-
Tk 150
হক ও বাতিল
‘হক’ আমাদের জীবনের পরম আরাধ্য। আমরা ইবাদত করি ‘আল হক’ আল্লাহর। মেনে চলি তাঁর হক রাসূলকে। আমরা চাই আমাদের জীবন হয়ে উঠুক হকের প্রতিবিম্ব। মৃত্যুও যেন হয় হকের ওপর। কিন্তু হক আসলে কী? মানুষ কেন এর থেকে বিচ্যুত হয়? কেন তালাশ করেও এর দিশা পায় না? কেন হকের সাথে বাতিলের চিরন্তন দ্বন্দ্ব। আবার হক চেনার পরও কেন মানুষ বাতিলের অনুগামী হয়? এইসব প্রশ্নের জবাবই আলোচিত হয়েছে হক ও বাতিল গ্রন্থটিতে; তবে ভিন্ন আঙ্গিকে। পারস্পরিক আলাপচারিতার ভঙ্গিতে, মজলিসি ঢঙে। হক তালাশি জ্ঞানপিপাসু ছাত্রের নানান প্রশ্নের জবাব দিয়ে গেছেন বিজ্ঞ উসতাজ। যুক্তিগ্রাহ্য জবাবের ছোঁয়ায় একে একে খুলে দিয়েছেন ছাত্রের মনের সকল জট। পরিষ্কার করেছেন হক ও বাতিলের তফাত! উদ্বুদ্ধ করেছেন হকের পথে বাঁচতে, লড়তে ও মরতে।
-
Tk 160
ইসলাম আপনাকে যেভাবে দেখতে চায়
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, রমাদানে ত্রিশটি সিয়াম এবং জীবনে একবার হজ, ব্যস আমার মুসলমানিত্বের ষোলোকলা পূর্ণ-এমন বিশ্বাস লালনকারী মানুষে সয়লাব গোটা মুসলিম সমাজ। কিন্তু আসলেই কি তা-ই? তবে আল্লাহর রাসূল (সা.) কেন বলেছেনÑ‘আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়। আল্লাহর কসম! সে ব্যক্তি মুমিন নয়, যার প্রতিবেশী তার অনিষ্ট থেকে নিরাপদ নয়।’ কেন নবিজি শেখালেন— ‘তোমাদের কেউ প্রকৃত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্য সেটাই পছন্দ করবে, যা তার নিজের জন্য পছন্দ করে।’ ওপরের দুটি হাদিসের কোথাও নবিজি সালাত, সাওম কিংবা হজের কথা বলেননি। অথচ কী কঠিন হুঁশিয়ারি! সুতরাং এটা স্পষ্ট, নির্দিষ্ট কিছু আচার-অনুষ্ঠান ও রীতিনীতি পালনের মধ্যেই ইসলাম সীমাবদ্ধ নয়। ইসলামের চাওয়া এর থেকে অনেক বেশি। এর পরিধি অনেক বিস্তৃত, বিধৃত। তাহলে ইসলাম আমাদের থেকে ঠিক কী চায়? কীভাবে দেখতে চায় একজন বনি আদমকে? কোন কোন বৈশিষ্ট্যসমূহ ধারণ করলে তাকে মুমিন হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই বিষয়সমূহেরই পূর্ণাঙ্গ বিবরণ ইসলাম আপনাকে যেভাবে দেখতে চায় বইটি।
-
Tk 330
যুগোপযোগী দাওয়াহ
গোটা বিশ্ব আজ হাতের মুঠোয়। প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে বিশ্ব যেন এখন ছোট্ট একটি গ্রাম। তথ্য ও সাংস্কৃতিক প্রবাহ এখন বাতাসের চেয়েও বেগবান। ফলে মানুষের মনস্তত্ত্ব ও আচরণে এসেছে নাটকীয় পরিবর্তন। আর এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, ইসলামি দাওয়াতের অন্যতম উদ্দেশ্য হলোÑমানুষের মনস্তত্ত্ব ও আচরণে প্রভাব বিস্তার করে শুদ্ধতার সূচনা করা। তাই দাওয়াতি মিশনকে ফলপ্রসূ ও কার্যকর করতে বর্তমান প্রজন্মের সাইকোলজি ও সাংস্কৃতিক গতিধারাকে আমলে নিয়ে দাওয়াতি পন্থায় নতুনত্ব আনা ছিল অতীব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দীর্ঘকাল যাবৎ দ্বীনি দাওয়াত এবং এর কৌশলে তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি। ফলে ইসলাম প্রসারে কাক্সিক্ষত ফলাফল থেকে আমরা শত ক্রোশ পথ দূরে। বিশ্বায়ন দাঈদের জন্য অবারিত সুযোগ তৈরি করেছে। একই সাথে বাড়িয়ে দিয়েছে দায়িত্বের ভারও। তাই নিত্যনতুন সৃষ্ট অবস্থা ও পরিস্থিতিতে দাওয়াতি কৌশল নিয়ে ভাবা জরুরি। কারণ, আলিম ও দাঈদের দায়িত্ব ইসলামের দাওয়াতকে যুগোপযোগী পন্থায় মানুষের নিকট পৌঁছে দেওয়া। যুগোপযোগী দাওয়াহ গ্রন্থটি তারই সারপত্র। এটি আধুনিক যুগে দাওয়াতের কার্যকর পন্থা নির্ধারণে সহায়ক হবে, ইনশাআল্লাহ।
-
Tk 240
কারবালা ও ইয়াজিদ
গল্প ও সাহিত্যকথায় জীবনের অর্থ খুঁজে ফেরা (জোছনাফুল)ইসলামের ইতিহাসে কারবালা এমন এক মর্মান্তিক ঘটনা, যার নৃশংসতা ভারাক্রান্ত করে প্রত্যেক মুমিনের অন্তর। একই সাথে এই ঘটনার অতিরঞ্জিত বর্ণনা ও জাল হাদিসের মাধ্যমে মুসলিমদের বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে শতাব্দীর শতাব্দী ধরে। কারবালার ঘটনার সাথে এ দেশের জনসাধারণের পরিচয় ঘটেছে মূলত বিষাদসিন্ধু’র মতো কল্পিত উপন্যাস, মুখনিঃসৃত বানোয়াট গল্প এবং মুহাররমে শিয়াদের তাজিয়া মিছিলের মধ্য দিয়ে। আদতে এসব সূত্র থেকে আমাদের সামনে চিত্রিত হয় বিকৃত ইতিহাসের একটি ভ্রান্ত রূপ। এর ফলে যেমন খারেজি-রাফেজিদের নিপুণ মিথ্যাচার দ্বারা প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তেমনই আশঙ্কা থাকে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামায়াতের অনুসারী হিসেবে নিজেদের ইতিহাস ও আত্মপরিচয় নিয়ে সংশয়ে পড়ার। একজন মুসলমান হিসেবে পূর্বসূরিদের প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা আমাদের আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠা ও বিশুদ্ধ বিশ্বাসের জন্য অত্যন্ত জরুরি। কীভাবে ঘটেছিল আলি (রা.)-এর পর খিলাফতে রাশেদার রূপান্তর? কীভাবে ক্ষমতার মসনদে অধিষ্ঠিত হয়েছিল ইয়াজিদ? তার হাত ধরে কীভাবে চিত্রিত হলো রক্তাক্ত কারবালা? এই বই এসবের নির্ভরযোগ্য ইতিহাসের সন্ধান দেবে, ইনশাআল্লাহ।
-
Tk 250
লাল রাজনীতি
বিশ্বব্যাপী ‘লাল রাজনীতি’ মূলত বাম রাজনীতি হিসেবেই বেশি পরিচিত। আর এটি যে সমাজতান্ত্রিক মতাদর্শ প্রতিষ্ঠারই আরেক নাম-তা মোটামুটি সকলেরই জানা। একদা ব্রিটিশের বিরুদ্ধে ‘স্বদেশি’ নামে যে সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়েছিল, সেই কর্মকাণ্ডই হাত বদলে হয়ে উঠেছিল বাংলা অঞ্চলে সমাজতান্ত্রিক মতবাদ প্রতিষ্ঠার রাজনৈতিক কৌশল। সমাজতন্ত্র তথা বামপন্থা তার যৌবনের সময়গুলোতে বিপুলসংখ্যক মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল সত্য, কিন্তু এর প্রতিষ্ঠার ভয়ংকর কৌশলগুলো অচিরেই সাধারণ মানুষকে ভড়কে দেয়। এর ফলে বাম রাজনীতির কী পরিণতি দাঁড়ায়, কোন পথে পথে বেঁকে যায় তার ধারা-উপধারা, তারই সংক্ষিপ্ত বিবরণ এই গ্রন্থ। লাল রাজনীতি শিরোনামের এই বইটি পাঠকের দৃষ্টি নিয়ে যাবে বাংলায় বাম রাজনীতির সেই বিতর্কিত উত্তাল সময়ে।
-
Tk 300
আলিয়া ইজেতবেগভিচ ও বসনিয়া
রাজনৈতিক, ঐতিহাসিক ও জাতীয়তাবাদী আবহের বিবেচনায় বলকান অঞ্চল সম্ভবত বিশ্বের অন্যতম বৈচিত্র্যময় একটি জনপদ। জাতীয়তাবাদ যেন এ অঞ্চলের ললাটলিখন। মুসলিম শাসনপরবর্তী এই অঞ্চল কমিউনিস্ট শাসনের ভিতর দিয়ে এক দুর্যোগপূর্ণ সময় অতিক্রম করছে । সুদীর্ঘ সময় ধরে এ অঞ্চল থেকে মুসলিমদের গুঁড়িয়ে দেওয়ার একটি প্রচেষ্টা চলমান । গেল শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় থেকে বসনিয়া তথা বলকানের মুসলিমদের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার, আত্মপরিচয় ও ধর্মীয় মূল্যবোধ সুরক্ষায় যার নাম ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে, তিনি আলিয়া ইজেতবেগভিচ । বৈরী রাজনৈতিক আবহাওয়ার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ উত্তাল সমুদ্রে তিনি এক সাহসী নাবিক । জাতির ক্রান্তিকালে স্রোতের বিপরীতে দাঁড় টেনে সফল হয়েছিলেন এই মহান নেতা । বুদ্ধিবৃত্তিক অঙ্গনেও আলিয়া এক সব্যসাচী মনীষী । ইসলামের মূলধারার ওপর তিনি রেখে গেছেন অমূল্য রচনাবলি। তাঁর বিগ্ধ ও উচ্চমার্গীয় রচনাবলিই তাঁকে পৌঁছে দিয়েছে অনন্য উচ্চতায়। বসনিয়ার মুসলিম ও ইসলামি জাগরণের এই মহান রাহবারের সংগ্রামী জীবন চিত্রিত হয়েছে এই গ্রন্থে !
-
Tk 330
উসূলুল ঈমান (২য় খন্ড)
বস্তুতপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যমে একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়, শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে, আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুটিযুক্ত হয়, তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলোÑতার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা, ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার! আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে, প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি। প্রশ্ন হলোÑযে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তরই জানা নেই, তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এ বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে, ইনশাআল্লাহ।
-
Tk 290
উসূলুল ঈমান (১ম খন্ড)
বস্তুতপক্ষে ঈমান হলো দ্বীনের মূলভিত্তি। এর মাধ্যম একজন ঈমানদার ইসলাম নামক এক পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থার অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগ লাভ করেন এবং এর ওপর অবলম্বন করে তাঁর আমলের বৃক্ষ অঙ্কুরিত হয়, শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত হয়। কাজেই ঈমানের বিশুদ্ধতার ওপরই আমলের বিশুদ্ধতা নির্ভর করে এবং তা যতই দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হতে থাকে, আমলেও সেভাবে তার প্রতিফলন ঘটতে থাকে। যদি কারও এ ভিত্তি দুর্বল ও ত্রুটিযুক্ত হয়, তবে যেকোনো সময় ও অবস্থায় তা থেকে অঙ্কুরিত আমলের বৃক্ষ ও শাখা-প্রশাখা নষ্ট ও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একজন মুমিনের ওপর সর্বপ্রথম ও প্রধান কর্তব্য হলোÑতার ঈমানের ভিত্তিকে মজবুত করা, ত্রুটি মুক্ত করা। অত্যন্ত পরিতাপের ব্যাপার! আমরা ঈমানদারগণ অনেকেই জানি না যে, প্রকৃত ঈমান কী এবং এর ব্যাপ্তি বা পরিধি কতটুকু? ঈমানের দাবিগুলো কী কী? কীভাবে পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া যায়? কীভাবে ঈমান নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়? প্রভৃতি। প্রশ্ন হলোÑযে ব্যক্তির এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তরই জানা নেই, তার পক্ষে আদৌ কি পূর্ণ ও খাঁটি মুমিন হওয়া সম্ভব? তার পক্ষে কি এ নিয়ামত ও অনুগ্রহের হক আদায় করা সম্ভব? এ বই থেকে এসব বিষয় ও প্রশ্নের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে, ইনশাআল্লাহ।
-
Tk 195
রমজানের সওগাত
রমজান মাস ইবাদতের শ্রেষ্ঠ মৌসুম। নিজেকে পরিশুদ্ধ করার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের এটাই সর্বোত্তম সময়। এই মাসকে যথাযথরূপের কাজে লাগালে যেমন মহাসাফল্য অর্জন করা যায়, তেমনি এই সুযোগ হাতছাড়া করারও রয়েছে নিন্দিত তিরস্কার। প্রত্যেক মুমিনের কর্তব্য রমজানের বরকতময় সময়ের সর্বোত্তম ব্যবহার করা। তবে এর জন্য প্রয়োজন রজব ও শাবান মাস থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ। রমজানের সওগাত বইটি রমজানের সর্বোত্তম প্রস্তুতি গ্রহণে আপনাকে বিশ্বস্ত সঙ্গীর ন্যায় সহযোগিতা করবে। এতে সুবিন্যস্তভাবে আলোচিত হয়েছে রজব ও শাবানে রমজানের পূর্বপ্রস্ততি, রোজার প্রয়োজনীয় বিধিবিধান, ফাজায়েল, তারাবির নামাজ, ইতেকাফ, জাকাত ও ফিতরা, দুই ঈদের নামাজসহ বিভিন্ন আনুষঙ্গিক ইবাদতের বিবরণ। এবারের রমজান আপনার জন্য সার্থক ও সুন্দর হোক!
-
Tk 200
বাংলাদেশের কৃষিজ উৎপাদনে উশর ও খারাজ
ফল ও ফসলের জাকাতকে উশর বলা হয়। বাংলাদেশে উশর সম্পর্কে আলোচনা ও সচেতনতা কম। সাধারণত মনে করা হয়, বাংলাদেশের জমি খারাজি; তাই এ দেশের কৃষিজ উৎপাদনের জাকাত আদায় করা অপরিহার্য নয়। এ ধারণা সর্বাংশে সত্য নয়। বাস্তবতা হলো এই যে, বাংলায় খারাজি ভ‚মির পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য পরিমাণ উশরি জমি ছিল। তবে ইংরেজ আমলে খারাজব্যবস্থা বিলুপ্ত হয়েছে এবং এর পুনঃপ্রবর্তন অপ্রয়োজনীয় ও অসম্ভব। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের মুসলিম মালিকানাধীন জমির উৎপাদনের জাকাত তথা উশর আদায় করা অপরিহার্য। এ বইয়ে এ সত্যটি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি উশরের প্রয়োজনীয় বিধানাবলি উল্লেখ করা হয়েছে।