-
Tk 190
খিলাফত ও রাজতন্ত্র
রাষ্ট্রপরিচালনায় ইসলামের মৌলিক দর্শন কী হবে, এ নিয়ে প্রচুর বির্তক বিদ্যমান। কেউ রাজতন্ত্রকে হারাম বিবেচনায় নিয়ে একে কেন্দ্র করে সাহাবিদেরও গালমন্দ করে বসে। আবার কিছু লোক মনে করে, রাজতন্ত্রই হলো ইসলামি রাষ্ট্রের প্রথম পছন্দ। দুঃখজনকভাবে উভয়পক্ষের কেউ-ই প্রান্তিকতামুক্ত নয়। এক্ষেত্রে আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামায়াতের ভারসাম্যপূর্ণ আচরণই ইসলামের সঠিক প্রতিনিধিত্ব করে। আহলে সুন্নাহ মনে করে অপারগতা ও গ্রহণযোগ্য কারণ সাপেক্ষে রাজতন্ত্র কিংবা অন্য কোনো শাসনপদ্ধতি ইসলামে বৈধ। তবে ইসলাম খিলাফতকে প্রাধান্য দেয়। ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থায় খিলাফত ও রাজতন্ত্রের মধ্যকার দ্বন্দ্বের ঐতিহাসিক ও ফিকহি পর্যালোচনাই খিলাফত ও রাজতন্ত্র গ্রন্থের মূল ভাষ্য।
-
Tk 190
ওয়ার্ক টুগেদার
দলবদ্ধভাবে কাজ করাই ইসলামের সৌন্দর্য। কিন্তু বিভিন্ন সেক্টরে সেই দলবদ্ধভাবে কাজ করতে গিয়ে আমরা নিজেদের মধ্যে অমূলক প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হই। এক গ্রুপ আরেক গ্রুপকে তির্যক আক্রমণ করি। বাতিল করে দিই তাদের আবেদন ও অবদানকে। আমরা এক দল আরেক দলকে মেনে নিতে পারি না, ছাড়ও দিতে চাই না; যদিও প্রতিটি দল-ই ইসলামের জন্য কাজ করে। অন্যদিকে খুব তুচ্ছ কারণে দলের বিরুদ্ধে সমালোচনা, দলত্যাগের মতো অস্বাভাবিক ঘটনাও ঘটে। একই দলের মধ্যে তৈরি হয় উপদল, উপগোষ্ঠী কিংবা স্বৈরতান্ত্রিক নেতৃত্ব। ইসলামি রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠন কিংবা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন-সব জায়গাতেই এই কদর্যতার উপস্থিতি রয়েছে। এর থেকে মুক্তির উপায় কী? কুরআন-হাদিস-যুক্তি ও বাস্তবতার আলোকে সেই পথই বাতলে দেওয়া হয়েছে ‘ওয়ার্ক টুগেদার’ গ্রন্থে।
-
Tk 190
জোছনাফুল
জোছনা কি কখনো ফুল হতে পারে? ফুলটা দেখতে কেমন? এই ফুলের সুবাসই বা কীভাবে নিতে হয়? ‘জোছনাফুল’ সেই রহস্যের সুলুক সন্ধানে নামবে আপনার সাথে। বইটা আপনাকে শুধু জোছনারাতের আসরে বসিয়ে রাখবে না; চন্দ্র-সূর্যকেও টেনে নিয়ে আসবে জীবনের পাঠশালায়। আপনি হবেন সেই পাঠশালার অংশীজন। সমুদ্রের পাড়ে কুড়াবে ভাবনার ঝিনুক, ঝিনুক থেকে বের করে আনবে বিশ্বাসের মুক্তো, আপনি সেই মুক্তোয় গাঁথবেন ভালোবাসার মাল্য। ‘জোছনাফুল’-এর বাগানে ফুটেছে আরও অনেক ফুল, এসেছে আরও অনেক ভ্রমর, গেয়েছে আরও অনেক পাখি। ফুল-পাখিদের এই কোলাহলে জীবনের অর্থ খুঁজে বেড়ায় কিছু চঞ্চল মৌমাছিও। সুন্দরের পরাগে ফুল ফোটানো, অসুন্দরের গায়ে হুল ফোঁটানো সেইসব মৌমাছিদের সাথেও জমবে আপনার নিবিড় আলাপন।
-
Tk 190
গুড প্যারেন্টিং (সন্তান প্রতিপালনে সফল হওয়ার উপায়)
সন্তান হিসেবে আমাকে নিয়ে মা-বাবার পেরেশানী উপলব্ধি করতে পারি মধ্যবয়সে এসে। মা-বাবার বুকের ভেতরটা পড়তে পারি আমার কলিজার টুকরো মেয়েদের দিকে তাকালেই। আমরা একটা নৈতিক জীবনবোধের মধ্য দিয়ে বেড়ে ওঠার সুযোগ পেয়েছি। সময় বদলেছে।এখন টের পাই, সন্তান লালন পালন কতোটা চ্যালেন্জিং বিষয়। একজন পেশাদার ব্যাংকার হিসেবে আমার জগতটা হিসাব ও কারবার নিয়ে। সেই অভ্যাসেই কিনা, আমি প্রতিনিয়ত আমার সন্তানদের নিয়ে হিসাব করি, ভাবনার রাজ্যে হারিয়ে যাই। সেই ভাবনাগুলোই কলমের ছোঁয়াতে কাগজে সংরক্ষণ করেছিলাম। একজন বাংলাদেশী মুসলিম পিতার প্যারেন্টিং ভাবনা। আনন্দিত, এই ভাবনাগুলো ছাপার অক্ষরে হাজারো পিতামাতার কাছে পৌঁছবে ইনশাআল্লাহ্। আসন্ন বইমেলায় আমার বই গুড ‘প্যারেন্টিং: সন্তান প্রতিপালনে সফল হওয়ার উপায়’ বই আলোর মুখ দেখছে।
-
Tk 190
বাতিঘর
জীবনের একটি বড় প্রকল্পের নাম পরিবার; যার অন্যতম প্রধান চরিত্র নারী। পরিবারের সামগ্রিক শান্তি, শৃঙ্খলা ও সৌহার্দ্যরে অনেকাংশই নারী সদস্যদের ভূমিকার উপর নির্ভরশীল। নারী কাঁধে চাপানো থাকে সবার মন যোগানোর দায়িত্বটাও। তাই নারীকে হতে হয় বিচক্ষণ ও নেতৃত্বের গুনাবলি সম্পন্ন। অপরিহার্য হয়ে পড়ে পরিবারের অভ্যন্তরীণ সম্পর্কোন্নয়নের; আপন সঙ্গী, শশুর, শাশুরি, ননদের সাথে বোঝাপড়ার, পরস্পরের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ও খুঁটিনাটি বিষয়ে সমঝোতার। কিন্তু কীভাবে? সমাধান খোঁজা হয়েছে অর্ধশত বছরের অভিজ্ঞতা থেকে; পরিবারের সাথে দীর্ঘ যাত্রার পরিশ্রান্ত চোখের ক্লান্ত চাহনি থেকে। পারিবারিক বন্ধন এবং পারস্পারিক দায়িত্ববোধ সম্পর্কিত এই ভাবনাগুলো প্রত্যেকের মনোজগতকেই আলোড়িত করবে। ন্যায়সঙ্গত অধিকার আদায়ে প্রত্যেকেই সচেতন হবে। সংকীর্ণ ও দাসত্বমূলক মনোভাব পরিহার করে সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব সৃষ্টিতে জনপ্রিয় লেখিকা মাসুদা সুলতানা রুমীর জীবনঘনিষ্ঠ চিন্তাধারা সহযোগীতা করবে ইনশাআল্লাহ। জীবনের অমূল্য এই বন্ধন সুদৃঢ়করণের পাশাপাশি মহান রবের সাথে খাঁটি ও নিষ্কলুস সম্পর্ক গঠনেও এসব চিন্তাধারা প্রতিটি জুটি ও পরিবারকে সাহায্য করবে। ভালোবাসার সীমা ব্যক্তি হৃদয় ছাপিয়ে পৌঁছে যাবে আরশে আজিমের মহিমান্বিত পথে। যে ভালোবাসা হৃদয় জমিনে প্রশান্তির চাষাবাদ করবে। যে ভালোবাসার জোরে পথিক অক্লান্ত ছুটতে থাকবে মঞ্জিলের পথে; অবশেষে স্থায়ী নীড় বাঁধবে জান্নাতের সবুজ বাগানে।
-
Tk 190
বিয়ে
বিয়ে একটি ধর্মীয় চুক্তি, একটি সামাজিক সম্পর্ক। একে ঘিরে দুজন মানুষ, দুটি পরিবারে কত আকাক্সক্ষা, কত স্বপ্ন! সম্পর্কটিকে সুন্দর করার জন্য প্রয়োজন সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা। তাই এই বইটি কেবল বিবাহেচ্ছু, নববিবাহিত বা বিবাহিতাদের জন্য নয়; বরং তাদের বাবা-মা, শ্বশুর-শাশুড়ি, আত্মীয়স্বজনদের জন্যও। এখানে বিয়ের স্বরূপ, দায়িত্বসমূহ, করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়াদি নিয়ে কিছু আলোচনা রয়েছে; যা হয়তো চিন্তার দিগন্তে নতুনত্ব আনতে পারে। রয়েছে কিছু গল্প; যা জীবনের বাস্তবতার প্রতিফলন।
-
Tk 185
Tk 250নেতৃত্বের প্রাথমিক বোঝাপড়া
আঁধার রাতের মুসাফির অনুসন্ধিৎসু চোখে শুধুই আলো খুঁজে ফিরে। কাফেলাকে মঞ্জিলে পৌঁছাতে আলোক মশাল তখন অনিবার্য দিশা। নিকষ আঁধারের দুনিয়া এখন বড্ড দিশেহারা। মুক্তি কোথায়? টলোমলো জাহাজকে কে তীরে ভিড়াবে? আজ বড় প্রয়োজন একঝাঁক দক্ষ নাবিকের। প্রত্যাশিত নাবিকদের উদ্দ্যেশ্যে ‘নেতৃত্বের প্রাথমিক বোঝাপড়া’ বই ।
-
Tk 182
Tk 260মা মা মা এবং বাবা
পিতা-মাতা এবং সন্তানের মধ্যকার সম্পর্কটাই পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর এবং সবচেয়ে সুন্দর সম্পর্ক। এই সম্পর্কের কোথাও কোনো খাঁদ নেই। নেই স্বার্থ কিংবা স্বার্পরতার ছোঁয়া। মায়া, মমতা, আদর, যত্ন এবং নিখাঁদ ভালোবাসার এক অদ্ভুত চক্রে আবর্তিত এই সম্পর্কের প্রতিটি মুহূর্ত। আমাদের জন্ম, বেড়ে ওঠা, শৈশব এবং কৈশোরের গল্পে, আমাদের যুবক হয়ে ওঠার চিত্রপটে তারাই থাকেন মূল ভূমিকায়। অথচ নিয়তির নির্মম পরিহাসে আমাদের জীবনের সেই মহানায়ক আর মহানায়িকা, যারা নিজেদের সবটুকু ঢেলে দিয়ে আমাদের আগলে রাখেন, আমাদের মানুষ করেন, তাদেরকে আমরা আস্তাকুড়ে ছুঁড়ে ফেলি। পরিত্যক্ত জঞ্জালের ন্যায় ভাগাড়ে নিক্ষেপ করি। এমনসব কঠিণপ্রাণ সন্তান, যারা দুনিয়ার লোভ আর মোহে পড়ে বাবা-মা’কে ভুলে যায়, ভুলে যায় তাদের অবদান, ত্যাগ আর তিতিক্ষার গল্প, কেমন হয় তাদের পরিণতি? অথবা, এমনসব সৌভাগ্যবান সন্তান, যারা সবকিছুর বিনিময়ে বাবা-মা’কে আগলে রাখে, ভালোবাসে, যেভাবে শৈশবে তাদের আগলে রেখেছিল তাদের পিতা-মাতা, কেমন হয় সেসকল সন্তানদের যাপিত জীবনের গল্প? সেরকম একঝুঁড়ি গল্পের সমাহার নিয়ে রচিত মা, মা, মা এবং বাবা।
-
Tk 175
যখন তুমি তরুণ
আজ থেকে কয়েক বছর আগেও তোমরা ছিলে শিশু। তখন তোমাদের কোনো গুনাহ ছিল না। ছিলে নিষ্পাপ। তবে এখন কিন্তু তোমরা আর সেই ছোট্টটি নেই; শৈশব পেড়িয়ে কৈশোর-তারুণ্যে পদার্পণ করেছ। কিরামান-কাতিবিন তাদের কাজ শুরু করে দিয়েছেন। এখনই সময় ইসলামের দিক-নির্দেশনা মেনে জীবন পরিচালনা করার,যাতে জীবনটা সুন্দর হয়। তা নাহলে আগামীর দিনগুলোতে নিজেকে ইসলামের ছাঁচে গড়া তোমাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে। শিশু-কিশোরদের জন্য নবিজির ভালোবাসা ছিল একটু বেশিই স্পেশাল। তাই তিনি তোমাদের জন্য কিছু জরুরি উপদেশ দিয়ে গেছেন। সেই জরুরি নিয়ে সাজানো ‘যখন তুমি তরুণ’ বইটি।