-
Tk 160
বিজয়ী কাফেলা
বিজয় হেসে-খেলে আসে না। এলোপাতাড়ি কর্মে বিজয়ের দেখা মেলে না। মাতাল উদ্ভট উটের পিঠে চড়েও বিজয় আসে না। বিজয় এত সহজ ব্যাপার না যে হাত বাড়ালেই কাছে চলে আসবে! বিজয়ের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম-নীতি, পথ-পদ্ধতি আছে। মহান আল্লাহ তায়ালা কুরআনে তার বর্ণনা দিয়েছেন। বান্দাদের সতর্ক করেছেন। নিয়ম-নীতি ও কৌশল মেনে চলার প্রতি জোর দিয়েছেন।
-
Tk 190
জোছনাফুল
জোছনা কি কখনো ফুল হতে পারে? ফুলটা দেখতে কেমন? এই ফুলের সুবাসই বা কীভাবে নিতে হয়? ‘জোছনাফুল’ সেই রহস্যের সুলুক সন্ধানে নামবে আপনার সাথে। বইটা আপনাকে শুধু জোছনারাতের আসরে বসিয়ে রাখবে না; চন্দ্র-সূর্যকেও টেনে নিয়ে আসবে জীবনের পাঠশালায়। আপনি হবেন সেই পাঠশালার অংশীজন। সমুদ্রের পাড়ে কুড়াবে ভাবনার ঝিনুক, ঝিনুক থেকে বের করে আনবে বিশ্বাসের মুক্তো, আপনি সেই মুক্তোয় গাঁথবেন ভালোবাসার মাল্য। ‘জোছনাফুল’-এর বাগানে ফুটেছে আরও অনেক ফুল, এসেছে আরও অনেক ভ্রমর, গেয়েছে আরও অনেক পাখি। ফুল-পাখিদের এই কোলাহলে জীবনের অর্থ খুঁজে বেড়ায় কিছু চঞ্চল মৌমাছিও। সুন্দরের পরাগে ফুল ফোটানো, অসুন্দরের গায়ে হুল ফোঁটানো সেইসব মৌমাছিদের সাথেও জমবে আপনার নিবিড় আলাপন।
-
Tk 111
Tk 150বিপ্লবী আনোয়ার ইবরাহিম
আনোয়ার ইবরাহিম। ইতিহাসের আড়ালে যিনি নিজেই ইতিহাসের স্থপতি। মালয়েশিয়ার আকাশস্পর্শী অগ্রগতির সামনে কেবল যে মাহাথির মোহাম্মদকে দেখি, তাঁর ডান হাতের ক্রাচটাই হচ্ছেন আনোয়ার ইবরাহিম। বিশ্লেষকদের কেউ কেউ বলেন, মাহাথির নয়, বরং ইবরাহিম-ই প্রকৃত নায়ক। সময়ের গাইতি ঠেলে মালয় সমাজের সবচেয়ে বিশ্বস্ত এই নেতা মূলত দেশের মানচিত্র পেরিয়ে সব মানুষের জন্য গণতন্ত্রের সৌরভ ছড়াচ্ছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আনা সমকামিতার জঘন্য অভিযোগ বারবার প্রতিপক্ষকে দমনের ‘ভোঁতা অস্ত্র’ হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। বিপ্লবের প্রচলিত ধারণাই ভেঙে দিয়েছেন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে নির্যাতিত নেতা আনোয়ার ইবরাহিম। প্রচলিত জীবনযাপন, বোধব্যবস্থার প্রতি অবিচল থেকেও কিভাবে তিনি মালয়েশিয়ার সমাজে বিপ্লব ও পরিবর্তন চিন্তার অনুরণন ঘটালেন, তারই অনালোচিত অনালোকিত প্রচ্ছদে আলো ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে ‘বিপ্লবী আনোয়ার ইবরাহিম’ বইয়ে।
-
Tk 240
বদিউজ্জামান সাইদ নুরসি এবং রিসালায়ে নুর
বিংশ শতাব্দীর শুরুর কথা। দিকে দিকে কামালবাদের জয়ধ্বনি। সব আশা শেষ! বিশ্বাসীরা হাল ছেড়ে দিলো, পরাজয় মেনে নিলো বুঝি। লাঞ্চনা, অপমান, অপদস্তের এক জীবন তাদের। ধীরে ধীরে ইসলামকে জীবন থেকে মুছে ফেলা হচ্ছে। মুসলমানিত্ব মানেই যেন পরীক্ষা। ঘুমিয়ে যাচ্ছে উম্মাহ। হাল ছেড়ে দিচ্ছে সবাই। কিন্তু নাহ! তিনি জেগে উঠলেন, দায়িত্ব নিলেন সবাইকে জাগানোর। শেষ থেকেই যেন শুরু। ধ্বংসস্তূপ থেকেই ফিনিক্স পাখির ঠোঁট বের হলো। আমরা বলছি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংস্কারক বদিউজ্জামান সাঈদ নুরসির কথা। জাহেলিয়াতের ভরা যৌবনেও যিনি সত্যের মশাল বইয়ে নিয়েছেন বিচক্ষণতার সাথে। জোয়ার দেখেও যিনি এতটুকু হীনমন্যতায় ভোগেননি; ভবিষ্যত প্রজন্মের মুক্তির রাজপথ নির্মাণ করেছেন দক্ষ শ্রমিক হয়ে। বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ সিপাহসালার, যুগ সংস্কারক, বিখ্যাত রিসালায়ে নুর-এর লেখক বদিউজ্জামান সাঈদ নুরসির সংগ্রামী জীবনী পড়তে আপনাকে স্বাগতম।
-
Tk 207
Tk 280জীবনের রকমফের
এক পশলা বৃষ্টির পর পুব আকাশে হেসে উঠা ‘রংধনু’ আমাদের মন ভরে দেয়। ভিন্ন ভিন্ন সাতটি রংয়ের মিশেলে রংধনু হয়ে উঠে অপরূপ, রঙিন। আমাদের এই জীবনটাও ঠিক রংধনুর মতো। হাসি-আনন্দ, দুঃখ-কান্না, প্রেম-ভালোবাসা, বিরহ-মিলন, চিন্তা, বোধ, দর্শন… জীবনের এত এত রূপ প্রতিনিয়ত আমাদের দোলা দেয়। শিহরণ জাগায়। ‘জীবনের রকমফের’ কালির ক্যনভাসে আঁকা জীবনের ছবি। ফিচার, রম্য, গল্পের মিশেলে এতে আছে জীবনের ভিন্ন ভিন্ন অনুভূতির স্বাদ। প্রিয় পাঠক, প্রেম-ভালোবাসা, হাসি-কান্না, চিন্তা-বোধের এই জগতে আপনাকে স্বাগতম। তবে আর দেরি কেন? চলুন, ডুব দেওয়া যাক…
-
Tk 310
দ্য কিংডম অব আউটসাইডারস
ফোরাত-দজলা বিধৌত মেসোপটমিয়াতে ছিল আদি ইহুদিদের বসবাস। পরবর্তী সময়ে এদেরই একটা অংশ এসে ঠাঁই নেয় প্যালেস্টাইনে। প্যালেস্টাইন তখন জনশূন্য ভূমি ছিল না। ইহুদিরা সেই ভূখণ্ডের একমাত্র জাতিগোষ্ঠী নয়, আদি বাসিন্দাও নয়। রোমানদের তাড়া খেয়ে তারা ছড়িয়ে পড়ে ভূমধ্যসাগরের আশেপাশে। ইউরোপের খ্রিষ্টানদের হাতে কয়েক দফা গণহত্যার পরও নাটকীয়ভাবে ঘুরে দাঁড়ায় ইসরাইলের সন্তানরা। আধুনিক ইউরোপের অর্থনীতির ভিত্তি রচিত হয়েছে তাদের হাতেই। তারাই সুদি কারবারের জনক, গড়ে তুলেছে ব্যাংকিং সিস্টেম। তাদের হাতেই বিকশিত হয়েছে পুঁজিবাজারের ধারণা। উনিশ শতকের শেষভাগে রাশিয়াতে দমন-পীড়নের মুখে ইহুদিদের একটা অংশের আশ্রয় হয় প্যালেস্টাইনে। তবে এই ভূখণ্ড অভিমুখে রীতিমতো ইহুদি স্রোত নামে, গত শতকের ত্রিশের দশকের পর। জায়োনবাদী ইহুদিরা সাধারণ ইহুদিদের বুঝিয়েছে, এটা তাদের ‘প্রমিজ ল্যান্ড’! বিতাড়ন থেকে প্যালেস্টাইনে ফেরা অবধি মাঝখানে কেটে গেছে প্রায় দুই হাজার বছর। এত বছর পরে এসে ইহুদিরা দাবি করছে- প্যালেস্টাইন তাদেরই ভূখণ্ড! এই দাবি কতখানি সত্য? কতখানি যৌক্তিক? কতখানি ন্যাংসংগত? এসবের জবাব খুঁজতেই আমরা বিচরণ করতে যাচ্ছি ‘দ্য কিংডম অব আউটসাইডারস’- এ।
-
Tk 175
দুর্গম পথের যাত্রী
কবি ও সাহিত্যিক আসাদ বিন হাফিজ রচিত ঐতিহাসিক উপন্যাস ‘দুর্গম পথের যাত্রী’। এই উপন্যাসের কাহিনি বর্ণিত হয়েছে মহাবীর হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রা.-এর ইসলামে ফিরে আসার চমকপ্রদ ঘটনাসমূহ নিয়ে। মহাবীর। সাইফুল্লাহ। আল্লাহর তরবারি। তাঁর কি আর কোনো পরিচয় দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে? তিনি খালিদ বিন ওয়ালিদ রা.। জাহেলিয়াতের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছিলেন। একের পর এক বিজয়ের মালা পড়ছেন; তবুও কী এক আড়ষ্টতা যেন তাকে পেয়ে বসেছে। স্বস্তি নেই মনে; কী যেন খুঁজে ফিরছেন। ৬২৮ খ্রিষ্টাব্দের ৩১ মে। আরবের প্রসিদ্ধ জেনারেল খালিদ বিন ওয়ালিদ এবং আমর বিন আস একই সঙ্গে রাসূল সা.-এর দরবারে গিয়ে হাজির হলেন; সঙ্গে ওসমান বিন তালহা। প্রথমেই কামরায় ঢুকলেন খালিদ বিন ওয়ালিদ, তাঁর পেছনে আমর বিন আস এবং সবার শেষে ওসমান বিন তালহা। তিনজনই নবিজিকে জানালেন তাদের ইচ্ছার কথা। নবিজিকে উঠে দাঁড়ালেন এবং প্রত্যেকের সাথে কোলাকুলি করলেন। এরপর ঘটল সেই অবিস্মরণীয় ঘটনা। রাসূল সা.- এর সাথে কণ্ঠ মিলিয়ে সবাই পড়লেন, ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ- আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই এবং মুহাম্মাদ সা. আল্লাহর প্রেরিত নবি ও রাসূল।’ এ এক রোমাঞ্চকর ঘরে ফেরার গল্প! এক শিহরণ জাগানিয়া সফর!
-
Tk 245
স্টোরি অব বিগিনিং
পৃথিবী সৃষ্টির আগে গোটা জগত কেমন ছিল? এর সূচনা কীভাবে হলো? সৃষ্টির শুরুতে আমরা কোথায় ছিলাম? আদম আ.-এর সৃষ্টির আগে পৃথিবীটাই-বা কেমন ছিল? ইমাম ইবনু কাসীর রহ. তাঁর বিখ্যাত ইতিহাস সিরিজ ‘আল-বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ’ গ্রন্থের এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। আলমে আরওয়াহ থেকে দুনিয়া সফরের পূর্ণ ইতিহাস তিনি আলোচনা করেছেন। জনপ্রিয় দাঈ ওমর সুলেইমান এই গ্রন্থের ওপর ভিত্তি করে ৭০ পর্বের একটি সিরিজ বক্তব্য প্রদান করেন। সেই সিরিজ অবলম্বনেই ‘স্টোরি অব বিগিং’ বইটি। সৃষ্টির ইতিহাস প্রসঙ্গে আমরা যা জানি এবং এর বাইরে আরও যেসব বার্তা আছে, সেগুলো ধারাবাহিকভাবে এতে আলোচনা করা হয়েছে। কীভাবে মানুষ, বিশাল পৃথিবী, ভূমণ্ডল, নভোমণ্ডল, ফেরেশতা, জিন প্রাণীকুল সৃষ্টি হলো ইত্যাদি সবিস্তর আলোচনা এসেছে এই বইতে।
-
Tk 300
সিক্রেটস অব জায়োনিজম
আমেরিকার বিখ্যাত ফোর্ড মোটরগাড়ি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা মালিক হেনরি ফোর্ড। কোম্পানি পরিচালনা করতে গিয়ে তিনি তো চক্ষু চড়কগাছ! এ কী! ইহুদিদের জায়োনিষ্ট জাল অক্টোপাসের মতো ঘিরে ধরেছে পৃথিবীকে! . ফোর্ড ১৯২০ সালে শুরু করলেন নিজের পত্রিকা ‘দ্য ডিয়ারবর্ন ইনডিপেন্ডেন্ট’। সেখানে ৯১ পর্বের কলামে ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরলেন ইহুদি জাল ও নেটওয়ার্ক। বিশ্বব্যাপী তুমুল হইচই শুরু হলো। জায়োনিষ্ট মুখোশ উন্মোচিত হলে আমেরিকান ব্যবসায়ীর কলমে। ইতোমধ্যে ফোর্ড-এর কলামগুলো নিয়ে চার খণ্ডের বই তৈরি হলো; নাম- ‘The International Jew’। প্রতিক্রিয়ায় ইহুদি লবি জবাব দিতে লাগল। আমেরিকা থেকে কয়েকদিনের ব্যবধানেই সব বই লাপাত্তা হলো। পত্রিকার বিরুদ্ধে সম্প্রীতি নষ্টের উস্কানির অভিযোগ উঠল। ১৯২৭ সালে বন্ধ করে দেওয়া হলো তার পত্রিকা এবং আলোচিত এই বই। . কিন্তু চাইলেই কি সব বন্ধ করে দেওয়া যায়? আশির দশকে আবার প্রকাশিত হলো বইটি। দুনিয়াব্যাপী ২৩টি ভাষায় অনূদিত হলো। বিশ্বখ্যাত সেই বইটির বাংলা অনুবাদ ‘সিক্রেটস অব জায়োনিজম’। অনুবাদ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের মেধাবী মুখ ফুয়াদ আল আজাদ। শিহরণ জাগানিয়া বইটি সংগ্রহ করার সময় এখনই।
-
Tk 450
গল্পে গল্পে আল কুরআন সিরিজ (১-৫ খন্ড)
অভিভাবকগণ, আপনার শিশু নিশ্চয়ই গল্প শোনার বায়না ধরে, কখনোও-বা কিছু পড়তে চায়। তখন আপনি কী করেন? কী গল্প শোনান? আচ্ছা, তাদের হাতে কি রূপকথার কোনো গল্পের বই তুলে দেওয়ার কথা ভাবছেন? তাহলে নিশ্চিত থাকুন- মনের অজান্তেই শিশুর মনে শিরক ও কুফরের বীজ বপন করে দিচ্ছেন। অথচ, পবিত্র কুরআনেই রয়েছে অসংখ্য চমৎকার কাহিনি, ভ্রমণ বৃত্তান্ত, পৃথিবীর সেরা ব্যক্তিদের জীবনী, মন্দ লোকদের করুণ ইতিহাস, শিক্ষামূলক ঘটনা, সঠিক পথে পরিচালিত করার দিক-নির্দেশনা, দুআ ও প্রার্থনা। এসবই আমাদের সন্তানদের আলোর পথ দেখিয়ে দিতে পারে। কুরআনুল কারিমের অনুপম কাহিনগুলো পড়ে আমাদের শিশুরা তাদের জীবনের দিশা খুঁজে পাবে। শিশু মনে বিশ্বাসের পরশ বুলিয়ে দিতেই ‘গল্পে গল্পে আল কুরআন’ সিরিজ।