• Tk 265

    মাকাসিদুশ শরিয়াহ

    পৃথিবীর প্রতিটি উদ্যোগ ও কর্মের পেছনেই কোনো না কোনো উদ্দেশ্য থাকে। আরবিতে একে বলে মাকাসিদ। এই মাকাসিদ বা উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই সংশ্লিষ্ট উদ্যোগটির যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। একইভাবে মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জীবন পরিচালনার জন্য যে বিধিবিধান দিয়েছেন, তার পেছনেও রয়েছে সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য ও হিকমত। সালাত-সাওম-হজ-জাকাত-পর্দা কোনোটিই নিছক কোনো রীতির নাম নয়। এর প্রতিটির পেছনেই রয়েছে মানবজাতির কল্যাণ ও হিকমত। মানবজাতির কল্যাণের নিমিত্তে মহান সৃষ্টিকর্তার এই সকল উদ্দেশ্য ও হিকমতের নামই মাকাসিদুশ শরিয়াহ। অর্থাৎ মাকাসিদুশ শরিয়াহ বলতে বুঝি—কুরআন-সুন্নাহর ভাষ্যের মর্মার্থ, রহস্য ও হিকমত অনুসন্ধানে এর গভীরে প্রবেশ করা। আর আমরা যখনই মর্মার্থের গভীরে প্রবেশ করতে সক্ষম হব, তখনই আমাদের জীবনের সাথে শরিয়ার মেলবন্ধন ঘটবে যথার্থরূপে। জীবন হবে শরিয়ার রঙে রঙিন। তাই মাকাসিদুশ শরিয়াহ পাঠ মুমিনজীবনের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মাকাসিদুশ শরিয়াহ জানার এই যাত্রা আপনাকে এক নতুন বোধের জগতে পৌঁছে দেবে, ইনশাআল্লাহ!

  • Tk 260

    ইসলামি জাগরণ : অবহেলা ও বাড়াবাড়ি

    রাসূল (সা.)-এর জীবনপদ্ধতি lifestyle আমাদের জন্য সুন্নাহ। তাঁর প্রতিটি শিক্ষা-আদেশ ও পর্যবেক্ষণও এর অন্তর্ভুক্ত। তাঁর জীবন অনুসৃত সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগের সেই সুন্নাহ আজও মানবসমাজের জন্য সমানভাবে প্রাসঙ্গিক ও কার্যকর। কিন্তু দুঃখজনকভাবে উম্মাহ সুন্নাহর সেই পবিত্র নহরে অবগাহন করতে ব্যর্থ হচ্ছে। সাহাবায়ে কেরামের ন্যায় তারা সুন্নাহকে জীবনঘনিষ্ঠ করতে পারছে না। ফলে এর সুমিষ্টতা আস্বাদন থেকে তারা বঞ্চিত! আধুনিক সমাজে একদল মনে করেন, সুন্নাহ এখন ‘অচল বস্তু’, নিতান্তই সেকেলে; বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে এর আবেদন ও কার্যকারিতা শূন্যের কোঠায়। আরেক দল মনে করেন, সুন্নাহ এমন কিছু কঠিন ও রুক্ষ নিয়মকানুন, যা সর্বসাধারণের জন্য প্রযোজ্য নয়। এমনকি তা স্বাভাবিক জীবনপ্রণালির প্রতিবন্ধকও বটে। বাস্তবিকার্থে সুন্নাহ এই দুই চিন্তাধারার সীমাবদ্ধতা থেকে অনেক ঊর্ধ্বে। বরং সুন্নাহ সদা জীবন্ত, চির শাশ্বত ও অভিযোজ্য। প্রতিটি যুগ ও যুগান্তরে এটি সমানভাবে কার্যকর। সুন্নাহ সংস্পর্শে বইটি আপনাকে সেই উপলব্ধির দিকেই ধাবিত করবে। সুন্নাহ কী করে মানবসমাজকে আরও সুন্দর-সুস্থ ও সুবিন্যস্ত করতে পারে, শরিয়ার আইনে এর মর্যাদা-সীমা ও গুরুত্ব কী, ইত্যকার আলোচনা এতে স্থান পেয়েছে। সুন্নাহর সংস্পর্শে আমাদের জীবন হয়ে উঠুক জ্যোতির্ময়, সুন্নাহর ব্যাকরণে আমাদের জীবনশাস্ত্র হোক নির্ভুল, এই প্রত্যাশা…

  • মুসলিম চরিত্র dini.com.bd
    Tk 260

    মুসলিম চরিত্র

    ‘মুসলিম চরিত্র’ প্রখ্যাত স্কলার মুহাম্মাদ আল-গাজালির বিখ্যাত বই ‘খুলকুল মুসলিম’ গ্রন্থের অনুবাদ। তরুণ অনুবাদক আলী আহমাদ মাবরুরের এটি দ্বিতীয় অনুবাদ গ্রন্থ। গ্রন্থটি ইসলামি নৈতিকতার সেই ব্যাপকতর দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেছে; যা ব্যক্তিগত, ধর্মীয়, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সকল দিককে আচ্ছাদিত করে। ইসলামি নৈতিকতা শুধুমাত্র মুসলিম সমাজের জন্য সীমাবদ্ধ নয; বরং এটি মানব সমাজে ব্যাপকভাবে বিস্তৃত। ইসলাম সকল মানুষের উৎপত্তিকে একক পিতার (আদম আঃ) সাথে যুক্ত করে এবং সমতা, ন্যায়বিচার এবং ন্যায়নিষ্ঠার নীতিগুলি সমর্থন করে। ইসলাম সব ধরনের জীবনকে সম্মান করে এবং সমবেদনা ও দয়ার সাথে আচরণ করে; তা মানুষ বা প্রাণী যে-ই হোক না কেন। মধ্যমপন্থার দ্বীন হিসাবে ইসলাম চরমপন্থাকে প্রত্যাখ্যান করে এবং সহনশীলতা, ক্ষমা ও সংযমে জোর দেয়। সমাজ সংস্কার প্রক্রিয়া ব্যক্তিগত পর্যায় থেকেই শুরু হয়। মুসলিম চরিত্রের অপরিহার্য গুণাবলী হচ্ছে তাওহিদের চেতনা, সত্যতা, বিশ্বাস, আন্তরিকতা, সহনশীলতা, ক্ষমা, ধৈর্য, আচরণে নিরপেক্ষতা, ভ্রাতৃত্ব, প্রেম, রহমত ও উদারতা। এসব গুণাবলী অবশ্যই অর্জনযোগ্য এবং আল্লাহ্র রসূল দ্বারা প্রদর্শিত ও প্রমাণিত। প্রত্যেক মানুষের কাছে আল্লাহ্র রাসূল (সা.) উসওয়াতুন হাসানাহ। এই গ্রন্থ থেকে আমরা মুসলিম চরিত্রের নৈতিক দিকগুলোর উত্তম জ্ঞাণ আরোহণ করব, ইনশাআল্লাহ্।

  • দুআ বিশ্বাসীদের হাতিয়ার dini.com.bd
    Tk 260

    দুআ বিশ্বাসীদের হাতিয়ার

    দুআ কি কোনো জাদুমন্ত্র? সব দুআই কি কবুল হয়? কী করলে দুআ কবুলের সম্ভাবনা বাড়ে? কী করলে দুআ বিফল হয়? দুআর মাধ্যমে কি তাকদির বদলানো যায়? তা হলে আগে থেকে সব লিখে রাখার মানে কী? দুআ করতেও কি কিছু আদবকেতা মানা লাগে? হামেশাই এই প্রশ্নগুলো আপনাকে পেয়ে বসে, তাই না? দুআ নিয়ে আমাদের মনে যত প্রশ্ন আছে, সন্দেহ আছে, তার বেশিরভাগেরই জবাব মিলবে এ বইতে ইনশাআল্লাহ্। বাড়বে দুআ কবুল হওয়ার আত্মবিশ্বাস। দূর হবে দুআ নিয়ে প্রচলিত কিছু ভ্রান্তিবিলাস। দুআ শুধু বিড়বিড় করে পড়ে যাওয়া কিছু অবোধ্য শব্দকণা নয়। দুআ মানে সুমহান আল্লাহর সঙ্গে নিবিড় কথপোকথন। বিশ্বাসীদের অব্যর্থ হাতিয়ার।

  • নাফ নদীর ওপারে dini.com.bd
    Tk 260

    নাফ নদীর ওপারে

    পৃথিবীতে মানব সন্তানদের ক্রমবিকাশের প্রথম পর্যায় থেকেই কলহ চলমান। যুদ্ধ-বিগ্রহ করেই মানব অস্তিত্ব টিকে আছে সুখের আশায়। অন্ধকার সময়কে পেছনে রেখে পৃথিবীকে মানুষ করেছে অতি আধুনিক। সময়ের তালে ভূ-পৃষ্ঠের সকল অন্যায়কে অপরাধ বলতে শিখেছে মানুষ। মানুষের অধিকারের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে জাতিসংঘসহ নানান মানবাধিকার সংগঠন। তারপরও এক শ্রেণির মানুষ প্রতিনিয়ত হচ্ছে নিগৃহীত। পৃথিবীর সর্বত্র নিগৃহীত সেইসব মানুষদের একটাই পরিচয়, তারা মুসলমান। ফিলিস্তিন থেকে কাশ্মীর-আফগানিস্তান-ইরাক-লিবিয়া-সুদান-বসনিয়া-চেচনিয়া-ইয়েমেন থেকে আরাকানে ধ্বনিত হচ্ছে রোহিঙ্গা মুসলমানদের হাহাকার। কিন্তু কেনো এই মানুষগুলোর এই মানুষগুলোর ওপর এত নিপীড়ন-নির্যাতন? রোহিঙ্গাদের ওপর কেনো নেমে এলো এই নির্মম নির্যাতন? এই প্রশ্নের উত্তর এবং ব্যাখ্যা নিয়ে লেখক আসাদ পারভেজ রচনা করেছেন ‘নাফ নদীর ওপারে’ বইটি। এই গবেষণা এবং অনুসন্ধানমূলক ‘নাফ নদীর ওপারে’।

  • দ্যা রিভার্টসঃ ফিরে আসার গল্প dini.com.bd
    Tk 260

    দ্যা রিভার্টসঃ ফিরে আসার গল্প

    সামছুর রহমান ওমর (রূপান্তরকারী), কানিজ শারমিন (রূপান্তরকারী) দ্যা রিভার্টস বা ফিরে আসার গল্প। বইটিতে আমরা জানবো পশ্চিমা দুনিয়ায় আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধার মধ্যে বেড়ে উঠেও কি করে মানুষ শান্তির আশায় হন্যে হয়ে ঘুরছে। আমরা জানবো, কি করে তারা খুঁজে পেলেন জীবনের আসল উদ্দেশ্য, আলোর পথ। জেনে নিবো অতীত মুছে ফেলে নতুন জীবন গড়তে কোন জিনিস তাদের উদ্বুদ্ধ করেছে। . *একজন খ্রিষ্টান পাদ্রি, একজন ধার্মিক যোদ্ধা, অনুশাসন মানা একজন হিন্দু যুবক আর মামার আমন্ত্রনে ফিলিস্তিনে ঘুরতে আসা পোল্যান্ডের এক ইহুদী তরুন। চার ধর্মের চারজন। কেমন করে পাল্টে গেলেন সবাই? *বাবরি মসজিদ নিজভাতে ভেঙেছেন বলবির সিং। এক সময় যা নিয়ে অনেক গর্ব করতেন। কিন্তু তার মনে কিসের এতো ব্যাথা আজ? বাবরী মসজিদ ভেঙে দেয়ার হাত আজ কেন মসজিদ গড়ার কাজে ব্যাস্ত? *লন্ডনের বুকে গড়ে ওঠা তিন যুবক। টাকা পয়সা, অর্থ বিত্ত, খ্যাতির কনো অভাব নেই। তবুও শান্তি নেই মনে। শান্তির আশায় কতকি করে গেলেন! পেয়েছিলেন কি? *আধুনিক আমেরিকার দুজন মানুষ। একজন অবিশ্বাসী নাস্তিক। অন্যজন সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের স্বপ্নে বিভোর (ডঃ বিলাল ফিলিপস)। দুজনের জীবনে নাটকীয় পরিবর্তন এলো। কিন্তু কি করে? *MTV চ্যানেলের বিশ্ববিখ্যাত উপস্থাপিকা। পুরো ইউরোপের ঘরে ঘরে চেনা মুখ। একদিন দেখা হল পাকিস্তানের বিশ্বকাপ জয়ী ক্রিকেটার ইমরান খানের সাথে। তারপর? জানতে হলে পড়ুন ‘দ্যা রিভার্টসঃ ফিরে আসার গল্প’

  • Tk 250

    ছোটোদের আদব শেখার ১০০ হাদিস

    দুটি কথা নবিজি শিশুদের বিশেষভাবে ভালোবাসতেন। তিনি তাদের সঙ্গে সময় কাটাতেন, তাদের শেখাতেন, বাতলে দিতেন সঠিক পথের দিশা। একটি শিশু ছোটোবেলা থেকেই কীভাবে উত্তম চরিত্র লালন করতে পারে, তা হাতেকলমে দেখিয়ে দিতেন তিনি। উমর ইবনে আবু সালামা (রা.) বর্ণনা করেন—‘ছোটোবেলায় আমি আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর তত্ত্বাবধানে থাকতাম। খাওয়ার সময় আমার হাত খাবারের পাত্রের বিভিন্ন জায়গায় হাতড়ে ফিরত। নবিজি আমাকে বললেন, “হে বালক! আল্লাহর নামে খাও, ডান হাত দিয়ে খাও এবং পাত্রে তোমার সামনে যা আছে, তা থেকে খাবার গ্রহণ করো।” তখন থেকে খেতে বসলেই আমি নবিজির এই নির্দেশনাসমূহ মেনে চলি।’ সহিহ বুখারি ৫৭৩৬ ছোটোদের প্রতি নবিজির এসব সুন্দর সুন্দর শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে আমরা এই বইটিতে তাঁর ১০০টি শিশুতোষ হাদিস তুলে ধরেছি।

  • Tk 250

    লাল রাজনীতি

    বিশ্বব্যাপী ‘লাল রাজনীতি’ মূলত বাম রাজনীতি হিসেবেই বেশি পরিচিত। আর এটি যে সমাজতান্ত্রিক মতাদর্শ প্রতিষ্ঠারই আরেক নাম-তা মোটামুটি সকলেরই জানা। একদা ব্রিটিশের বিরুদ্ধে ‘স্বদেশি’ নামে যে সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়েছিল, সেই কর্মকাণ্ডই হাত বদলে হয়ে উঠেছিল বাংলা অঞ্চলে সমাজতান্ত্রিক মতবাদ প্রতিষ্ঠার রাজনৈতিক কৌশল। সমাজতন্ত্র তথা বামপন্থা তার যৌবনের সময়গুলোতে বিপুলসংখ্যক মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল সত্য, কিন্তু এর প্রতিষ্ঠার ভয়ংকর কৌশলগুলো অচিরেই সাধারণ মানুষকে ভড়কে দেয়। এর ফলে বাম রাজনীতির কী পরিণতি দাঁড়ায়, কোন পথে পথে বেঁকে যায় তার ধারা-উপধারা, তারই সংক্ষিপ্ত বিবরণ এই গ্রন্থ। লাল রাজনীতি শিরোনামের এই বইটি পাঠকের দৃষ্টি নিয়ে যাবে বাংলায় বাম রাজনীতির সেই বিতর্কিত উত্তাল সময়ে।

  • Tk 250

    সালাত যখন খুশবু ছড়ায়

    খুশবুতে হৃদয় মোহিত হয় না—এমন আছে কেউ? কেমন হতো, যদি সালাত থেকে খুশবু পাওয়া যেত? কেমন হতো, যদি সালাতের সৌরভে সুবাসিত হতো আপনার চারপাশ। হ্যাঁ, মুমিন যখন সালাতে দাঁড়ায়, তাঁর কলব যখন তাওয়াজ্জু হয় রবের দিকে, তখন সেই সালাত বাস্তবেই সৌরভ ছড়িয়ে মাতিয়ে দেয় মুমিন হৃদয়। এই বই আপনাকে সেই সালাতেরই সাক্ষাৎ দেবে।

  • Tk 250

    প্রকৃত আলিমের সন্ধানে

    আলিমগণ হলেন আকাশের উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো। পৃথিবীতে তাঁদের মাধ্যমেই মানুষ সত্যের দিশা পায়, আলোর পথ লাভ করে। তাঁরা অদৃশ্য হয়ে গেলে কিংবা কোথাও আচ্ছাদিত হয়ে পড়লে নিকষকালো অন্ধকারে ডুবে যায় এই পৃথিবী। গোটা মানবসমাজ হয়ে পড়ে গভীর আঁধারে দিশেহারা। আলিমদের মর্যাদা নক্ষত্রতুল্য হলেও সর্বসাধারণের পক্ষে কে আলিমে রব্বানি, কে আলিমে সূ; কে হকপন্থি আর কে বাতিল; কে সত্যিকার আলিম আর কে ভণ্ড—তা নিরূপণ করা অত্যন্ত কঠিন কাজ। কুরআন ও হাদিসের আলোকে প্রকৃত আলিম বলতে কাদের বোঝানো হয়, তাঁদের যোগ্যতা, গুণাবলি ও দায়িত্বসমূহ কী প্রভৃতি বিষয়ের ওপর তাত্ত্বিক ও বাস্তবিক আলোচনা আমরা এই গ্রন্থে দেখতে পাব।

CATEGORIES