-
Tk 90
Tk 120নবীজির উত্তম গুণাবলি
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে আমরা ভালোবাসি। নিজেদের তাঁর উম্মত দাবি করি। কিন্তু তাঁর সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি? যদি আমাদের তাঁর সম্পর্কে আলোচনা করতে বলা হয়, তখন কি আমরা তাঁর সম্পর্কে অনর্গল বলে যেতে পারব? কত গল্প-উপন্যাসই তো আমরা অধ্যয়ন করি, বিশ্বের নানা প্রান্তের কত অদ্ভুত খবরের পেছনে পড়ি! কিন্তু সত্যিকারই বলুন তো, প্রিয় নবীজির জীবনী কিংবা তাঁর চারিত্রিক গুণাবলি সম্পর্কে জানার এবং তাঁর আদর্শ অনুসরণের কতটুকু আগ্রহ আছে আমাদের মাঝে? শুধু ভালোবাসার দাবি করলেই কি ভালোবাসা হয়। ভালোবাসার জন্য তো প্রিয় মানুষটি সম্পর্কে জানার পূর্ণ আগ্রহ থাকতে হয়। হ্যাঁ, প্রিয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর গুণাবলি সম্পর্কে জানতে পড়ুন অনবদ্য এ বইটি…
-
Tk 89
Tk 120এসো তাওবার পথে
উত্তম ফসলের জন্য শস্যক্ষেতের পরিচর্যা করতে হয়। আগাছা থেকে মুক্ত রাখতে হয়। জমিনকে উর্বর রাখতে হয়। পোকামাকড়, রোগবালাই আক্রমণ করলে তা থেকে শস্যক্ষেত নিরাপদ রাখতে হয়। তাহলেই দিন শেষে ক্ষেতের মালিক তার কাঙ্ক্ষিত ফসল পায়। ঈমানের ব্যাপারটাও এমন। অনেকটা চারাগাছের মতো। আর এই গাছ লাগানো থাকে প্রত্যেক মুমিনের অন্তরে। তাই ঈমানের ফল ভোগ করতে হলে অন্তরকে সাফ রাখতে হয় সকল পঙ্কিলতা থেকে। পাপ নামক আগাছাগুলো উপড়ে ফেলতে হয়। পোকামাকড়ের বেশে আসে শয়তানের জন্য অন্তরের সকল ফাঁকফোকর বন্ধ রাখতে হয়। আর এই সবগুলো সম্ভব তাওবার দ্বারা। তাওবাই মৃতপ্রায় ঈমানকে জাগিয়ে তোলে। তাওবাই মরিচা ধরা অন্তরকে তীক্ষ্ম করে। তাওবাই লাঞ্ছনা থেকে মুক্তি এনে দেয়। ব্যর্থদের দরিয়া ছেড়ে ব্যক্তিকে সাফল্যের ভূমিতে নিয়ে আসে এই তাওবাহ। এসো তাওবার পথে। এই আহ্বান নিয়ে পুরো বইটি সাজানো।
-
Tk 89
Tk 120সমস্যার সমাধান
মানুষ মাত্রই বিপদে আক্রান্ত হয়। সমস্যায় জর্জরিত হয়। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, শারীরিক, মানসিক কত কষ্টের মাঝ দিয়ে মানুষকে চলতে হয়! কেউ হতাশায় ভেঙ্গে পড়ে, কেউ নেশার মরণফাঁদে পড়ে আর কেউবা অতি শোকে পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। আসলে অজ্ঞতার কারণেই মানুষ এমন বোকামি করে থাকে। পৃথিবীতে যেমন সমস্যা আছে, ঠিক তেমনি প্রতিটি সমস্যার সমাধানও আছে। . কিন্তু মানুষ বড় ত্বরাপ্রবণ। সে দ্রুত ফল পেতে চায়। আর হোঁচট খেয়ে পথ হারিয়ে ফেলে। সমাধানের পথে সে হাঁটে না। এক্ষেত্রে সমাধানের জন্য প্রথম শর্ত হল ধৈর্য। এরপর তাকে জাগতিক কিছু সরল নীতি আর ইসলাম নির্দেশিত কিছু ঐশী নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। তাহলে ইনশাআল্লাহ বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষই পেয়ে যাবে তার কাঙ্ক্ষিত সমাধান।
-
Tk 89
Tk 120আত্মার পরিচর্যা
মানুষ যখন গুনাহ করে, তখন মানুষের আত্মায় ময়লা লাগে । সেই ময়লা দুর্গন্ধযুক্ত। সুগন্ধ থেকে মুক্ত।দুর্গন্ধময় ক্বলবে জং ধরে । হৃদয়ের শুভ্রতায় কালো দাগ পড়ে। সে গুনাহ যতো করে দাগ ততো বাড়ে, বাড়তেই থাকে, এমনকি একসময় পুরো হৃদয় কলঙ্কের কালো কালিমায় ছেয়ে যায়। তখন মানুষের কাছে সে হয় ঘৃণিত । ফিরিশতাদের কাছে হয় নিন্দিত ।আল্লাহর নেয়ামত থেকে হয় বঞ্চিত । আল্লাহর নবী কতো সুন্দর বলেছেন, “বান্দা যখন পাপ করে, তখন তার অন্তরে কালো একটা দাগ পড়ে। যদি সে তাওবা করে, ক্ষমা পার্থনা করে, তাহলে তার অন্তর শুভ্র হয়ে যায়।আবার যখন পাপ করে — করতেই থাকে, তখন একপর্যায়ে তার হৃদয় কালো দাগে ছেয়ে যায় । তো ঐ জং দূর করার পদ্ধতি কী ? ঐ আত্মার রোগ কীভাবে চিহ্নিত করবে ? কীভাবে এর চিকিত্সা নিবে ? এই প্রশ্নগুলির উত্তর দেওয়া হয়েছে আত্মার পরিচর্যা নামক কিতাবটিতে।
-
Tk 85
Tk 115অন্তিম মুহূর্ত
‘প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে।’ পবিত্র কুরআনের এ আয়াতটি আমরা প্রায় সকলেই মুখস্থ পারি, কিংবা এর অর্থটুকু হলেও জানি। কিন্তু কতটুকু আমরা মৃত্যুর মর্ম অনুধাবন করি? মৃত্যু নিয়ে কি আদৌ আমরা ভাবি? কিন্তু একটা সময় আসবে, যখন আমাদের মৃত্যু নিয়ে ভাবতে হবে; ভাবতে হবে মৃত্যু-পরবর্তী জীবন নিয়ে। সে জীবনে নিজের অবস্থা কেমন হবে—এমন সকল প্রশ্ন নিয়ে আমরা ভাবব; ভাবতে বাধ্য হবো। সে সময়টাই আমাদের এ জীবনের অন্তিম মুহূর্ত। – এ দুনিয়া থেকে যতজন বিদায় নিয়েছে, সবাইকে অন্তিম মুহূর্তের কষ্ট-যন্ত্রণা সয়ে যেতে হয়েছে। নবি-রাসুল আলাহিমুস সালাম-এর জন্যও কষ্ট-যন্ত্রণার এ অন্তিম মুহূর্তটি এসেছিল। এসেছিল সালাফে সালেহিনের জীবনেও। জীবন সায়াহ্নে আসা সে সময়টা নিয়ে আমাদের বিভিন্ন প্রশ্ন, নবি-রাসুল ও সালাফে সালেহিনের শেষ সময়ের চিত্রগুলো উঠে এসেছে ‘অন্তিম মুহূর্ত’ বইটিতে।
-
Tk 85
Tk 115পরকালের প্রস্তুতি
দুনিয়া, ক্ষণিকের সফর…। এর থেকে বিদায় অনিবার্য; তবুও এর জন্য মানুষের কত কী আয়োজন! চাহিদার শেষ নেই, ইতি নেই স্বপ্নের। নিজের ঝোলা ভর্তির জন্য মানুষের কত যে ঘাম ঝরছে! কেউ ঝরাচ্ছে রক্ত! সবাই তো এ কথা বিশ্বাস করে, প্রত্যেকেই আস্বাদন করবে মৃত্যুর স্বাদ। সবকিছু ছেড়েই যেতে হবে ওপারে। তবুও মানুষ ব্যস্ত এপারের ভোগবিলাসের উপায়-উপকরণ নিয়ে। ওপারের পাথেয় জোগাড়ের সময় কই! . হে দুনিয়ার মোহে আচ্ছন্ন মানুষ! এবার একটু ক্ষান্ত হও। তোমার দুনিয়ার পুঁজি তো দিনদিনই সমৃদ্ধ হচ্ছে। কিন্তু পরকালের পুঁজির খবর কী? তা কি বরাবরই উপেক্ষিত থাকবে? আর কত সময় নষ্ট করবে পার্থিব ভোগবিলাসের পেছনে? তবে কখন তোমার সময় হবে পরকালের প্রস্তুতি গ্রহণের!? সৌভাগ্যবান ও তাওফীকপ্রাপ্ত বান্দা তো তারাই, যারা জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগিয়ে পরকালের জন্য পাথেয় সংগ্রহ করে। পিঁপড়া যেমন শীতকালের দুর্ভোগ থেকে বাঁচার জন্য গ্রীষ্মকালেই খাবার ও পাথেয় সংগ্রহ করে রাখে। মুমিন বান্দাও ঠিক তেমনি পরকালের কঠিন দুর্ভোগ থেকে বাঁচার উদ্দেশ্যে দুনিয়াতে থাকতেই আল্লাহর আনুগত্য ও ইবাদতের মাধ্যমে নেক আমল সংগ্রহ করে।
-
Tk 84
Tk 112আত্মনিয়ন্ত্রন
একজন মুসলিম ভালো কাজে আত্মনিয়োগ করেন এবং মন্দ কাজ থেকে নিজেকে বিরত রেখে আত্মনিয়ন্ত্রণ করেন। আত্মনিয়োগ ও আত্মনিয়ন্ত্রণের এ প্রক্রিয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা ফিতনা ও শাহওয়াতের এ যুগে অনায়াসে বুঝে আসে। আমরা এমন এক যুগে বাস করছি, যেখানে ফিতনার ছড়াছড়ি, যেখানে কামনা-বাসনার আগুন দাউদাউ করে জ্বলছে। সে জন্য দৃঢ় আত্মনিয়ন্ত্রণ-শক্তি থাকতে হবে প্রতিটি মুসলিমের। এ আত্মনিয়ন্ত্রণ-শক্তি তাকে ফিতনার চোরাবালিতে পতিত হওয়া থেকে রক্ষা করবে। সাহায্য করবে কামনা-বাসনার বিরুদ্ধে অটল-অবিচল থাকতে।
-
Tk 83
Tk 112দৃষ্টি শয়তানের বিষাক্ত তীর
বেহায়পনার এই যুগে সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো দৃষ্টি সংযত রাখা। রাস্তা-ঘাট থেকে শুরু করে ঘরের চার দেয়ালেও মুক্তি নেই। চোখের পলকেই নিজেকে ধ্বংসের অতলে ডুবিয়ে দেবার সকল ব্যবস্থা করে রাখা হয়েছে। ফলে মুমিন শত ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও চোখের ওপর লাগাম পরাতে পারে না। বার বার ব্যর্থ হয়। তবে দৃষ্টি সংযত রাখার এই বিষয়টি নতুন নয়। সালাফগণ এ নিয়ে কার্যকরী অনেক নসিহত দিয়ে গেছেন। যুগে যুগে মানুষ সেগুলো অনুসরণ করে মুক্তি পেয়েছেন বিইজনিল্লাহ। শায়খ আব্দুল মালিক কাসিম রহ. দৃষ্টি সংযত রাখার গুরুত্ব, উপায়, ইত্যাদি নিয়ে চমৎকার এই বইটি রচনা করেছেন। যেন যুবকরা প্রত্যেক যুগে বেঁচে ফিরতে পারে, দৃষ্টিকে হেফাজত রাখার দ্বারা প্রকৃত ঈমানের স্বাদ উপভোগ করতে পারে।
-
Tk 83
Tk 112সময় কখনো ফিরে আসে না
“যৌবনের এ সুস্থতা, গায়ের শক্তিমত্তা তোমাকে যেন ধোঁকায় না ফেলে। জীবনতো সময়ের অপরনাম। এ সময় মূল্যবান। তাই সময়কে হেলায়-খেলায় নষ্ট কোরো না। একদিন যে মৃত্যু হবে, সে কথা ভুলে যেও না। সেদিনটি হয়তো আজই। কত সুস্থ-সবল মানুষের মৃত্যু সংবাদ আমরা শুনেছি! আবার কত দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তিকে বছরের পর বছর জীবিত দেখছি। কত শিশু ও যুবককে দেখেছি কবরে শায়িত হতে! তাই বলি, মনে কোরো না তোমার হাতে অফুরন্ত সময় আছে। না, এমন ধোঁকায় পোড়ো না কখনো। এক সালাফের ঘরে কিছু মানুষ এলো। তারা নজর বুলিয়ে নিল পুরো ঘরটাতে। তার উদ্দেশে বলল: আমরা দেখছি আপনার এ বাড়িটিতে আপনি থাকছেন না। কোথাও যাওয়ার প্রস্তুতি হচ্ছেন বুঝি? তিনি উত্তর দিলেন, আমি কোথাও সফর করবো এমনটা বলা যায় না। কারণ এ দুনিয়া থেকে সফর হয় না। বরং একে বিতাড়ন বলাই ভালো।” পুরো বইটিতে এরকম সালাফদের জীবন থেকে সময়ের মূল্য নিয়ে অসাধারণ উক্তি এবং উপদেশ মালা সংকলন করেছেন লেখক। সময়ের সদ্ব্যবহার করতে, অসলতা ঝেরে কর্মোদ্যম হতে, আমলে আগ্রহী হতে এই বইটি অকৃত্রিম ভূমিকা রাখবে আমাদের বিশ্বাস।
-
Tk 79
Tk 107সফলতার জন্য চাই উত্তম পরিকল্পনা
সফলতা লাভের জন্য উত্তম পরিকল্পনার গুরুত্ব অত্যধিক। যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণের ফলে অনেক কঠিন কাজও আসান হয়ে যায়। পক্ষান্তরে পরিকল্পনা গ্রহণ না করার কারণে অনেক সহজ কাজও কঠিন ও বিশৃঙ্খল হয়ে পড়ে। এতে একদিকে মূল্যবান সময় বিনষ্ট হয়, অপরদিকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। কখনো পুরো কাজটিই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। তাই একজন সচেতন মুমিনের ইহকালীন-পরকালীন প্রতিটি কাজই পরিকল্পনা-মাফিক শুরু করা উচিত। মানবজীবনে পরিকল্পনার গুরুত্ব, পরিকল্পনার নানান ধরন, উপযুক্ত পরিকল্পনা গ্রহণে নীতিমালা ও সতর্কতা এবং পরিকল্পনা ব্যর্থ হওয়ার কারণসমূহ ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা নিয়েই এবার শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদের অনবদ্য গ্রন্থ এর সরল অনুবাদ ‘সফলতার জন্য চাই উত্তম পরিকল্পনা’।