অর্ধশত বছরের অভিজ্ঞতা থেকে; পরিবারের সাথে দীর্ঘ যাত্রার পরিশ্রান্ত চোখের ক্লান্ত চাহনি থেকে। পারিবারিক বন্ধন এবং পারস্পারিক দায়িত্ববোধ সম্পর্কিত এই ভাবনাগুলো প্রত্যেকের মনোজগতকেই আলোড়িত করবে। ন্যায়সঙ্গত অধিকার আদায়ে প্রত্যেকেই সচেতন হবে। সংকীর্ণ ও দাসত্বমূলক মনোভাব পরিহার করে সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব সৃষ্টিতে জনপ্রিয় লেখিকা মাসুদা সুলতানা রুমীর জীবনঘনিষ্ঠ চিন্তাধারা সহযোগীতা করবে ইনশাআল্লাহ। জীবনের অমূল্য এই বন্ধন সুদৃঢ়করণের পাশাপাশি মহান রবের সাথে খাঁটি ও নিষ্কলুস সম্পর্ক গঠনেও এসব চিন্তাধারা প্রতিটি জুটি ও পরিবারকে সাহায্য করবে। ভালোবাসার সীমা ব্যক্তি হৃদয় ছাপিয়ে পৌঁছে যাবে আরশে আজিমের মহিমান্বিত পথে। যে ভালোবাসা হৃদয় জমিনে প্রশান্তির চাষাবাদ করবে। যে ভালোবাসার জোরে পথিক অক্লান্ত ছুটতে থাকবে মঞ্জিলের পথে; অবশেষে স্থায়ী নীড় বাঁধবে জান্নাতের সবুজ বাগানে।
-
Tk 460
ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড
ডেসটিনি ডিজরাপ্টেড অর্থ লক্ষ্যচ্যুতি। রাসূল (সাঃ)-এর মদীনায় হিজরাত থেকে শুরু করে ২০০১ সালে টুইন টাওয়ার হামলার ঘটনা ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করে লেখক তামিম আনসারী দেখিয়েছেন কোন বিন্দু থেকে মুসলমানদের লক্ষ্যচ্যুতি শুরু হয়েছিল, কী কী গর্ত তৈরি হয়েছিল। কী কী চিন্তাধারার উন্মেষ হয়েছিল? কোন কোন পয়েন্টে কারা এই পৃথিবীতে আলোর মশাল উচ্চকিত করার প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন? মুসলমানরা কীভাবে ধীরে ধীরে মিশন থেকে সরে গেল? এই দীর্ঘ সময়ে আসলে কী কী ঘটনা, পরিস্থিতি তৈরি হলো? ডেসিটিনি ডিজরাপ্টেড বইয়ে এসব নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে।
-
Tk 260
নাফ নদীর ওপারে
পৃথিবীতে মানব সন্তানদের ক্রমবিকাশের প্রথম পর্যায় থেকেই কলহ চলমান। যুদ্ধ-বিগ্রহ করেই মানব অস্তিত্ব টিকে আছে সুখের আশায়। অন্ধকার সময়কে পেছনে রেখে পৃথিবীকে মানুষ করেছে অতি আধুনিক। সময়ের তালে ভূ-পৃষ্ঠের সকল অন্যায়কে অপরাধ বলতে শিখেছে মানুষ। মানুষের অধিকারের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে জাতিসংঘসহ নানান মানবাধিকার সংগঠন। তারপরও এক শ্রেণির মানুষ প্রতিনিয়ত হচ্ছে নিগৃহীত। পৃথিবীর সর্বত্র নিগৃহীত সেইসব মানুষদের একটাই পরিচয়, তারা মুসলমান। ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর-আফগানিস্তান-ইরাক-লিবিয়া-সুদান-বসনিয়া-চেচনিয়া-ইয়েমেন থেকে আরাকানে ধ্বনিত হচ্ছে রোহিঙ্গা মুসলমানদের হাহাকার। কিন্তু কেনো এই মানুষগুলোর এই মানুষগুলোর ওপর এত নিপীড়ন-নির্যাতন? রোহিঙ্গাদের ওপর কেনো নেমে এলো এই নির্মম নির্যাতন? এই প্রশ্নের উত্তর এবং ব্যাখ্যা নিয়ে লেখক আসাদ পারভেজ রচনা করেছেন ‘নাফ নদীর ওপারে’ বইটি। এই গবেষণা এবং অনুসন্ধানমূলক ‘নাফ নদীর ওপারে’।